আন্তর্জাতিক কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার (আইসিপিসি) পশ্চিম এশিয়া মহাদেশীয় অঞ্চলে তৃতীয় ধাপে প্রথমবারের মতো জায়গা করে নিয়েছে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) টিম জাস্ট ফ্লার।

সম্প্রতি আইসিপিসি এশিয়া ওয়েস্ট কন্টিনেন্টের ওয়েবসাইটে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জাস্ট ফ্লার টিমের সদস্যরা হলেন, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মাসুম বিল্যাহ, নিলয় দাস এবং ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তাহসিন আরাফাত।

আইসিপিসিতে মোট চার ধাপের প্রথম ধাপ গত বছর ৯ নভেম্বর অনলাইন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ২ হাজার ৫০০ দলের মধ্য থেকে ৫৩তম দল হিসেবে ‘জাস্ট ফ্লার’ টিম দ্বিতীয় ধাপের জন্য নির্বাচিত হয়। দ্বিতীয় ধাপে গত ৬-৭ ডিসেম্বর ঢাকায় অফলাইন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ৩০৭টি দলের মধ্য থেকে ২২তম দল হিসেবে তৃতীয় ধাপের জন্য নির্বাচিত হয় তারা। তৃতীয় ধাপের প্রতিযোগিতা আগামী ৭-৮ মার্চ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। যেখান থেকে তিনটি দলকে চূড়ান্ত (চতুর্থ ধাপ) প্রতিযোগিতার জন্য নির্বাচন করা হবে।

আন্তর্জাতিক কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা (আইসিপিসি) হলো বিশ্বের বৃহত্তম কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা। এখানে শিক্ষার্থীরা তাদের সমস্যা সমাধানের দক্ষতা এবং কম্পিউটিং দক্ষতা প্রদর্শন ও উন্নত করার সুযোগ পায়। এ প্রতিযোগিতাকে ‘কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ বলা হয়।

ঢাকা/ইমদাদুল/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আইস প স

এছাড়াও পড়ুন:

রাজশাহীতে অপহৃত শিক্ষককে উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪

অপহরণের শিকার এক মাদরাসা শিক্ষককে রাজশাহী থেকে উদ্ধার করেছে র‌্যাব।

বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) মধ্যরাতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে থেকে মো. রিফাতুল ইসলাম (২৫) নামে ওই শিক্ষককে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে চারজনকে। 

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র‌্যাব-৫ এ তথ্য জানায়।

আরো পড়ুন:

শরিয়তপুরে ককটেল বিস্ফোরণ, প্রধান অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

ঈদে র‌্যাবের বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- রবিউল ইসলাম (২৭), রুবেল চৌধুরী (২৭), নাজমুল হোসেন (৪২) ও নাহিদ মিয়াজ (৩৫)। রাজশাহীর বিভিন্ন এলাকায় তাদের বাড়ি। 

র‌্যাব জানায়, গত ৫ এপ্রিল রাতে ঢাকার আশুলিয়া থেকে কর্মস্থল হাজারিবাগে যাচ্ছিলেন রিফাতুল। এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। গত ৭ এপ্রিল রিফাতুলের পরিবারকে ফোন করে অপহরণকারীরা এক লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। রিফাতুলের পরিবার বিকাশের মাধ্যমে অপহরণকারীদের দফায় দফায় টাকা পাঠান। সর্বমোট দেড় লাখ টাকার বেশি পরিশোধ করেন তারা। এরপরও রিফাতুলকে মুক্তি দেওয়া হয়নি।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবার র‌্যাব-৪-এ অভিযোগ করে। গোয়েন্দা তদন্ত ও তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় র‌্যাব-৪ ও র‌্যাব-৫-এর যৌথ অভিযানে রিফাতুলকে উদ্ধার করা হয়। এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলেও জানিয়েছে র‌্যাব।

ঢাকা/কেয়া/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ