ম্যানচেস্টার সিটি ও রিয়াল মাদ্রিদ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্লে অফে মুখোমুখি হওয়ার আগে দুই বাকি ধরে বসেন সের্গিও আগুয়েরো। ম্যানসিটি প্রথমার্ধে রিয়ালের জালে দুই গোল দেবে, এটার পক্ষে ১০ হাজার পাউন্ড বাজি ধরেন তিনি। 

দ্বিতীয় বাজি আরও ভয়াবহ। আগুয়েরো বলেন, ‘ম্যানসিটির মাঠ থেকে রিয়াল মাদ্রিদ জিতে ফিরতে পারবে না। অসম্ভব। যদি রিয়াল জেতে অণ্ডকোষ কেটে ফেলব!’

ওই দুই বাজিতেই হেরে গেছেন সাবেক ম্যানসিটি কিংবদন্তি স্ট্রাইকার আগুয়েরো। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ ষোলোর প্লে অফের প্রথম লেগে ইতিহাদে ৩-২ গোলে হেরেছে ম্যানসিটি। 

এরপর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানাভাবে রসিকতা করছেন রিয়াল মাদ্রিদের ভক্তরা। বাজি ধরে হেরে যাওয়া আগুয়েরো এখন কোথায় সেই প্রশ্নও তোলা হচ্ছে। এর মধ্যে সামাজিক মাধ্যমে আগুয়েরো, এমবাপ্পে ও বেলিংহামকে নিয়ে বানানো একটি কার্টুন বেশ সাড়া ফেলেছে।


 

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের মামলায় ছাত্রলীগ নেতা শ্যামল মৃধা গ্রেপ্তার

বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে বন্দর খেয়াঘাটে মারামারি ঘটনায় জড়িত থাকার অপরাধে ২৩ নং ওয়ার্ডের ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান ওরফে শ্যামল মৃধা (৩৫)কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত আব্দুর রহমান শ্যামল বন্দর থানার নবীগঞ্জ বাগবাড়ি এলাকার মৃত শাহাদাত হোসেন মৃধার ছেলে। 

গ্রেপ্তারকৃতকে বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারী) দুপুরে বন্দর থানার দায়েরকৃত ১১(৯)২৪ নং মামলায় ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।  গত মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাতে বন্দর থানার নবীগঞ্জ বাগবাড়ি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

এর আগে গত বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টম্বর) রাতে বন্দরের বেপারীপাড়া এলাকার মোক্তার হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম বাদী হয়ে বন্দর থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন ।

বিভিন্ন তথ্য সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বন্দর খেয়াঘাটে মারামারি ঘটনায় বন্দরে আওয়ামীলীগ ও জাতীয় পার্টি  ৫৯৭ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় ১৯৭ জনের  নাম উল্লেখ্য করে আরোও ৪০০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করা হয়।

১১(৮)২৪ নং মামলার আসামীরা হলো, বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা এমএ রশিদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ সানু, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি ও মদনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এমএ সালাম , জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য ও আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ মাসুম, আওয়ামীলীগ নেতা ওহিদুল ইসলাম, মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও ২৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আফজাল হোসেন , নারায়ণগঞ্জ বারের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ মহসিন,উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক খান মাসুদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাহাদাত হোসেন, জেলা আওয়ামীলীগ নেতা হুমায়ুন কবির মৃধা , আওয়ামীলীগ নেতা শহীদুল হাসান মৃধা, মাহবুবুর রহমান কমল, আরাফাত কবির ফাহিম, মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাসেল প্রধান, আওয়ামীলীগ নেতা আসাদুজ্জামান খোকন, সাচ্চু মিয়া , আমির হোসেন, কাজী শহীদ, মুরগী শাহ আলম, ডা. শফিউল্লাহ, মাহমুদুর রহমান শুভ ,  ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান আরিফসহ ১৯৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৩০০/৪০০ জনকে আসামী করা হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ