১. সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও দিকনির্দেশনা

প্রতিভাবান মানুষের বেলায়ও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য ও দিকনির্দেশনা ছাড়া সামর্থ্যের সবটা কাজে লাগানো কঠিন। শিশুর বেলায়ও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য না থাকলে কিংবা সে যা পারে, লক্ষ্য যদি হয় তার বিপরীত; পাশাপাশি সঠিক দিকনির্দেশনার অভাব থাকলে সে অনুৎসাহিত বোধ করতে পারে। যা থেকে সৃষ্টি হয় মনোযোগহীনতা ও আলস্য। তাই শিশুকে তার লক্ষ্য সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা দেওয়া জরুরি। পাশাপাশি লক্ষ্য যেন সামর্থ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, সেদিকেও নজর রাখতে হবে।

২.

ব্যর্থতাকে ভয় নয়

ব্যর্থতার ভয় প্রতিভাবান শিশুকেও বাধার মুখে ফেলে। যে কারণে তুলনামূলক কঠিন কাজগুলো এড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা সৃষ্টি হতে পারে, যা থেক আসতে পারে আলস্য। তাই ব্যর্থতাকে ভয় না করে ইতিবাচকভাবে দেখতে শিশুকে অভ্যস্ত করে তুলুন।

অতিরিক্ত চাপ দেওয়ার বদলে প্রচেষ্টায় গুরুত্ব দিন, যা শিশুকে সাহসী করে তুলতে ভূমিকা রাখবে।

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে কিশোরী সেলিনা ৭ দিন ধরে নিখোঁজ  

বন্দরে বাসা থেকে বের হয়ে সেলিনা (১৪)  নামে এক কিশোরী গত ৭ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছে। নিখোঁজ সেলিনা বন্দর উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের কুলচরিত্র এলাকার সেলিম মিয়ার মেয়ে। 

এ ব্যাপারে নিখোঁজ কিশোরী পিতা বাদী হয়ে শনিবার (১৯ এপ্রিল) দুপুরে বন্দর থানায় নিখোঁজ জিডি এন্ট্রি করেন। যার জিডি নং- ৯৫৫ তাং- ১৯-৪-২০২৫ইং।

এর আগে গত শনিবার (১২ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টায় উল্লেখিত নিজ বাসা থেকে হাঁটাহাটি করার জন্য বাসা থেকে বের হয়ে ওই কিশোরী নিখোঁজ হয়।

পুলিশ জিডি পেয়ে নিখোঁজ কিশোরী সন্ধান পাওয়া জন্য উদ্ধার অভিযান অব্যহত রেখেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ