ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সিয়াম আহমেদ ও চিত্রনায়িকা প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন ‘জংলি’ সিনেমায়। এরই মধ্যে নির্মাণ কাজ শেষ।
মুক্তি পেয়েছে সিনেমাটির প্রথম গান ‘জনম জনম’। রোমান্টিক ঘরানার এ গানে রোমান্স করতে দেখা যায় সিয়াম-দীঘিকে। গানটির কথা ও সুর করেছেন অসংখ্য কালজয়ী গানের স্রষ্টা প্রিন্স মাহমুদ।
গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী তাহসান খান ও আতিয়া আনিসা; যেখানে প্রথমবারের মতো সিনেমার আবহ সংগীতে কাজ করলেন তারা। গানটির সংগীতায়োজনে ছিলেন ইমরান মাহমুদুল।
আরো পড়ুন:
‘চুপ ছিলাম দেখে ভাবিস না জংলি তোদের ভুলে গেছে’
‘টগর’ সিনেমায় হিংস্র আদর, অসহায় দিঘী
‘জংলি’ সিনেমার প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন সিয়াম আহমেদ। সিনেমাটিতে একাধিক লুকে দেখা যাবে তাকে। এটি নির্মাণ করেছেন এম রাহিম। আগামী ঈদুল ফিতরে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
ঢাকা/রাহাত/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর চলচ চ ত র কর ছ ন
এছাড়াও পড়ুন:
ঢাকায় শপিং মলে ঘুরছিলেন চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ, পরে আটক
ফেসবুক লাইভে এসে ওসিকে পেটানোর হুমকি দেওয়া চট্টগ্রামের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেনকে আটক করা হয়েছে। আজ শনিবার রাত ১০টার দিকে রাজধানীর কারওয়ান বাজারের বিপণি বিতান বসুন্ধরা সিটি থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
পুলিশ সূত্র জানায়, সাজ্জাদ ঢাকায় একটি শপিং মলে এক সহযোগীসহ ঘোরাঘুরি করছিলেন। সেখানে চট্টগ্রামের এক ব্যক্তি তাঁকে দেখে চিনতে পারেন। ওই ব্যক্তি লোকজন জড়ো করে সাজ্জাদকে ধরে ফেলেন। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়।
জানতে চাইলে তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোবারক হোসেন আজ রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ওই শপিং মলে পুলিশের লোকজন ছিল। খবর পেয়ে সাজ্জাদকে আটক করে থানায় আনা হয়েছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলাপ করে পরে তাঁকে চট্টগ্রামে পাঠানো হবে।
পুলিশ জানায়, সাজ্জাদ হোসেন বিদেশে পলাতক ‘শিবির ক্যাডার’ হিসেবে পরিচিত আরেক সন্ত্রাসী সাজ্জাদ আলীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা, অস্ত্র, চাঁদাবাজির ১৭টি মামলা রয়েছে। গত বছরের আগস্ট থেকে অক্টোবরে আনিস, কায়সার ও আফতাব উদ্দিন নামের তিন বালু ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যার মামলার আসামি তিনি।
জানা গেছে, গত বছরের ১৭ জুলাই চান্দগাঁও থানা-পুলিশ অস্ত্রসহ সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার করে। পরের মাসের শুরুতে তিনি জামিনে বেরিয়ে আসেন। বায়েজিদ বোস্তামী থানাসংলগ্ন হাটহাজারীর শিকারপুরের মো. জামালের ছেলে তিনি। গত বছরের ৪ ডিসেম্বর নগরের অক্সিজেন এলাকায় পুলিশ ধরতে গেলে গুলি ছুড়তে ছুড়তে পালিয়ে যান তিনি। এতে পুলিশসহ পাঁচজন আহত হন।
গত ২৯ জানুয়ারি ফেসবুক লাইভে এসে সাজ্জাদ বায়েজিদ বোস্তামী থানার ওসি আরিফুর রহমানকে পেটানোর হুমকি দেন। পরদিন সাজ্জাদকে ধরতে নগর পুলিশ কমিশনার পুরস্কার ঘোষণা করেন।