প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস গোপন বন্দীশালা ও টর্চার সেল (নির্যাতনকেন্দ্র) পরিদর্শন করেছেন, যা ‘আয়না ঘর’ নামে পরিচিতি পেয়েছে।

আজ বুধবার প্রধান উপদেষ্টা আয়না ঘর পরিদর্শনে যান। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশনের সদস্য ও সাংবাদিকেরাও এ সময় উপস্থিত ছিলেন। গোপন বন্দীশালাগুলো আগারগাঁও, কচুক্ষেত ও উত্তরা এলাকায় বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো ছবিতে দেখা যায়, অধ্যাপক ইউনূস গোপন বন্দীশালার বিভিন্ন কক্ষ ঘুরে দেখছেন।

বিস্তারিত আসছে.

...

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বিপিএলে দল থেকে বাদ পড়ে ভালোই হয়েছে নাজমুলের

ইতিবাচকতা এমন এক জিনিস, যা চাইলে সবচেয়ে খারাপ কিছু থেকেও বের করে ফেলা যায়। বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন উদাহরণ হতে পারেন এই বিষয়ে। বিপিএলের শেষ আট ম্যাচে ফরচুন বরিশালের একাদশে জায়গা হয়নি তার। এ নিয়ে চারদিকে নানা শোরগোল—অথচ তিনি কি না এতেও ইতিবাচক কিছুই খুঁজে পেলেন!

বিপিএলের শেষদিকে নাজমুলের অনুশীলনের ঠিকানা বদলে গিয়েছিল। ফরচুন বরিশালের সঙ্গে একাডেমি মাঠ নয়, তিনি অনুশীলন করেছেন ইনডোরের মাঠে জাতীয় দলের কোচিং স্টাফদের সঙ্গে। ম্যাচ না খেলার ইতিবাচক দিকটা তিনি খুঁজে পেয়েছেন এখানেই।

কীভাবে? চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে আজ মিরপুরে সংবাদ সম্মেলনে তাই ব্যাখ্যা করেছেন নাজমুল, ‘ম্যাচ খেলতে পারি নাই, এর ভেতরেও ইতিবাচক কিছু দিক ছিল। নিয়মিতই অতিরিক্ত ব্যাট করার সুযোগ পেয়েছি। কীভাবে আরেকটু প্রস্তুত হতে পারি, ওখানে কোচরা সাহায্য করেছে। পাশাপাশি আমি ফিটনেসটা নিয়েও কাজ করেছি। বিপিএলের ওই সময়টা খুব ভালো প্রস্তুতি নিতে পেরেছি। আশা করছি যে যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে, চ্যাম্পিয়নস ট্রফিটা ভালো যাবে।’

জাতীয় দলের অধিনায়ক হয়েও বিপিএলে নিয়মিত দলে সুযোগ পাননি নাজমুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ