বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তান শাহিনসের স্কোয়াড ঘোষণা
Published: 13th, February 2025 GMT
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মূল পর্ব শুরুর আগে প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ জাতীয় দল। প্রতিপক্ষ পাকিস্তানের ‘এ’ দল, শাহিনস। সেই ম্যাচকে সামনে রেখে স্কোয়াড ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। দলটির নেতৃত্ব দেবেন মোহাম্মদ হ্যারিস, যিনি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মূল স্কোয়াডে নেই। আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমি মাঠে পাকিস্তান শাহিনসের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টায় চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির উদ্দেশে ঢাকা ছাড়বে টাইগাররা।
প্রস্তুতি ম্যাচের জন্য ঘোষিত পাকিস্তান দলে মূল দলের কোনো ক্রিকেটার নেই। কারণ, বাবর আজমদের দল ইতোমধ্যেই ত্রিদেশীয় সিরিজে নিজেদের প্রস্তুতি সেরেছে। তবে অন্য দলের প্রস্তুতির সুযোগ দিতে শাহিনস তিনটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে, যার একটি বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে। পাকিস্তান শাহিনসের ঘোষিত স্কোয়াডে মোহাম্মদ হ্যারিস ছাড়াও রয়েছেন আমের জামাল, আব্দুল সামাদ, আলী রাজা ও উসামা মীরসহ আরও কয়েকজন তরুণ ক্রিকেটার।
এদিকে, ২০ ফেব্রুয়ারি ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মিশন শুরু করবে বাংলাদেশ। এরপর ২৪ ও ২৭ ফেব্রুয়ারি যথাক্রমে নিউজিল্যান্ড ও পাকিস্তানের মুখোমুখি হবে তারা। শেষ দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে।
পাকিস্তান শাহিনস স্কোয়াড: মোহাম্মদ হ্যারিস (অধিনায়ক), আমের জামাল, আব্দুল সামাদ, আলী রাজা, আজান আওয়াইস, মোহাম্মদ মুসা, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, মুবাসির খান, ওমাইর বিন ইউসুফ, সাহেবজাদা ফারহান, সুফিয়ান মুকিম এবং উসামা মীর।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাকায় আসছেন ইতালির ভাইস মিনিস্টার
ইতালির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ভাইস মিনিস্টার মারিয়া ত্রিপদী আগামী ১৮-২০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সফর করবেন।
বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রফিকুল আলম এই তথ্য জানান।
মুখপাত্র জানান, ইতালির ভাইস মিনিস্টার ঢাকা সফরকালে প্রধান উপদেষ্টাসহ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে আশা করা যাচ্ছে।
আশা করা যায়, এ সফরটি বাংলাদেশ ও ইতালির মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে আরো গভীর করার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
তার এ সফরটি গত ৮ বছরের মধ্যে ইতালি থেকে মন্ত্রী পর্যায়ের প্রথম সফর। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর ইইউভুক্ত কোনো দেশ থেকে প্রথম মন্ত্রী পর্যায়ের সফরও এটি।
সফরে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে অভিবাসন সংক্রান্ত জটিলতাগুলোর দ্রুত ও কার্যকর সমাধান, শিল্প ও বাণিজ্যিক খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানো এবং শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে সহযোগিতা সম্প্রসারণের মাধ্যমে উভয় দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় করার বিষয়গুলো গুরুত্ব পাবে।
ঢাকা/হাসান/এসবি