অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃত্তি নিয়ে পড়ার সুযোগ আছে উন্নয়নশীল দেশের শিক্ষার্থীদের। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বৃত্তির নাম ‘রিচ অক্সফোর্ড স্কলারশিপ-২০২৫’। উন্নয়নশীল দেশের যে যে শিক্ষার্থী অর্থনৈতিক বা উপযুক্ত শিক্ষার সুযোগ-সুবিধার অভাবে নিজেদের দেশে অধ্যয়ন করতে পারছেন না, তারা এ স্কলারশিপে অগ্রাধিকার পাবেন। বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। অনলাইনে আবেদন করা যাবে।

সুযোগ সুবিধাসমূহ—

*কোর্সের মেয়াদ অনুযায়ী স্কলারশিপের মেয়াদ ৩–৪ বছর হয়ে থাকে;

*সম্পূর্ণ কোর্স ফি মওকুফ করা হবে;

*জীবনযাত্রার খরচ বাবদ মাসিক উপবৃত্তি মিলবে;

*প্রতিবছর বিমানে আসা-যাওয়ার জন্য একবার টিকিট মিলবে।

আবেদনের যোগ্যতা—

*অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভর্তির অফার পেতে হবে;

*অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির প্রয়োজনীয় যোগ্যতা পূরণ করতে হবে;

*প্রার্থীকে পড়াশোনা শেষ করার পর নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করতে হবে;

*যে আবেদনকারী কখনো স্নাতক স্তরে পড়াশোনা করেননি অগ্রাধিকার পাবেন তিনি।

আরও পড়ুনযুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনার সময় কি ইন্টার্নশিপ প্রয়োজন, জেনে নিন কীভাবে পাবেন০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫Md.

Rashedul Alam Rasel

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের ভবনের পাশ থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের একটি ভবনের পাশ থেকে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

গতকাল রোববার বিকেলে লাশটি উদ্ধার করা হয়। যুবকের নাম তারেক রহমান ওরফে সানি (৩৫)। তাঁর হাত-পা ভাঙা ছিল।

পুলিশের ধারণা, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চুরি করতে ঢুকেছিল এই যুবক। ধাওয়া খেয়ে ভবন থেকে পড়ে তিনি মারা গেছেন।

শেরেবাংলা নগর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) যোবায়ের হোসেন আজ সোমবার সকালে প্রথম আলোকে বলেন, গতকাল বেলা সাড়ে তিনটার দিকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল থেকে একটি ফোন আসে। বলা হয়, একটি ভবনের পাশে এক যুবকের লাশ পড়ে আছে। পরে পুলিশ গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে।

ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

এসআই যোবায়ের হোসেন বলেন, তাঁদের প্রাথমিক ধারণা, তারেক চুরি করতে গিয়ে ধাওয়া খেয়ে ভবনের পঞ্চম তলার বারান্দা থেকে পা ফসকে নিচে পড়ে যান। কারণ, পঞ্চম তলার বারান্দায় কোনো রেলিং ছিল না। আগে চুরির অভিযোগে তারেক জেল খেটেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে চুরি ও ছিনতাইয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে।

স্বজনদের বরাত দিয়ে পুলিশ বলছে, তারেকের বাড়ি চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায়। তিনি রাজধানীতে থাকতেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ