প্রিন্সেস টিনা খানের মেয়ে অভিনেত্রী রিমুর আক্ষেপ ও সাবলেট বাসা
Published: 13th, February 2025 GMT
একটি পরিবারের সঙ্গে থাকার ইচ্ছা পোষণ করেছেন এই অভিনেত্রী। প্রয়োজনে সাবলেটেও থাকতে চান। সেখানে ভাড়া থেকে শুরু করে সবকিছুই ভাগাভাগি করবেন, এমনকি সেই পরিবারের মানুষের পাশে দাঁড়াতেও আপত্তি নেই। মনের এই ইচ্ছা পোষণ করে ফেসবুকে পোস্ট করেছেন অভিনেত্রী রিমু রোজা খন্দকার। তিনি একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রিন্সেস ডায়ানাখ্যাত টিনা চৌধুরীর মেয়ে। কেন সাবলেটে থাকতে চান সেটাই জানালেন রিমু।
রিমু জানান, তিনি ১৩ বছর ধরে একটি বাসায় একাই থাকেন। সেই বাসা ছাড়তে যাচ্ছেন। কিন্তু এবার আর একা নয়, থাকতে চান কোনো একটি পরিবারের সঙ্গে বা কোনো একটি পরিবারের সদস্য হয়ে। রিমু বলেন, ‘আমার ৪২ বছরের জীবনে আমি কখনোই কোনো পরিবারের সঙ্গে থাকতে পারিনি। আমাকে শৈশব থেকেই একা বড় হয়ে নিজের দায়িত্ব নিতে হয়েছে। আমার এখন চাওয়া কোনো একটি পরিবারের সঙ্গে থাকা।’
আরও পড়ুনপ্রিন্সেস টিনা খানের মেয়ের ‘ভুলে ভরা’ জীবন০৪ মার্চ ২০২৪অভিনেত্রী রিমু রোজা খন্দকার। ছবি: ফেসবুক থেকে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নামলো গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক
পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটিকে ‘এ’ থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করতে ব্যর্থ হলে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হবে। সে অনুযায়ী কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ এমজিএম করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) থেকে কোম্পানিটি ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে।
এদিকে, ক্যাটাগরি পরিবর্তনের কারণে কোম্পানিটিকে ঋণ সুবিধা দিতে ব্রোকার হাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংককে নিষেধ করেছে ডিএসই।
গত ২০ মে বিএসইসির জেড শ্রেণি নিয়ে জারি করা নির্দেশনায় বলা হয়- পরপর দুই বছর বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ না দিলে, আইন অনুযায়ী নিয়মিত এজিএম না করলে, সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়া ছয় মাসের বেশি উৎপাদন বা কার্যক্রম বন্ধ থাকলে, পুঞ্জীভূত লোকসান পরিশোধিত মূলধনের বেশি হলে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ঘোষিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিতরণ না করলে কোনো কোম্পানিকে ‘জেড’ শ্রেণিভুক্ত করা যাবে।
ঢাকা/এনটি/ইভা