আইয়ুব বাচ্চু মৃত্যুর পর ৭ বছর চলছে। এরপর তাঁর গড়া দলটি আর নেই। ব্যান্ড এলআরবির কার্যক্রম বন্ধ। তবে তাঁর দলের সহযাত্রীরা নানাভাবে সংগীতচর্চা চালিয়ে যাচ্ছেন। কেউ নিজের মতো করে গাইছেন। গানও বানাচ্ছেন। এর মধ্যে আজ বুধবার এলআরবির ড্রামার রোমেল জানালেন, তিনি একটি গানের দল তৈরি করেছেন। আইয়ুব বাচ্চুর চিন্তাচেতনাকে ধারণ করেই এই গানের দল নিয়ে এগিয়ে যেতে চান। গানের দলের নাম দিয়েছেন রোমেল অ্যান্ড ফ্রেন্ডস।

নতুন কোনো গান প্রকাশ না করলেও রোমেল অ্যান্ড ফ্রেন্ডস তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে। এরই মধ্যে দেশের কয়েকটি স্থানে এই দল নিয়ে স্টেজ শো করেছে। তবে গানের দলের উদ্যোক্তা রোমেল বললেন, ‘আমরা নতুন গান তৈরি করছি। ইচ্ছা আছে আগামী ঈদে নতুন গান প্রকাশের।’

আরও পড়ুননতুন গান নিয়ে এল নতুন এলআরবি১৮ অক্টোবর ২০২১আইয়ুব বাচ্চুর সঙ্গে ব্যান্ড এলআরবি সদস্যরা, সবার বামে রোমেল.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গ ন র দল

এছাড়াও পড়ুন:

মেলায় গিয়ে নাগরদোলায় চড়ার আনন্দ অন্যরকম ছিল: মিম

পহেলা বৈশাখ বাঙালির সর্বজনীন উৎসব। এ দিন বাঙালি জাতিসত্তার মানুষ অতীত ভুলে নতুনের আবাহনে মেতে ওঠে। সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য পালনের মধ্য দিয়ে বরণ করে নেয় নতুন বছর। ফলে দেশব্যাপী সৃষ্টি হয়েছে উৎসবমুখর পরিবেশ। সেই উৎসবে একাত্ম হয়েছেন রূপালি ভুবনের তারকারাও।

পহেলা বৈশাখ নিয়ে নিজের ভাবনা ও স্মৃতিকথা জানিয়েছেন ঢাকাই সিনেমার নায়িকা বিদ্যা সিনহা মিম। এ অভিনেত্রী বলেন, “পহেলা বৈশাখ আমার কাছে সত্যিই আনন্দের একটা দিন। ছোট থেকেই এই দিনটা আমরা উদযাপন করি। ছোটবেলার নববর্ষ উদযাপন নিয়ে নানা স্মৃতি রয়েছে। এই দিন উপলক্ষে ঈদের মতো আমরা নতুন জামা কিনতাম। আমরা ভোলা এবং কুমিল্লাতে ছিলাম, ওখানে মেলা হতো, সেই মেলায় যেতাম। নববর্ষ বলতে এমনই নানা সুন্দর স্মৃতি রয়েছে।”

ছোটবেলার বৈশাখ উদযাপন নিয়ে বিদ্যা সিনহা মিম বলেন, “ছোটবেলার পহেলা বৈশাখ মানেই আমার কাছে ছিল মেলা। আমি তো মফস্বলে বড় হয়েছি, তাই মেলায় যাওয়া, আর সেখানে গিয়ে নাগরদোলা চড়াটা ছিল আমার কাছে অন্যরকম আনন্দের। মেলায় বিভিন্ন খাবার পাওয়া যেত। যেমন— মিষ্টি। এগুলো খাওয়ার অন্যরকম মজা ছিল। এগুলো এখন ভীষণ মিস করি।”

আরো পড়ুন:

সনির সঙ্গে সমুদ্র সৈকতে মিম

স্বামীকে নিয়ে টাইমস স্কয়ারে মিম

পরিবারের সঙ্গে বৈশাখ উদযাপন করছেন মিম। তা জানিয়ে এই অভিনেত্রী বলেন, “এবারের পহেলা বৈশাখ পরিবারের সঙ্গেই কাটাচ্ছি। যত বড় হচ্ছি, ততই এমন উৎসব উদযাপনে বাইরে খুব কমই যাওয়া হয়। বাসায় যেটা হয়, সেটা হল নানারকমের খাওয়া-দাওয়া। মা পান্তা ভাত রাখেন, আর সঙ্গে ইলিশ মাছ ভাজা, নানারকমের ভর্তা আরো অনেক পদ থাকে। এবারো তার ব্যতিক্রম নয়।”

“পহেলা বৈশাখের দিন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে দেখি, মা মাটির বাসনপত্র ও প্লেটে সমস্ত ধরনের খাবার-দাবার, তারপর ফুল দিয়ে টেবিল সুন্দর করে সাজিয়ে রেখেছেন। এদিন সকলে একসঙ্গে বসে খাওয়াদাওয়া করি, বন্ধুবান্ধবরা বাড়িতে আসেন, ছবি তুলি। এবারো এমনই হবে। বাসাতে হইহই করে নববর্ষ উদযাপন করব।” বলেন মিম।

ঢাকা/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ