মিরপুরে যুবলীগ নেতা নিখিলের সহযোগী রিপন গ্রেপ্তার
Published: 11th, February 2025 GMT
রাজধানীর মিরপুর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে রিপন আহম্মেদ রিংকু (৩০) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেলে মিরপুর ২ নম্বর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
পুলিশের ভাষ্য অনুযায়ী, রিপন আহম্মেদ ঢাকা-১৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন নিখিলের সহযোগী। তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি যুবলীগের অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী।
রিপন আহম্মেদ ঢাকা-১৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন নিখিলের সঙ্গে থাকতেন.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: য বল গ
এছাড়াও পড়ুন:
বনভোজনের খাবার খেয়ে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী-অভিভাবক অসুস্থ
রাজশাহীর চারঘাটে বনভোজনের খাবার খেয়ে শিক্ষার্থী- অভিভাবকসহ অর্ধশতাধিক মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। সোমবার দুপুর থেকে মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ৪৫ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। চিকিৎসকরা বলছেন, খাবারে বিষক্রিয়ায় তারা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
রোববার সকালে উপজেলা সদরের থানাপাড়া সোয়ালোজ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ ১৮০ জন গোদাগাড়ী উপজেলার সাফিনা পার্কে বনভোজনে যান। এর মধ্যে ৪৫ জন ছিল ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। বাকিরা অভিভাবক ও তাদের আত্মীয়স্বজন। পিকনিকের সকল সদস্যের খাবার থানাপাড়া সোয়ালোজে রান্না করে প্যাকেট করে নিয়ে যাওয়া হয়। সাফিনা পার্কে পৌঁছানোর পর দুপুর ২টার দিকে দুপুরের খাবার পরিবেশন করা হয়। বাড়ি ফেরার পর থেকে অনেকের ডায়রিয়া ও বমি শুরু হয়। সোমবার দুপুরের পর আরও বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ৪৫ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। শারীরিক অবস্থা কিছুটা ভালো থাকায় অনেকে বাড়িতেই ডায়রিয়ার চিকিৎসা নিয়েছেন।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে আসা রূপালী খাতুন বলেন, ‘রোববার সন্ধ্যায় বাসায় ফেরার পর থেকে আমার দুই মেয়ের ডায়রিয়া শুরু হয়। সোমবার অবস্থার অবনতি হলে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। স্যালাইন চলছে। ভীষণ দুশ্চিন্তায় আছি।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অমিতাভ নেওয়াজ বলেন, ‘খাবার রান্না করে সুন্দরভাবে পরিবেশন করা হয়েছে। কী কারণে খাবারের বিষক্রিয়া হলো বুঝতে পারছি না। আমার নিজের মেয়েও অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছে।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. তৌফিক রেজা বলেন, খাবারের বিষক্রিয়ায় তারা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। চিকিৎসকরা সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছেন। তাদের অবস্থা এখন অনেকটা ভালো। এরপরও কারও অবস্থা আশঙ্কাজনক মনে হলে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে।