‘শ্রমিকদের অকল্যাণ কোনো বিষয় সংশোধিত শ্রম আইনে থাকবে না’
Published: 11th, February 2025 GMT
শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, শ্রমিকদের অকল্যাণ হয় এমন কোনো বিষয় সংশোধিত শ্রম আইনে থাকবে না। শ্রমিকপক্ষ, মালিকপক্ষ এবং সরকারি অন্যান্য স্টেকহোল্ডারের পরামর্শ নিয়ে শ্রম আইন সংশোধনের খসড়া করা হবে। খসড়া চূড়ান্ত করার পর আরও কোনো ত্রুটি দেখা গেলে এ সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারের সাথে সভা করে শ্রম আইন সংশোধনের খসড়া প্রস্তুত করে চূড়ান্ত করা হবে।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) শ্রম ভবনের সভাকক্ষে শ্রম আইন সংশোধনে ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের (টিসিসি) ৮৪তম সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, দাপ্তরিক কার্যক্রমকে গতিশীল করার জন্য কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং শ্রম অধিদপ্তরে একই কর্মস্থলে যারা দীর্ঘদিন ধরে কর্মরত রয়েছেন, তাদের মোট ২১০ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে বদলি করা হয়। ময়মনসিংহে দেশের ১৪তম শ্রম আদালত প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। এ ছাড়া কর্মক্ষেত্রে নারীর প্রতি হয়রানি বন্ধে আমরা কাজ করছি।
তিনি আরো বলেন, সরকার পক্ষ, মালিকপক্ষ এবং শ্রমিকপক্ষ থেকে শ্রম আইনের বিভিন্ন ধারা ও উপধারা, আইএলও-এর পরামর্শ, শ্রমিকদের বাৎসরিক মজুরি বৃদ্ধি, নারী শ্রমিকদের মাতৃত্বকালীন ছুটি, সমুদ্রগামী নাবিক, শ্রমিকদের লেঅফ, ট্রেড ইউনিয়ন রেজিস্ট্রেশন ইত্যাদি বিষয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আলোচনা করা হয়। সকল পক্ষের একমতের ভিত্তিতে শ্রম আইন সংশোধন করা হবে।
সভায় আইএলও’র প্রতিনিধিরা পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়াও মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদ, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান, ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের (টিসিসি) সদস্য হিসেবে শ্রমিকপক্ষ, মালিকপক্ষ, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং শ্রম অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিল।
ঢাকা/আসাদ/এনএইচ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
‘শ্রমিকদের অকল্যাণ কোনো বিষয় সংশোধিত শ্রম আইনে থাকবে না’
শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, শ্রমিকদের অকল্যাণ হয় এমন কোনো বিষয় সংশোধিত শ্রম আইনে থাকবে না। শ্রমিকপক্ষ, মালিকপক্ষ এবং সরকারি অন্যান্য স্টেকহোল্ডারের পরামর্শ নিয়ে শ্রম আইন সংশোধনের খসড়া করা হবে। খসড়া চূড়ান্ত করার পর আরও কোনো ত্রুটি দেখা গেলে এ সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারের সাথে সভা করে শ্রম আইন সংশোধনের খসড়া প্রস্তুত করে চূড়ান্ত করা হবে।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) শ্রম ভবনের সভাকক্ষে শ্রম আইন সংশোধনে ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের (টিসিসি) ৮৪তম সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, দাপ্তরিক কার্যক্রমকে গতিশীল করার জন্য কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং শ্রম অধিদপ্তরে একই কর্মস্থলে যারা দীর্ঘদিন ধরে কর্মরত রয়েছেন, তাদের মোট ২১০ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে বদলি করা হয়। ময়মনসিংহে দেশের ১৪তম শ্রম আদালত প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। এ ছাড়া কর্মক্ষেত্রে নারীর প্রতি হয়রানি বন্ধে আমরা কাজ করছি।
তিনি আরো বলেন, সরকার পক্ষ, মালিকপক্ষ এবং শ্রমিকপক্ষ থেকে শ্রম আইনের বিভিন্ন ধারা ও উপধারা, আইএলও-এর পরামর্শ, শ্রমিকদের বাৎসরিক মজুরি বৃদ্ধি, নারী শ্রমিকদের মাতৃত্বকালীন ছুটি, সমুদ্রগামী নাবিক, শ্রমিকদের লেঅফ, ট্রেড ইউনিয়ন রেজিস্ট্রেশন ইত্যাদি বিষয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আলোচনা করা হয়। সকল পক্ষের একমতের ভিত্তিতে শ্রম আইন সংশোধন করা হবে।
সভায় আইএলও’র প্রতিনিধিরা পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়াও মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মমতাজ আহমেদ, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান, ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের (টিসিসি) সদস্য হিসেবে শ্রমিকপক্ষ, মালিকপক্ষ, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং শ্রম অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিল।
ঢাকা/আসাদ/এনএইচ