১. সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও দিকনির্দেশনা

প্রতিভাবান মানুষের বেলায়ও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও দিকনির্দেশনা ছাড়া সামর্থ্যের সবটা কাজে লাগানো কঠিন। শিশুর বেলায়ও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য না থাকলে কিংবা সে যা পারে, লক্ষ্য যদি হয় তার বিপরীত; পাশাপাশি সঠিক দিকনির্দেশনার অভাব থাকলে সে অনুৎসাহিত বোধ করতে পারে। যা থেকে সৃষ্টি হয় মনোযোগহীনতা ও আলস্য। তাই শিশুকে তার লক্ষ্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেওয়া জরুরি। পাশাপাশি লক্ষ্য যেন সামর্থ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, সেদিকেও নজর রাখতে হবে।

২.

ব্যর্থতাকে ভয় নয়

ব্যর্থতার ভয় প্রতিভাবান শিশুকেও বাধার মুখে ফেলে। যে কারণে তুলনামূলক কঠিন কাজগুলো এড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা সৃষ্টি হতে পারে, যা থেক আসতে পারে আলস্য। তাই ব্যর্থতাকে ভয় না করে ইতিবাচকভাবে দেখতে শিশুকে অভ্যস্ত করে তুলুন।

অতিরিক্ত চাপ দেওয়ার বদলে প্রচেষ্টায় গুরুত্ব দিন, যা শিশুকে সাহসী করে তুলতে ভূমিকা রাখবে।

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ধর্ষণ নিয়ে ডিএমপি কমিশনারের মন্তব্যের নিন্দা সরকারের

‘ধর্ষণ’ শব্দ এড়িয়ে চলার বিষয়ে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলীর মন্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। 

রোববার এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ধর্ষণ ধর্ষণই, ‘ধর্ষণ মানে ধর্ষণ, সেটা ৮ বছরের শিশুর বিরুদ্ধে হোক বা ৮০ বছরের বৃদ্ধার বিরুদ্ধে। এমন একটি ভয়াবহ অপরাধকে তার যথাযথ নামেই ডাকতে হবে।’ 

এতে আরও উল্লেখ করা হয়, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের প্রতিটি নাগরিকের প্রতি সহিংসতা কঠোরভাবে দমন করবে এবং এ বিষয়ে কোনো আপস করা হবে না।

সম্পর্কিত নিবন্ধ