প্রত্যন্ত অঞ্চলেও আয়নাঘর ছিল, খুঁজে বের করা হবে: প্রেস সচিব
Published: 12th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
শুধু রাজধানী ঢাকা নয়, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও আয়নাঘর ছিল এবং তার সবকয়টা খুঁজে বের করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে এক বিফ্রিংয়ে এ কথা জানান তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশে যত আয়নাঘর আছে সব খুঁজে বের করা হবে। এটা ঢাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না, প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ছিল।
এদিন দুপুরে ঢাকার তিনটি আয়নাঘর পরিদর্শন শেষে প্রধান উপদেষ্টা ড.
তিনি বলেন, আইয়ামে জাহেলিয়াত নামে একটা কথা আছে। বিগত সরকার আইয়ামে জাহেলিয়াত প্রতিষ্ঠিত করে গেছে সর্বক্ষেত্রে। আয়নাঘর তার একটা নমুনা।
বিএইচ
উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
ভারতের দক্ষিণের রাজ্য চালু হচ্ছে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’
নারীদের জন্য ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ চালু করতে যাচ্ছে ভারতের দক্ষিণের একটি রাজ্য। রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, কোভিডের পর থেকে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’, ‘কো-ওয়ার্কিং স্পেস’, ‘নাইবারহুড ওয়ার্কস্পেস’-র মতো বিষয়ে ধারণা চালু হয়েছে, যা কার্যকর হয়েছে।
ইকোনমিকস টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, নারীদের জন্য ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’-র পরিকল্পনা করছে অন্ধ্র প্রদেশ সরকার। গতকাল মঙ্গলবার ‘ইন্টারন্যাশনাল ডে অফ উইমেন অ্যান্ড গার্লস ইন সায়েন্সেস’-র (বিজ্ঞান ক্ষেত্রে নারীদের দিবস) শুভেচ্ছা জানিয়ে ওই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডু জানিয়েছেন, ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’-কেই স্থায়ীভাবে ‘নিউ নরমাল’ করার পরিকল্পনা করছে সরকার। এ ক্ষেত্রে নারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। তবে কবে থেকে এ ব্যবস্থা চালু হবে এবং কবে থেকে নতুন নীতি চালু হবে, তার বিস্তারিত জানাননি। তিনি শুধু জানিয়েছেন, তাঁর সরকার যে পদক্ষেপ করেছে, তাতে কর্মক্ষেত্রে আরও মানুষকে যোগ দিতে উৎসাহ প্রদান করবে। বিশেষত নারীরা উপকৃত হবেন বলে দাবি মুখ্যমন্ত্রীর।
আরও পড়ুনডাক অধিদপ্তরে আবারও বড় নিয়োগ, পদ ২৫৫৪ ঘণ্টা আগেকেন এমন চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে, তারও ব্যাখা দিয়েছেন অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, কোভিড মহামারীর পর থেকে কর্মজীবনের ক্ষেত্রে একটা বড় পরিবর্তন এসেছে। বাড়ি থেকে কাজের সুবিধা বা ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’, ‘কো-ওয়ার্কিং স্পেস’ (এমন অফিস, যেখানে বিভিন্ন সংস্থার কর্মচারীরা একসঙ্গে কাজ করেন) এবং ‘নাইবারহুড ওয়ার্কস্পেস’-র (ছোট-ছোট জায়গায় বিভক্ত অফিসের জায়গা) মতো বিষয় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। সেগুলোর ফলে কর্মক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতাও বৃদ্ধি পেয়েছে। ভালো পরিবেশ তৈরি হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর মতে, এসব নতুন পদক্ষেপের ফলে কাজ ও ব্যক্তিগত জীবনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখছে। আর সেসব পদ্ধতির মাধ্যমে ইতিবাচক পথে হাঁটতে চাইছে অন্ধ্র প্রদেশ সরকার।
আরও পড়ুনপ্রাথমিকের শিক্ষকদের বেতন গ্রেড বৃদ্ধি, বিদ্যালয়কে লাল–হলুদ ও সবুজ শ্রেণিতে ভাগ করার সুপারিশ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫আপাতত ভারতে কোনো নির্দিষ্ট ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ নীতি নেই, যা সারা দেশে চালু আছে। তবে কয়েকটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে কোম্পানিতে ‘ওয়ার্ক ফ্রম হোম’ নীতি চালু আছে। কর্মচারীরা বাড়ি থেকে কাজ করতেন পারেন। ২০০৬ সালের ‘স্পেশাল ইকোনমিক জোন’ নিয়মের আওতায় কর্মচারীরা ‘অফসাইটে’ কাজ করতেন, তাঁরা বাড়ি থেকে কাজ করতে পারবেন বা ‘স্পেশাল ইকোনমিক জোন’-র বাইরে গিয়ে কাজ করতে পারবেন। তবে সে ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কয়েকটি শর্ত অনুসরণ করতে হয়।
আরও পড়ুনবিসিএস লিখিত পরীক্ষায় গণিত বাদ দেওয়ার সুপারিশ৬ ঘণ্টা আগে