বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব শুরু শুক্রবার
Published: 13th, February 2025 GMT
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব শুরু হচ্ছে আগামীকাল শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি)। এই আয়োজন চলবে রোববার পর্যন্ত।
দ্বিতীয় পর্বটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে দিল্লির নিজামউদ্দিন মারকাজের সা’দ আহমদ কান্ধলবীর অনুসারী বা সাদপন্থিদের ব্যবস্থাপনায়। সাদপন্থিদের মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। ইতোমধ্যে দ্বিতীয় পর্বের প্রস্তুতি প্রায় শেষের দিকে বলে জানানো হয়।
আজ বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই ইজতেমা ময়দানে মুসল্লিরা সমবেত হতে শুরু করেছেন। রোববার ফেব্রুয়ারি আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে বিশ্ব ইজতেমার ৫৮তম আসর।
এর আগে জুবায়ের আহমদপন্থিদের আয়োজনে গত ৩১ জানুয়ারি থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি দুই ধাপে প্রথম পর্বের ইজতেমা সম্পন্ন হয়। শুরায়ে নেজামের (যোবায়ের অনুসারী) দ্বিতীয় ধাপের ওই ইজতেমায় উর্দু ও বাংলা ভাষায় মোনাজাত করা হয়।
মোনাজতে শেষে মূল মঞ্চ থেকে জানানো হয় আগামী (২০২৬) বছরের ইজতেমা ২ জানুয়ারি থেকে ৪ জানুয়ারি প্রথম ধাপ অনুষ্ঠিত হবে। পরের ধাপ হবে ৯ থেকে ১১ জানুয়ারি।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব শ ব ইজত ম দ ব ত য় পর ব ইজত ম
এছাড়াও পড়ুন:
ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরতে বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব
কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া উত্তেজনার মধ্যে দেশ দুটিকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। এ নিয়ে ‘খুবই উদ্বিগ’ বলেও জানিয়েছেন তিনি।
জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আন্তোনিও গুতেরেসের এ বার্তা সাংবাদিকদের জানান। খবর আল-জাজিরার
স্টিফেন ডুজারিক সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিবেশী দেশ দুটির মধ্যে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব ‘খুবই উদ্বিগ্ন’। সার্বিক পরিস্থিতিতে ‘খুব নিবিড়ভাবে নজর’ রাখছেন তিনি।
জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ভারত ও পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, সাম্প্রতিক পাল্টাপাল্টি বেশ কিছু পদক্ষেপের ফলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি যাতে আরও খারাপের দিকে না যায় এ জন্য দেশ দুটিকে সর্বোচ্চ ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ করছেন তিনি।
জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যেকোনো সমস্যা অর্থবহ আলোচনা ও পারস্পরিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা সম্ভব বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং এটাই হওয়া উচিত।’