দেশের বৃহৎ বাম দল বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) কি আবারও ভাঙছে? জানি, বামপন্থার প্রতি ন্যূনতম টান আছে, এমন মানুষের কাছে প্রশ্নটা শুধু অনাকাঙ্ক্ষিত নয়, ক্ষুব্ধ হওয়ার মতোও। এমনকি ভিন্ন আদর্শ পোষণ করেন, তবে অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র ও সমাজ গঠনে বামপন্থার গুরুত্ব বোঝেন, এমন মানুষকেও প্রশ্নটা হয়তো বিচলিত করছে।

তবে সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক হিসেবে প্রশ্নটা এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সামাজিক মাধ্যমে সিপিবির নেতাকর্মী ও সমর্থক-শুভানুধ্যায়ীদের মন্তব্য ও প্রতিক্রিয়া খেয়াল করলেই বোঝা যায়, তাদেরও মনে এ শঙ্কা বিরাজ করছে।

সিপিবির গণসংগঠন বলে পরিচিত দেশের সর্ববৃহৎ সাংস্কৃতিক সংগঠন উদীচীর ২৩তম জাতীয় সম্মেলনে সংঘটিত একেবারে সর্বসাম্প্রতিক ঘটনা দিয়ে শুরু করা যাক। ৬ ফেব্রুয়ারি শুরু তিন দিনের সম্মেলনে পরবর্তী নেতৃত্ব নির্বাচন করতে গিয়ে কার্যত দু’ভাগ হয়ে গেছে সংগঠনটি। দু’পক্ষ পরস্পরের বিরুদ্ধে সংগঠনের গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে নিজ নিজ পছন্দের কমিটি বানিয়েছে। এমনকি এ নিয়ে প্রথমে বাগ্‌বিতণ্ডা, পরে হাতাহাতিও হয়েছে। এক পক্ষ কেন্দ্রীয় কার্যালয় দখল করে নেওয়ায় দু’পক্ষের সম্পর্ক এখনও বেশ তিক্ত। 

সিপিবির কোনো কোনো নেতা বলছেন, দলের বয়োজ্যেষ্ঠরা দু’পক্ষকে অচিরেই মিলিয়ে দেবেন। তবে মূল দলের নেতৃত্বের ফাটলই উদীচীর এ বিভক্তির উৎস কিনা, ভেবে দেখা প্রয়োজন। যে কারণে উদীচী আদৌ অখণ্ড থাকবে কিনা, তা নির্ভর করতে পারে সিপিবির আগামী কংগ্রেসের ওপর। 

প্রসঙ্গত, ৩ অক্টোবর সমকালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল– শিক্ষার্থী-জনতার অভ্যুত্থানের মূল্যায়ন প্রশ্নে দুটি পক্ষে বিভক্ত হয়ে পড়েছে সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটি। এমনকি এক পক্ষ বর্তমান নেতৃত্বের পদত্যাগ ও বিশেষ কংগ্রেস আয়োজনের দাবিও জানিয়েছে। প্রতিবেদনমতে, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গত ১০ আগস্ট সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় গণঅভ্যুত্থানের মূল্যায়ন প্রশ্নে মতভেদ প্রকাশ্য হয়। সভায় কেন্দ্রীয় কমিটির সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ শেখ হাসিনার পতন আন্দোলনকে ‘চরম প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীর ক্যু’ হিসেবে দেখালে অন্য অংশ আপত্তি জানায়। সংখ্যালঘু অংশ গণঅভ্যুত্থানে ‘জনতার আকাঙ্ক্ষা বিশেষত গণতান্ত্রিক দেশ ও সমাজ নির্মাণের প্রত্যাশা’য় প্রাধান্য দিয়ে রাজনৈতিক সংগ্রাম অগ্রসরের প্রস্তাব দেয়। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত ছাড়াই সভা শেষ হয়। 

দু’পক্ষের বিরোধ এমন পর্যায়ে যায় যে, দলের সংখ্যাগুরু অংশকে অন্য পক্ষের সঙ্গে এক প্রকার আপসরফা করতে হয়। তারই অংশ হিসেবে গত বছরের ১৮ থেকে ২১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত সভায় সিপিবির কেন্দ্রীয় কমিটি এ বছরের মে মাসে দলের ত্রয়োদশ কংগ্রেস অনুষ্ঠিত করার সিদ্ধান্ত নেয় (সর্বশেষ খবর অনুযায়ী, গত ১০-১১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে কংগ্রেসের তারিখ এ বছরের জুলাই মাসে নেওয়া হয়েছে)। আরেকটি সিদ্ধান্তে দলের প্রেসিডিয়াম ও কেন্দ্রীয় কমিটিতে বেশ কয়েকজনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যেখানে প্রাধান্য ছিল ওই ‘সংখ্যালঘু’ অংশের।

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, সিপিবির কংগ্রেস হয় চার বছর পরপর। সর্বশেষ কংগ্রেস হয়েছে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে। সেই হিসাবে পরবর্তী কংগ্রেস হওয়ার কথা ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি বা তার কিছু আগে-পরে। বিগত কংগ্রেসের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সিপিবির বর্তমান ৪৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটির ২৭ জন সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের পক্ষে; অন্য পক্ষে ২১ জন। প্রথম পক্ষ চাইলে শুরুতেই অন্য পক্ষ থেকে কয়েকজনকে দলের নীতিনির্ধারণী ফোরাম প্রেসিডিয়াম ও সম্পাদকমণ্ডলীতে স্থান দিতে পারতেন। তা হলে হয়তো দু’পক্ষের বিরোধ এতদূর গড়াত না। সত্য হলো, তারা যতক্ষণ পেরেছেন অন্য পক্ষকে ওই দুই গুরুত্বপূর্ণ ফোরামের বাইরে রেখেছেন। আজকে যখন বিশেষত গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী বাস্তবতায় তা আর পারা যাচ্ছে না, তখন আপাত বিদ্রোহী পক্ষকে আইনত বাধ্যবাধকতা না থাকলেও ওই দুই ফোরামে জায়গা দিতে হয়েছে। 

কারণ যাই হোক, এ সিদ্ধান্ত অবশ্যই সাধুবাদযোগ্য। সিপিবির মতো দলের ভাঙন শুধু বামপন্থি মহলেই হতাশা ছড়াবে না; দেশের সামগ্রিক রাজনীতির ভারসাম্যও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। 

সিপিবির মধ্যে ঐক্য ধরে রাখার প্রয়াস সত্ত্বেও উদীচীর সাম্প্রতিক বিভক্তি কেন ভিন্ন কিছু বলে, তা খতিয়ে দেখা দরকার। রাজনীতি সচেতন মানুষও জানেন, এদেশে কোনো দলের ভাঙন প্রক্রিয়ার শুরু অঙ্গ বা গণসংগঠনে ভাঙনের মধ্য দিয়ে। অর্থাৎ উদীচীর বিভক্তি রোগ নয়, তা রোগের উপসর্গ মাত্র। এটাও মনে রাখা দরকার, ২০২১ সালে সিপিবিরই আরেক গুরুত্বপূর্ণ গণসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন দু’ভাগ হয়েছিল, যা এখনও ঘোচেনি। এখানেও পর্যবেক্ষকরা সিপিবির ওই অভ্যন্তরীণ বিরোধের ছায়া দেখেন। এর আরেকটা কারণ হলো, সিপিবির দু’পক্ষ পরস্পরকে যে ভাষায় আক্রমণ করছে, অনুরূপ বুলি-বচন গণসংগঠনগুলোর পক্ষ-বিপক্ষ গোষ্ঠীগুলোর মধ্যেও চালাচালি হয়। মূল দল বা গণসংগঠন– সর্বত্র এক পক্ষ নিজেকে বলছে বিপ্লবী, অন্য পক্ষকে বলছে আপসকামী। এমনকি অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় সিপিবির সংখ্যালঘু অংশ অন্য পক্ষকে আওয়ামী লীগের বিটিম বলতেও কসুর করে না। আবার সংখ্যাগুরু অংশ অপর পক্ষকে বলে বিএনপি-জামায়াতের ঘনিষ্ঠ। 

শুধু কি তাই? লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, সিপিবি নতুন করে শ্রমিকদের মধ্যে সংগঠন গড়ে তোলার যে উদ্যোগ নিয়েছে, সেখানে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সংখ্যালঘু অংশের প্রাধান্য স্পষ্ট। বিশেষ করে তৈরি পোশাক শ্রমিক এবং ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের মধ্যে সিপিবির প্রভাব এখন একেবারে কম নয়। এ ইউনিটগুলোতে দলের বর্তমান সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের অনুসারীদের তেমন দেখা যায় না, যতটা দেখা যায় দলের সাবেক একজন সভাপতির অনুসারীদের। বলা হয়ে থাকে, সিপিবির মধ্যে যারা নিজেদের অভ্যুত্থানপন্থি মনে করেন, তাদের নেতৃত্বে আছেন ওই সাবেক সভাপতি। জানা যায়, সিপিবির প্রভাবাধীন বাংলাদেশ কৃষক সমিতিতে ঐতিহ্যগত কারণে অন্য দলের লোক থাকলেও সেখানেও ওই অভ্যুত্থানপন্থিরা প্রভাব বলয় সৃষ্টির চেষ্টা চালাচ্ছেন।

সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, ‘সিপিবিতে পরিপূর্ণ গণতন্ত্রচর্চা হয়। ফলে নানা বিষয়ে মত-দ্বিমত থাকে। তবে আলাপ-আলোচনা শেষে সংখ্যাগরিষ্ঠ মত গ্রহণ করা হয়।’ (সমকাল, ৩ অক্টোবর, ২০২৪) যে কোনো গণতন্ত্রপ্রিয় ও আশাবাদী মানুষই তাঁর এ বক্তব্যকে স্বাগত জানাবেন। সেই আশার গুড়ে যেন বালি না পড়ে। অবশ্য তা তখনই সম্ভব হবে যখন সিপিবির দু’পক্ষই সিদ্ধান্ত গ্রহণের এ সর্বজনস্বীকৃত গণতান্ত্রিক নীতি মেনে চলবে।

এটি ঠিক, এক সময়ে প্রায় প্রতিটি উপজেলায় শক্তিশালী কার্যক্রম থাকলেও বিশেষত ১৯৯০-এর দশকে বিশ্ব সমাজতান্ত্রিক আন্দোলনে বিপর্যয়ের পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ নানা দুর্বলতার কারণে দলটি বড় ধরনের বিপর্যয়ের মুখে পড়ে। তার পর অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে দলটি ইতোমধ্যে একটু সোজা হয়ে দাঁড়ালেও ১৯৯০-পূর্ববর্তী সুবর্ণ সময় আর ফিরে পায়নি। 

বিদ্যমান কঠিন পরিস্থিতিতে সব উদারমনা মানুষ সিপিবি ও অন্যান্য বামশক্তির দিকেই তাকিয়ে আছে। তাই কে শুদ্ধ, কে অশুদ্ধ– সে প্রশ্ন আপাতত স্থগিত করে সিপিবির উভয় পক্ষ যে কোনো মূল্যে দলকে ঐক্যবদ্ধ রাখবেন এবং ন্যূনতম কর্মসূচির ভিত্তিতে গোটা বাম-উদারনৈতিক শিবিরকে ঐক্যবদ্ধ করে বিশেষত মুক্তিযুদ্ধের অর্জনগুলো রক্ষার লড়াইয়ে নামবেন, এটাই দেয়ালের লিখন। এর অন্যথা হলে ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করবে না।

সাইফুর রহমান তপন: সহকারী সম্পাদক, সমকাল; সাবেক ছাত্রনেতা

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ক ন দ র য় কম ট র র ক ন দ র য় কম ট র জন ত স গঠন

এছাড়াও পড়ুন:

সোয়া ২ কোটি শিশুকে আজ খাওয়ানো হচ্ছে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল

আজ সারাদেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন। ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে আজ। তবে অসুস্থ শিশুদের এই ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।

শনিবার দুপুর ১২টার দিকে এ ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করবেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ৬-১১ মাস বয়সী শিশুদের নীল ক্যাপসুল এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুদের লাল ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বছরে ২ বার ৯৮ শতাংশ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানোর ফলে ভিটামিন ‘এ’ অভাবজনিত অন্ধত্বের হার ১ শতাংশের নিচে কমে এসেছে এবং শিশু মৃত্যুর হারও কমেছে।

এতে বলা হয়, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সুদৃঢ় নেতৃত্বে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় দেশের সব শিশুর অপুষ্টি দূরীকরণ ও সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণে বদ্ধপরিকর। সেই লক্ষ্যে এবার ১৫ মার্চ সারাদেশে ৬-৫৯ মাস বয়সী প্রায় ২ কোটি ২৬ লাখ শিশুকে ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী ইপিআই কেন্দ্রের মাধ্যমে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। যার ফলে বাংলাদেশে অপুষ্টির হার কমেছে এবং শিশু ও মাতৃমৃত্যু উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে। শুধু দেশেই নয়, বিশ্ব নেতৃত্বের পুষ্টি ফোরামের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করে আসছে।

দেশ স্বাধীন হওয়ার পরবর্তী সময়ে অপুষ্টিজনিত কারণে শিশুদের মধ্যে রাতকানা রোগের হার ৪.১০ শতাংশ ছিল। ১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রম গ্রহণ করে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু হয়। পরবর্তীতে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো অব্যাহত রাখার ফলে বর্তমানে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবজনিত রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা প্রায় নেই বললেই চলে।

ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য শিশুদের ভরাপেটে কেন্দ্রে নিয়ে যেতে হবে। টিকাকেন্দ্রের স্বাস্থ্যকর্মী বা স্বেচ্ছাসেবক ক্যাপসুলের মুখ কাঁচি দিয়ে কেটে ভেতরে থাকা সবটুকু তরল শিশুকে খাওয়াবেন। শিশুদের কান্নার সময় অথবা তাদের জোর করে ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।

ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পর্যালোচনার জন্য ক্যাম্পেইনের দিন প্রতিটি উপজেলা, জেলা ও কেন্দ্রে সার্বক্ষণিক কন্ট্রোল রুম চালু থাকবে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • হবিগঞ্জের সুতাং নদে মাইক্রোপ্লাস্টিক
  • সোয়া ২ কোটি শিশুকে আজ খাওয়ানো হচ্ছে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল
  • ক্ষমা করিস না মা, দ্রোহ হয়ে ছড়িয়ে পড়িস
  • তরুণরাই মোড় পরিবর্তনের দিশারি
  • সাংবাদিকদের বেতন বাড়াতে আরেকটি আন্দোলন করা উচিত: প্রেস সচিব
  • তিন দিন কর্মস্থলে আসছেন না এডিসি রাশেদ, ফোন বন্ধ
  • পুলিশের সেই এডিসি রাশেদ তিন দিন ধরে অফিসে আসছেন না
  • পুলিশের সেই এডিসি রাশেদ ‘আত্মগোপনে’
  • গোলপাতা আহরণে ডাকাত, সমন্বয়ক, সাংবাদিকদের নামেও ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ
  • মুম রহমানের ‘সেরা দশ গল্প’ : বাস্তব, কুহক ও প্রেমের গরিমা