জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগে নিয়োগ, ৪ পদে নেবে ১৬ জন
Published: 12th, February 2025 GMT
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ সম্প্রতি জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ৪টি পদে মোট ১৬ জনকে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, পদগুলোর যোগ্যতা পূরণ সাপেক্ষে যোগ দিতে পারবেন যে কেউও। আবেদন করতে হবে অনলাইনে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনলাইনে পদগুলোর জন্য আবেদন শুরু হবে।
পদের নাম ও পদসংখ্যা১.সাঁটমুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদসংখ্যা: ৪
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০/–
আরও পড়ুনডাক অধিদপ্তরে আবারও বড় নিয়োগ, পদ ২৫৫১ ঘণ্টা আগে২. কম্পিউটার অপারেটরপদসংখ্যা: ২
বেতন স্কেল: ১১,০০০-২৬,৫৯০/-
৩. অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিকপদসংখ্যা: ৯
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০/-
৪. অফিস সহায়কপদসংখ্যা: ১২
বেতন স্কেল: ৮,২৫০-২০,০১০/-
আরও পড়ুনবন অধিদপ্তরে বড় নিয়োগ, পদ ৩৩৭২৮ জানুয়ারি ২০২৫চাকরি আবেদনের বয়সপ্রার্থীর বয়স ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে ১৮ থেকে ৩২ বছরের মধ্যে হতে হবে। বয়স প্রমাণের জন্য অ্যাফিডেভিড গ্রহণযোগ্য হবে না।
আবেদনের নিয়মআগ্রহী প্রার্থীরা ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র পূরণ করতে পারবেন।
আরও পড়ুনবিসিএস লিখিত পরীক্ষায় গণিত বাদ দেওয়ার সুপারিশ৩ ঘণ্টা আগেআবেদনের শেষ দিন কবেআগামী ১২ মার্চ পর্যন্ত আবেদন জমা দিতে পারবেন আগ্রহী প্রার্থীরা।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: পদস খ য
এছাড়াও পড়ুন:
গোপন বন্দিশালায় নিজেদের আটকে রাখা কক্ষ শনাক্ত করলেন নাহিদ ও আসিফ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত জুলাই মাসে বর্তমান তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে তুলে নিয়ে যায় সাদাপোশাকের লোকজন। পরে তাদের টর্চার সেলে (নির্যাতনকেন্দ্র) রাখা হয়।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজ বুধবার রাজধানীর তিনটি এলাকায় গোপন বন্দিশালা পরিদর্শন করেছেন, যা ‘আয়নাঘর’ নামে পরিচিত। এ সময় সঙ্গে ছিলেন নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ। এদিন পরিদর্শনে গিয়ে তাদের তুলে নিয়ে রাখা টর্চার সেলের কক্ষগুলো শনাক্ত করেন তারা।
প্রধান উপদেষ্টার সহকারী প্রেস সচিব শুচিস্মিতা তিথি আজ তার ফেসবুকে দেওয়া পৃথক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন। একটি পোস্টে তিনি একটি কক্ষের কয়েকটি ছবি দিয়েছেন। একটি ছবিতে নাহিদ ইসলাম রয়েছেন।
শুচিস্মিতা তিথি লিখেছেন, গত জুলাইয়ে সাদাপোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই টর্চার সেলে (নির্যাতনকেন্দ্র) রাখা হয়েছিল নাহিদ ইসলামকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি শনাক্ত করেন নাহিদ। এই কক্ষের এক পাশে টয়লেট (শৌচাগার) হিসেবে একটি বেসিনের মতো ছিল বলে জানান তিনি। ৫ আগস্টের পর এই সেলগুলোর মাঝের দেয়াল ভেঙে ফেলা হয়, দেয়াল রং করা হয়।
শুচিস্মিতা তিথি আরেকটি পোস্টে অপর একটি কক্ষের কয়েকটি ছবি দিয়েছেন। একটি ছবিতে আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া রয়েছেন।
এই ছবির ক্যাপশনে শুচিস্মিতা তিথি লেখেন, গত জুলাইয়ে সাদাপোশাকে তুলে নেওয়ার পর ডিজিএফআইয়ের এই টর্চারসেলে রাখা হয়েছিল আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে। আজ সেখানে পরিদর্শনে গিয়ে কক্ষটি চিনতে পেরেছেন তিনি। দেয়ালের ওপরের অংশের খোপগুলোয় এগজোস্ট ফ্যান ছিল বলে জানান তিনি।
গোপন বন্দিশালা পরিদর্শনকালে নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ছাড়াও ছিলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান প্রমুখ।