রাজশাহীতে আমিনুল ইসলাম (৩৫) নামের পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শকের (এএসআই) ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
আমিনুল রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) কর্মরত ছিলেন। তিনি নওগাঁর মান্দা উপজেলার শিবনগর গ্রামের মৃত আজিম উদ্দিন প্রামাণিকের ছেলে। হেলেনাবাদ সরকারি কোয়ার্টারে তিনি স্ত্রী-কন্যা নিয়ে থাকতেন।
পুলিশ জানায়, সোমবার রাত ৩টার দিকে আমিনুল ইসলামের স্ত্রী স্বামীর ঝুলন্ত লাশ দেখে থানায় কল করেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘরের ফ্যানের সঙ্গে আমিনুলকে গলায় শাড়ি প্যাঁচানো অবস্থায় ঝুলতে দেখে।
নগরীর রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশরাফুল ইসলাম জানান, সোমবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে বাসায় ফেরেন আমিনুল। এরপর তিনি আলাদা ঘরে শুয়েছিলেন। গভীর রাতে আমিনুলের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পেয়ে তার স্ত্রী পুলিশকে খবর দেন। রাতেই লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়। এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, পারিবারিক কারণে স্ত্রীর সঙ্গে আমিনুল ইসলামের মনোমালিন্য ছিল। এর জেরে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন বলে ধারনা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
রাজশাহীতে এএসআইয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে পুলিশের এক সহকারী উপ-পরিদর্শকের (এএসআই) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার হয়েছে।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে নগরের হেলেনাবাদ সরকারি কোয়ার্টার থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন বলেন, ‘পারিবারিক বিষয়ে স্ত্রীর সঙ্গে মারা যাওয়া পুলিশ সদস্যের মনোমানিল্য ছিল। এর জেরে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।’
আরো পড়ুন:
খুলনায় প্রবাস ফেরত যুবকের হাত-পা কাটা ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গাছে ঝুলছিল প্রতিবন্ধী নারীর বিবস্ত্র মরদেহ
মারা যাওয়া পুলিশ সদস্যের নাম আমিনুল ইসলাম (৩৫)। তিনি রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখায় (ডিবি) কর্মরত ছিলেন। থাকতেন নগরের হেলেনাবাদ সরকারি কোয়ার্টারে। তার গ্রামের বাড়ি নওগাঁর মান্দা উপজেলার শিবনগর। বাবার নাম মৃত আজিম উদ্দিন প্রামানিক।
পুলিশ জানায়, সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে আমিনুল ইসলামের স্ত্রী স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ দেখে থানায় ফোন করেন। পুলিশ গিয়ে একটি ঘরে ফ্যানের সঙ্গে আমিনুলের গলায় শাড়ি প্যাঁচানো ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায়।
রাজশাহী নগরের রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম বলেন, “রাত ১১টার দিকে বাইরে থেকে বাসায় যান আমিনুল। এরপর তিনি আলাদা ঘরে শুয়েছিলেন। খবর পেয়ে রাতেই মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে।”
ওসি আরো বলেন, “গ্রামের বাড়ি থেকে আমিনুলের পরিবারের লোকজন এসেছেন। এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এএসআই আমিনুল ইসলাম আত্মহত্যা করেছেন। তবে আমরা কারণ নিশ্চিত হতে পারিনি। এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে। পুলিশি তদন্ত এবং ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর মৃত্যুর কারণ নিশ্চিতভাবে বলা যাবে।”
ঢাকা/কেয়া/মাসুদ