ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) অষ্টম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।

সমাবর্তনে ১ হাজার ৪১২ জন স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। কৃতিত্বপূর্ণ ফলের জন্য তিনজন স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীকে ‘মিয়ান স্বর্ণপদক’ দেওয়া হয়। রিয়ানা আজাদ (বিসিএসই) স্বর্ণপদক পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থান অর্জন করে মর্যাদাপূর্ণ আলিমউল্লাহ মিয়ান পুরস্কার লাভ করেন।

সমাবর্তন অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। সভাপতির বক্তব্যে আইইউবিএটির গবেষণা, বৈশ্বিক র‍্যাঙ্কিং এবং টেকসই শিক্ষা কার্যক্রমের প্রশংসা করেন।

সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব পোর্টসমাউথের অধ্যাপক ট্যামসিন ব্র্যাডলি। তিনি যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে একাডেমিক ও বৈজ্ঞানিক সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরেন। আইইউবিএটি ও ইউনিভার্সিটি অব পোর্টসমাউথের মধ্যে চলমান সহযোগিতারও প্রশংসা করেন।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক আবদুর রব। সমাপনী বক্তব্যে আইইউবিএটির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিনা নার্গিস উপস্থিত সবাইকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান।

১৯৯১ সালে আইইউবিএটি প্রতিষ্ঠা করেন অধ্যাপক এম আলিমউল্লাহ মিয়ান। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের (আইবিএ) পরিচালক ছিলেন।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

আইইউবিএটির ৮ম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত

ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজির (আইইউবিএটি) ৮ম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এই সমাবর্তনের আয়োজন করা হয়।

এই বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীদের ডিগ্রি প্রদান করা হয়েছে। সমাবর্তনে এক হাজার ৪১২ জন স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জনকারী তিনজন স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীকে আইইউবিএটির প্রতিষ্ঠাতা মিয়ান স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়।

রিয়ানা আজাদ (বিসিএসই) ও সঙ্গিত হাসান নয়ন (বিএটিএইচএম) অসাধারণ একাডেমিক কৃতিত্বের জন্য মিয়ান স্বর্ণপদক লাভ করেন।

রিয়ানা আজাদ স্বর্ণপদক প্রাপ্তদের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থান অর্জন করে সর্বোচ্চ মর্যাদাপূর্ণ আলিমুল্লাহ মিয়ান পুরস্কার লাভ করেন।

সমাবর্তনে এমবিএ, বিবিএ, কৃষি, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, অর্থনীতি, ট্যুরিজ্ম ও হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, নার্সিং এবং ইংরেজিসহ বিভিন্ন বিষয়ে ডিগ্রি প্রদান করা হয়।

সমাবর্তন অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

সভাপতির ভাষণে তিনি আইইউবিএটির গবেষণা, বৈশ্বিক র‍্যাঙ্কিং এবং টেকসই শিক্ষা কার্যক্রম ও জ্ঞানভিত্তিক এলাকা উন্নয়ন কর্মসূচির প্রশংসা করেন। তিনি শিক্ষার্থীদের অর্জিত ডিগ্রির যথাযথ মূল্য বজায় রাখার আহ্বান জানান এবং শিক্ষাক্ষেত্রে পরিবেশগত অনুশিলন সংযুক্ত করার গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি তার দপ্তরের পরিবেশ রক্ষায় ছয় মাসের সাফল্য তুলে ধরে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে টেকসই শিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়নের মাধ্যমে পরিবেশ সচেতন গ্র্যাজুয়েট তৈরির আহ্বান জানান।

সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব পোর্টসমাউথের অধ্যাপক ট্যামসিন ব্র্যাডলি। তিনি যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে একাডেমিক ও বৈজ্ঞানিক সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং আইইউবিএটি ও ইউনিভার্সিটি অব পোর্টসমাউথের মধ্যে চলমান সহযোগিতা প্রশংসা করেন, যা দুই দেশের মধ্যে শিক্ষা ও গবেষণার বিনিময়কে আরও শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্য দেন আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুর রব, এবং সমাপনী বক্তব্যে আইইউবিএটির কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিনা নার্গিস উপস্থিত সকলকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানান।

১৯৯১ সালে প্রতিষ্ঠিত, আইইউবিএটি বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পথিকৃৎ। এটি প্রতিষ্ঠা করেন অধ্যাপক ড. এম. আলিমউল্লাহ মিয়ান, যিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ-এর প্রাক্তন পরিচালক এবং একজন খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ ছিলেন। প্রতিষ্ঠার পর থেকে আইইউবিএটি একাডেমিক উৎকর্ষতা ও গবেষণার ক্ষেত্রে অসামান্য সাফল্য অর্জন করেছে এবং বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে উচ্চ বৈশ্বিক র‍্যাঙ্কিং অর্জন করেছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ