সাড়ে ১৬ হাজার ‘গায়েবি’ মামলা প্রত্যাহার হচ্ছে : আসিফ নজরুল
Published: 11th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে হওয়া ১৬ হাজার ৪২৯টি ‘গায়েবি’ মামলা প্রত্যাহার করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গণহত্যা এবং এর আগে গুম-খুনের ঘটনায় হওয়া মামলাগুলোর মধ্যে তিন থেকে চারটি মামলার রায় অক্টোবরের মধ্যে পাওয়া যাবে বলে আশা করি। এসব মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীসহ জড়িতদের আসামি করা হয়েছে।
বিএইচ
.উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে প্রধান বিচারপতির প্রতি ইমরানের আহ্বান
পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি ইয়াহিয়া আফ্রিদিকে আইন ও ন্যায়বিচারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক–ই–ইনসাফ (পিটিআই) দলের প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান।
রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে গতকাল সোমবার সাংবাদিকদের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক কথোপকথনের সময় ইমরান খান প্রধান বিচারপতির উদ্দেশে বলেন, ‘পুরো জাতি আপনার দিকে তাকিয়ে আছে।’
ইমরান খান এ সময় আরও বলেন, তিনি পাকিস্তান সেনাপ্রধান আসিম মুনিরকে দুটি চিঠি লিখেছেন। এর কারণ, পাকিস্তানের সব গণতান্ত্রিক পথ রুদ্ধ হয়ে যাচ্ছে।
পিটিআই আইনপ্রণেতা ও সুপ্রিম কোর্টের দুই জ্যেষ্ঠ বিচারকের প্রত্যাখ্যান সত্ত্বেও প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে পাকিস্তানের জুডিশিয়াল কমিশন সুপ্রিম কোর্টে ছয়জন নতুন বিচারকের নিয়োগ অনুমোদন দিচ্ছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে ইমরান খান এ মন্তব্য করেছেন।
২০২২ সালের এপ্রিল মাসে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর একাধিক মামলায় কারাদণ্ড হয়েছে ইমরান খানের। ২০২৩ সালের আগস্ট মাস থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন। ইমরান খান বর্তমান ক্ষমতাসীন পাকিস্তানের জোট সরকারের সমালোচনা করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ, প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি ও মন্ত্রীরা সব ভুয়া। পার্লামেন্ট থেকে তাই কোনো আশা নেই। গত বছরের ৮ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের ফল চুরি করার অভিযোগ তুলে ইমরান বলেন, পার্লামেন্ট কার্যকর নয়। এটা প্রতারণামূলক পার্লামেন্ট।
পিটিআই ও ক্ষমতাসীন জোটের মধ্যে আলোচনার বিষয়ে ইমরান খান বলেন, এ আলোচনা নিয়ে তাঁর কোনো প্রত্যাশা নেই। তিনি তাঁর দলের সদস্যদের বলেছেন, এ আলোচনার কোনো প্রয়োজন নেই। সরকারের সঙ্গে গত বছরের ৯ মে ও ২৬ নভেম্বরের বিক্ষোভ ঘিরে যে সহিংসতা হয়েছিল, সে বিষয়ে তদন্ত চেয়েছেন তিনি। এ ক্ষেত্রে সরকার কোনো সহযোগিতা করছে না।