পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ৭ ঘণ্টা পর ফেরি চলাচল স্বাভাবিক
Published: 13th, February 2025 GMT
ঘন কুয়াশার কারনে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে গতকাল বুধবার রাত পৌনে ১২টা থেকে আজ সকাল পৌনে ৭টা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
বিআইডব্লিউটিসির আরিচা অফিস সূত্রে জানা যায়, গতকাল রাত পৌনে ১২ টার দিকে ঘন কুয়াশার ঘনত্ব বাড়তে থাকলে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটের মাঝ নদীতে লোড নিয়ে দৌলতদিয়া যাওয়ার সময় গোলাম মোওলা, এনায়েতপুরী, রুহুল আমিন ও জাহাঙ্গীর নামের ৪টি ফেরি আটকা পড়ে। এ সময় ফেরি পারাপার হতে আসা যাত্রীদেরকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ৭টার দিকে ঘন কুয়াশার ঘনত্ব কমলে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজীরহাট নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসির আরিচা অফিসের ডিজিএম নাছির উদ্দিন বলেন, গতকাল রাত পৌনে ১২টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ৭টা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল। সকাল পৌনে ৭টার পর ঘন কুয়াশা কমতে থাকলে এ দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ম ন কগঞ জ ঘন ক য় শ দ লতদ য়
এছাড়াও পড়ুন:
স্ত্রীসহ হাসানুল হক ইনুর বিরুদ্ধে মামলা
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ও তাঁর স্ত্রী আফরোজা হকের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ রোববার তাঁদের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করা হয়। এদিকে দুর্নীতির অভিযোগে গোপালগঞ্জ–২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ সেলিমের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
মো. আক্তার হোসেন বলেন, সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে ৪ কোটি ৮৪ লাখ ২৫ হাজার ৫০৭ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের মালিক হয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁর চারটি ব্যাংক হিসাবে ১১ কোটি ৮৮ লাখ ১৬ হাজার ১৯ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে। আরেক মামলায় হাসানুল হক ইনুর স্ত্রী আফরোজা হকের বিরুদ্ধে ১ কোটি ৪৯ লাখ ৮৫ হাজার ৭৪ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। হাসানুল হক ইনুর উপার্জিত অর্থ দিয়ে তাঁর স্ত্রী সম্পদশালী হয়েছেন।
গত বছরের ২৬ আগস্ট হাসানুল হক ইনুকে উত্তরা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
১০ থেকে ১৫ শতাংশ হারে কমিশন নিতেন শেখ সেলিম
এদিকে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ সেলিমের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার ও বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতর মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্থানে ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকার টেন্ডার কাজ পছন্দের ঠিকাদারদের পাইয়ে দিয়ে সেখান থেকে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ হারে কমিশন নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।
গত বছরের ২০ আগস্ট ফজলুল করিম সেলিম (শেখ সেলিম) ও তাঁর পরিবারের ৯১টি ব্যাংক হিসাব ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সব হিসাব তলব করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর থেকে তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন।