বাঙলা কলেজে ৩ দিনব্যাপী ‘সাংবাদিকতায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা’ শুরু
Published: 11th, February 2025 GMT
রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী সরকারি বাঙলা কলেজে শুরু হয়েছে ৩ দিনব্যাপী ‘সাংবাদিকতায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা’। মঙ্গলবার (১১ ফ্রেব্রুয়ারি) সকালে বাঙলা কলেজ সাংবাদিক সমিতি (বাকসাস) আয়োজিত এ কর্মশালার উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. কামরুল হাসান।
প্রশিক্ষণ কর্মশালা চলবে ১১-১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। শেষ দিন অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হবে।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন। এ ছাড়াও, বিশেষ অতিথি হিসেবে দৈনিক কালবেলার অনলাইন এডিটর পলাশ মাহমুদ এবং কালবেলার বিশেষ প্রতিনিধি ও অনুসন্ধান সেলের প্রধান সানাউল হজ সানী উপস্থিত থাকবেন।
এতে প্রশিক্ষক হিসেবে থাকবেন সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক ও দেশবরেণ্য প্রথিতযশা সাংবাদিকগণ।
প্রশিক্ষকদের মধ্যে আছেন— মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান রফিকুজ্জামান রুমান, সরকারি বাঙলা কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান প্রফেসর সায়মা ফিরোজ, নিউজ টোয়েন্টিফোরের বিশেষ প্রতিনিধি ও আলোচিত অনুসন্ধানী সাংবাদিক মো.
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সাংবাদিকতার কলাকৌশল ও রিপোর্টিংয়ের বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এ ছাড়াও, টেলিভিশন সাংবাদিকতা, সংবাদ লিখন, ফিচার রাইটিং ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
ঢাকা/এনএইচ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
পাঁচ প্রতিষ্ঠান থেকে ফাঁস এনআইডির তথ্য: ইসি সচিব
নির্বাচন কমিশন সচিব (ইসি) আখতার আহমেদ বলেছেন, ‘‘নির্বাচন কমিশনের সেবাগ্রহণকারী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরসহ পাঁচ প্রতিষ্ঠান তৃতীয় পক্ষের কাছে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) তথ্য ফাঁস করেছে। প্রাথমিক তদন্তে এর প্রমাণ পেয়েছে ইসি। এসব প্রতিষ্ঠানকে শোকজ করা হয়েছে।’’
অভিযুক্ত পাঁচ প্রতিষ্ঠান হল— স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ইউসিবি ব্যাংকের উপায়, চট্টগ্রাম পোর্ট অথরিটি, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আইবাস।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে এনআইডি যাচাই সেবাগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
সচিব বলেন, ‘‘এ প্রতিষ্ঠানগুলোকে শোকজ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর অসতর্কতায় না ইচ্ছেকৃত এটা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। যদি কেউ স্বপ্রণোদিতভাবে এটা করে থাকে, তাহলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।’’
আখতার আহমেদ বলেন, ‘‘এনআইডি অনুবিভাগ থেকে ১৮২টি প্রতিষ্ঠান এ সেবা নেয়। ডেটা ইউজের ক্ষেত্রে একটা সীমা রাখা উচিত। ওপেন রেখে চোরকে দোষ দেওয়া যাবে না।’’
১৮২টি প্রতিষ্ঠান ইসির কাছ থেকে এনআইডির তথ্য যাচাই করে। বেশকিছু প্রতিষ্ঠান থেকে আবার অন্য প্রতিষ্ঠানে সেবা নিচ্ছে, যা চুক্তির শর্ত ভঙ্গ করে। কোন প্রতিষ্ঠানের কতটুকু তথ্য প্রয়োজন, যতটুকু নিচ্ছে তা বেশি নিচ্ছে কি না, অংশীজনদের সঙ্গে তা পর্যালোচনা করা হবে।
ৎ
ঢাকা/হাসান/এনএইচ