ডিসি সম্মেলন শুরু ১৬ ফেব্রুয়ারি
Published: 13th, February 2025 GMT
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের ছয় মাস পর আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন। সম্মেলন শেষ হবে ১৮ ফেব্রুয়ারি (বুধবার)। এবার সম্মেলনে আলোচনার জন্য ৩৫৩টি প্রস্তাবনা জমা পড়েছে।
আগামী শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করে ডিসি সম্মেলনের বিষয়ে বিস্তারিত জানাবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
১৬ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হলে ডিসি সম্মেলন উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডিসিদের মুক্ত আলোচনা হবে। সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভা হবে। রাতে হবে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নৈশভোজ।
দ্বিতীয় দিন কার্য-অধিবেশনের বাইরে সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে ডিসিরা সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। তবে এবার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ডিসিদের সৌজন্য সাক্ষাৎ রাখা হয়নি।
এবার ডিসি সম্মেলনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে মোট ৩৪টি কার্য-অধিবেশন হবে। কার্য-অধিবেশনগুলো ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে কার্য-অধিবেশন এবং সমাপনী অধিবেশন সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নবনির্মিত ভবনে হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জানায়, এবারের ডিসি সম্মেলন উপলক্ষে বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিদের কাছ থেকে এক হাজার ২৪৫টি প্রস্তাব জমা পড়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে। এর মধ্যে কার্যপত্রে অন্তর্ভুক্ত হওয়া ৩৫৩টি প্রস্তাবের ওপর সম্মেলনে আলোচনা হবে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগ দ্বিমত করায় এবং আগের ডিসি সম্মেলনে উপস্থাপিত হওয়ায় অনেক প্রস্তাব কার্যপত্রে রাখা হয়নি।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে অন্তর্বর্তী সরকার। এরপর খুব দ্রুত ৬৪ জেলায় জেলা প্রশাসক নিয়োগ দিয়েছিল। তখন এই নিয়োগ নিয়ে আওয়ামী লীগ আমলে বঞ্চিতরা ক্ষোভ দেখান। আগের সরকারের সময়ের সমর্থক ও সুবিধাভোগীরাই ডিসি হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন বলে বঞ্চিতরা অভিযোগ করেন। পরে দফায় দফায় জেলা প্রশাসক পদে রদবদল হয়।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/ইভা
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ডিসি সম্মেলন শুরু ১৬ ফেব্রুয়ারি
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের ছয় মাস পর আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে তিন দিনব্যাপী জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন। সম্মেলন শেষ হবে ১৮ ফেব্রুয়ারি (বুধবার)। এবার সম্মেলনে আলোচনার জন্য ৩৫৩টি প্রস্তাবনা জমা পড়েছে।
আগামী শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করে ডিসি সম্মেলনের বিষয়ে বিস্তারিত জানাবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
১৬ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হলে ডিসি সম্মেলন উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ডিসিদের মুক্ত আলোচনা হবে। সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভা হবে। রাতে হবে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নৈশভোজ।
দ্বিতীয় দিন কার্য-অধিবেশনের বাইরে সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির সঙ্গে ডিসিরা সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। তবে এবার রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ডিসিদের সৌজন্য সাক্ষাৎ রাখা হয়নি।
এবার ডিসি সম্মেলনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে মোট ৩৪টি কার্য-অধিবেশন হবে। কার্য-অধিবেশনগুলো ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সঙ্গে কার্য-অধিবেশন এবং সমাপনী অধিবেশন সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নবনির্মিত ভবনে হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জানায়, এবারের ডিসি সম্মেলন উপলক্ষে বিভাগীয় কমিশনার ও ডিসিদের কাছ থেকে এক হাজার ২৪৫টি প্রস্তাব জমা পড়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে। এর মধ্যে কার্যপত্রে অন্তর্ভুক্ত হওয়া ৩৫৩টি প্রস্তাবের ওপর সম্মেলনে আলোচনা হবে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগ দ্বিমত করায় এবং আগের ডিসি সম্মেলনে উপস্থাপিত হওয়ায় অনেক প্রস্তাব কার্যপত্রে রাখা হয়নি।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে অন্তর্বর্তী সরকার। এরপর খুব দ্রুত ৬৪ জেলায় জেলা প্রশাসক নিয়োগ দিয়েছিল। তখন এই নিয়োগ নিয়ে আওয়ামী লীগ আমলে বঞ্চিতরা ক্ষোভ দেখান। আগের সরকারের সময়ের সমর্থক ও সুবিধাভোগীরাই ডিসি হিসাবে নিয়োগ পেয়েছেন বলে বঞ্চিতরা অভিযোগ করেন। পরে দফায় দফায় জেলা প্রশাসক পদে রদবদল হয়।
ঢাকা/নঈমুদ্দীন/ইভা