ভালোবাসা দিবসে যে ধরনের পোশাকে সাজতে পারেন দম্পতিরা
Published: 11th, February 2025 GMT
মনে ভালোবাসা না থাকলে সাজে সেটার প্রকাশ তেমন আসে না। তাই তো সঙ্গে সঙ্গী থাকলে ভেতর থেকেই সাজতে ইচ্ছা করে। ছেলেদের বেলায় এটি যেন আরও বেশি বোঝা যায়। আনন্দের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে চুল আঁচড়ানো, পরিষ্কার পোশাক পরা, সুগন্ধি লাগানো ইত্যাদি বিষয় বেশ যত্ন নিয়েই করেন। অনেকে তো মিলিয়েও পোশাক পরেন। মেয়েরা তো এমনিতেই পরিপাটি থাকতে পছন্দ করেন। যাঁরা সাজতে পছন্দ করেন না, তাঁরাও ঠোঁটে হালকা লিপস্টিক, গালে ব্লাশঅন আর চোখে দেন কাজল। বসন্তের প্রথম দিন বা ভালোবাসা দিবস—যুগলেরা যে উপলক্ষেই সেদিন বের হন না কেন, সাজে থাকুক রঙিন ছোঁয়া।
যাঁরা রং মিলিয়ে পরতে চান, তাঁদের জন্য আদর্শ হতে পারে সুতি কাপড়ের এই দুই পোশাক। ওপরের নকশায় না হয় থাকল কিছুটা ভিন্নতা।.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
শিল্পকলায় অনুষ্ঠিত হলো ‘সাধুমেলা’
মানবিকতা ও ঐক্যের শাশ্বত বার্তা সমাজের প্রতিটি হৃদয়ে পৌঁছে দিতে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগের আয়োজনে গত ১৭ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় একাডেমির নন্দনমঞ্চে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাধুমেলা “মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি”।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগের পরিচালক মেহজাবীন রহমান। সাধুমেলায় শুরুতে সমবেত কণ্ঠে লালনের ‘ভক্তিমূলক গান’ পরিবেশিত হয়। লালনসংগীত পরিবেশন করেন ফকির শামসুল সাঁই, ‘তিন পাগলে হলো মেলা’ পরিবেশন করেন মেহেরুন নেসা পূর্ণিমা। উপস্থাপনা করেন শেখ জামাল উদ্দিন টুনটুন। শ্রীকৃষ্ণ গোপাল পরিবেশন করেন ‘লীলার যার নাইরে সীমা’ এবং ‘দেখো দেখো মনো রায় হয়েছে’। গান পরিবেশন করেন দিপা মণ্ডল। ওমর আলী পরিবেশন করেন ‘আচলা ঝোলা তিলক মালা’। লালনসংগীত পরিবেশন করেন মোঃ মিরাজ সিকদার ‘আমি ওই চরণে দাসের যোগ্য নই’, আকলিমা ফকিরানী এবং লাভলী শেখ ‘রসো প্রেমে ঘাট ভাড়িয়ে তরী বেওনা’।
পরিবেশনা নিয়ে মঞ্চে আসেন মোঃ সমির হোসেন, ফারজানা আফরিন ইভা পরিবেশন করেন ‘আমায় রাখিলেন সেই কূপজল করে’ এবং লালনের গান ‘মন তোর এমন জনম আর কী হবে রে’ পরিবেশন করেন মোঃ মুক্তার হোসেন। এরপর লালনসংগীত পরিবেশন করেন মোসাঃ লিনা খাতুন ‘কোথায় সে অটল রূপে বারাম দেয়’, মনিরুল ইসলাম এবং আবু শাহীন খান ‘চিরদিন পুষলাম এক অচিন পাখি’। সবশেষে সমবেত কণ্ঠে পরিবেশিত হয় লালনের গান।