একদিকে সাবিনা খাতুনদের বিদ্রোহ, অন্যদিকে কোচ পিটার বাটলার অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছেন। আজ অনুশীলনে বেশ ফুরফুরে মেজাজে দেখা গেল বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের কোচকে। বিকেলে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের প্রধান ফটক দিয়ে বের হওয়ার সময় তাঁর মুখে মিষ্টি হাসি।

ইংলিশ কোচের এমন খোশমেজাজের কারণ অনুশীলনের দারুণ পরিবেশ আর দিন দিন মেয়েদের উন্নতি। এ বিষয়ে পিটার প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের অনুশীলন খুব ভালো চলছে। আমিরাত ম্যাচ নিয়ে মেয়েরা বেশ আত্মবিশ্বাসী। ওরা প্রতিদিনই উন্নতি করছে। অনুশীলনের পরিবেশও দারুণ। আমি সত্যি আনন্দিত। দলে এমন একটা পরিবেশই চেয়েছিলাম।’

অনুশীলনের এমন পরিবেশ পেয়ে খুশি পিটার বাটলার.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: পর ব শ

এছাড়াও পড়ুন:

অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবিতে আন্দোলন

অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদের অপসারণ দাবিতে আন্দোলন করছেন ব্যাংকের কর্মকর্তারা। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়ি ভাঙার পর ক্ষোভ জানিয়ে ২৬ বিশিষ্ট নাগরিকের সঙ্গে বিবৃতি দেওয়াকে কেন্দ্র করে এমন দাবি উঠেছে।

এই বিবৃতিতে জুলাই বিপ্লবের চেতনাবিরোধী আখ্যা দিয়ে অবিলম্বে তাঁকে অপসারণ চাওয়া হয়েছে। গত মঙ্গলবার থেকে দ্বিতীয় দিনের মতো আন্দোলন হয়।

গত সেপ্টেম্বরে অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান নিয়োগ পান আবু নাসের বখতিয়ার। গত ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারি ৩২ নম্বরের বাড়ি ভাঙার ঘটনায় ৭ ফেব্রুয়ারি একটি বিবৃতি দিয়ে বলা হয়, শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক বাড়িটি নির্মমভাবে ধূলিসাৎ করা হয়েছে। একটি সভ্য দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা গভীরভাবে মর্মাহত, স্তম্ভিত ও লজ্জিত।

অগ্রণী ব্যাংকে সর্বস্তরের কর্মকর্তাদের ব্যানারে আন্দোলনকারীরা বলেন, জুলাই আন্দোলন দমনে নির্বিচারে গুলি করা হলেও তিনি কোনো বিবৃতি দেননি। বিগত সরকারের গুম-খুন, বিতর্কিত নির্বাচন, তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে বাড়িতে উচ্ছেদের সময় তিনি নীরব ছিলেন। এখন হঠাৎ এ রকম বিবৃতি দিয়ে নিজেকে আওয়ামী লীগের দোসর প্রমাণ করেছেন।

জানতে চাইলে আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ সমকালকে বলেন, ব্যাংকের ভেতরে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় তাঁর উদ্যোগে কারণে অনেকে ক্ষুব্ধ। তারাই এ বিষয়টি সামনে এনে আন্দোলন করছে। তিনি বলেন, ব্যক্তিগতভাবে তিনি যে কোনো ভাঙচুরের বিপক্ষে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ