সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে বেড়েছে ১৪৯ আসন
Published: 13th, February 2025 GMT
উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৯টি আসন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ হতে স্নাতক লেভেল-১ সেমিস্টার-১-এর আসন সংখ্যা ৪৩১ থেকে বাড়িয়ে ৫৮০-তে উন্নীত করা হয়। গতকাল বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে একাডেমিক কাউন্সিলের ৪৭তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সভায় শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন দাবি অনুমোদনের পাশাপাশি শিক্ষার মানোন্নয়নে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আরও পড়ুনশাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো কোর্স ইমপ্রুভমেন্ট পরীক্ষা চালু২২ ঘণ্টা আগেএকাডেমিক কাউন্সিলের সভায় সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য মো.
এ ছাড়া সভায় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মো. আবদুল গণি এবং সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, একাডেমিক বিভাগের চেয়ারম্যান, প্রক্টর, লাইব্রেরিয়ান, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য মো. আলিমুল ইসলাম সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন বিদ্যাপীঠ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সবার সহযোগিতা চান।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: এক ড ম ক
এছাড়াও পড়ুন:
খালেদা জিয়ার নামে নাইকো দুর্নীতি মামলা: রায় ১৯ ফেব্রুয়ারি
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের করা নাইকো দুর্নীতির মামলায় যুক্তিতর্ক ও শুনানি শেষ হয়েছে। ১৯ ফেব্রুয়ারি মামলার রায় ঘোষণার দিন ঠিক করেছেন আদালত। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪–এর বিচারক রবিউল আলম আজ বৃহস্পতিবার এ সিদ্ধান্ত দেন।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী আমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, নাইকো দুর্নীতি মামলায় আজ উভয় পক্ষের যুক্তিতর্ক ও শুনানি শেষ হয়েছে। এ মামলায় খালেদা জিয়াকে খালাস দিতে আবেদন করা হয়েছে।
আমিনুল ইসলাম জানান, এ মামলায় ৬৮ জনের মধ্যে ৩৯ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়।
নাইকো দুর্নীতি মামলায় ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক। ২০২৩ সালের ১৯ মার্চ অভিযোগ গঠন করেন আদালত। কানাডার কোম্পানি নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের বিপুল আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলাটি করে দুদক।
দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেছিলেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনটি গ্যাসক্ষেত্র পরিত্যক্ত দেখিয়ে কানাডার কোম্পানি নাইকোর হাতে তুলে দেওয়ার মাধ্যমে আসামিরা রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার ক্ষতি করেছেন।