Risingbd:
2025-04-14@10:05:44 GMT

ইংরেজিতেও সেবা দিচ্ছে ৯৯৯

Published: 13th, February 2025 GMT

ইংরেজিতেও সেবা দিচ্ছে ৯৯৯

জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯ বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশিদের ইংরেজি ভাষায় সেবা দেওয়া শুরু করেছে। মোবাইল ফোন কিংবা ল্যান্ড ফোন থেকে কল করে এ সেবা নিতে পারবেন বিদেশিরা।

বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় জরুরি সেবার প্রধান অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ তবারক উল্লাহ স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বিভিন্ন কূটনৈতিক মিশন, জাতিসংঘের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন ও বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থায় কর্মরত দেশি বা বিদেশি ব্যক্তি এবং বাংলাদেশে বসবাসরত বা ভ্রমণরত বিদেশিরা এখন বাংলাদেশের মোবাইল অপারেটরদের ‘সিম’ বা ল্যান্ড ফোন ব্যবহার করে ইংরেজি ভাষায় ৯৯৯-এ কল করে জরুরি পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স সেবা নিতে পারবেন। পুলিশ মহাপরিদর্শকের (আইজিপি)নির্দেশনায়, বিদেশি নাগরিকদের জরুরি সেবা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এই সেবা ১২ জানুয়ারি চালু হয়েছে। 

ইংরেজি ভাষাভাষি জরুরি সেবাপ্রার্থীদের সহায়তার জন্য প্রতিদিন তিন শিফটে প্রয়োজনীয় সংখ্যক ডেডিকেটেড ডিউটি ডেস্ক বরাদ্দ করা হয়েছে। ৯৯৯ নম্বরে ডায়াল করার পর ইংরেজি ভাষায় সেবা পেতে ২ চাপতে হবে।

বাংলাদেশে ২০১৭ সালের ১২ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯। এ নম্বরটি টোল ফ্রি। এ নম্বরে কল করা ব্যক্তিকে এক জন অপারেটরের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়, যিনি কল করা ব্যক্তিকে পুলিশ, অ্যাম্বুলেন্স বা ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে সংযুক্ত করেন। বাংলাদেশ পুলিশ পরিচালিত জাতীয় জরুরি হেল্প ডেস্কের অধীনে এসব পরিষেবা দেওয়া হয়।

ঢাকা/এমআর/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে কড়া বার্তা দিলেন নোবিপ্রবি উপচার্য

সাম্প্রদায়িকতা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিঘ্ন করার চেষ্টা করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) উপাচার্য (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রেজওয়ানুল হক।

তিনি বলেন, “বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ। নোবিপ্রবিতেও সাম্প্রদায়িকতার কোনো স্থান নেই এবং এক্ষেত্রে আমরা জিরো টলারেন্স। এসব নিয়ে নোবিপ্রবির পরিবেশ বিঘ্ন করার চেষ্টা যারাই করবে আমরা তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।”

সোমবার (১৪ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে নববর্ষের শোভাযাত্রা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

আরো পড়ুন:

নতুন চুক্তি করতে তুরস্ক সফরে নোবিপ্রবি উপাচার্য

গাজায় নির্যাতিতদের পক্ষে নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন

নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে উপাচার্য বলেন, “আশা করি এই নববর্ষ আমাদেরকে নতুন উদ্যোমে কাজ করার অনুপ্রেরণা দেবে।  বিশ্ববিদ্যালয়েকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা সবাই একসঙ্গে কাজ করব। এক্ষেত্রে আমাদের প্রত্যেক সদস্যের দায়িত্ব হচ্ছে আমরা দায়িত্বশীল আচরণ করব এবং  বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও নীতি বিরুদ্ধ কিছু করব না।”

এর আগে, বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় সেখানে এসে শেষ হয়।

এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হানিফ, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ তামজীদ হোছাইন চৌধুরীসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, হল প্রাধ্যক্ষ, প্রক্টর, বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও দপ্তর সমূহের কর্মকর্তা, কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/ফাহিম/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ