র্যাপারের মরদেহ উদ্ধার, অভিযোগের তীর স্ত্রীর দিকে
Published: 13th, February 2025 GMT
অ্যাপার্টমেন্ট থেকে উদ্ধার হয়েছে ভারতীয় র্যাপার অভিনব সিংয়ের মরদেহ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ এই মৃত্যুকে আত্মহত্যা বলেই মনে করছে। তাদের ধারণা, ঘটনাটি রোববার রাতে ঘটেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, বেঙ্গালুরুর কাদুবীসানাহাল্লির অ্যাপার্টমেন্ট থেকে ৩২ বছর বয়সী এ র্যাপারের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় বেঙ্গালুরুর মারাঠাহাল্লি থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।
আরও জানা গেছে, বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেন ওই র্যাপার। ইতিমধ্যেই ময়নাতদন্তের পর অভিনবের মরদেহ তার ওডিশার বাড়িতে পাঠানো হয়। সেখানেই তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে।
মৃত্যুর ঘটনায় ওডিশার লালবাগ থানায় অভিযোগ করেছে অভিনবের পরিবার। তাঁর বাবা বিজয় নন্দ সিং অভিযোগে ৮ থেকে ১০ জনের নাম উল্লেখ করে বিস্তারিত তদন্তের দাবি করেছেন। তাঁদের দাবি, অভিনব স্ত্রী এবং অন্যদের থেকে মানসিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
অভিনব সিংয়ের পরিবারের অভিযোগ, স্ত্রীর সঙ্গে বিরোধের জেরেই আত্মহত্যা করেছেন অভিনব। তাঁকে মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়েছিল বলে দাবি পরিবারের সদস্যদের।
ওডিশি র্যাপার হিসেবে বেশ জনপ্রিয়তাও ছিল অভিনব সিংয়ের। র্যাপ দুনিয়ায় ‘জাগারনট’ নামে পরিচিত ছিলেন তিনি। হিট গান ‘কটক অ্যান্থেম’ দিয়ে পরিচিতি পান এ র্যাপার।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
সাত বছরের শিশুকে বাড়িতে ডেকে ধর্ষণের অভিযোগ, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে সাত বছরের এক কন্যাশিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে আবু বকর সিদ্দিক (৬৫) নামে এক বৃদ্ধকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শনিবার তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, ১১ মার্চ দুপুরে সদর উপজেলায় সাত বছর বয়সী এক শিশুকে প্রতিবেশী আবু বকর সিদ্দিক পেঁপে দেওয়ার কথা বলে বাড়িতে ডেকে নেন। বাড়িতে গেলে শিশুটিকে ধর্ষণ করেন তিনি। প্রথমে ঘটনা জানাজানি না হলেও শুক্রবার ভুক্তভোগী শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। তখন সে বিষয়টি পরিবারকে জানায়। পরে তাকে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। স্থানীয়রা অভিযুক্ত আবু বক্করকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় তাকে আটক করে পুলিশে দেন এলাকাবাসী। শনিবার দুপুরে আবু বক্করকে আদালতে পাঠায় পুলিশ।
নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমআর সাঈদ জানান, অভিযুক্তি আবু বক্কর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। এদিকে, দুপুরে ভুক্তভোগী শিশুকে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে জবানবন্দি রেকর্ডের জন্য থানা হেফাজতে নেওয়া হয়।