কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষায় জিপিএ এর ওপর ৩০ নম্বর কমিয়ে ২০ করা হয়েছে। বর্তমানে জিপিএ এর নম্বর ও ১০০ নম্বরের পরীক্ষাসহ মোট ১২০ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।

সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী মুঠোফোন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। উপাচার্য অধ্যাপক ড.

মো. হায়দার আলীর সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সভায় উপস্থিত সদস্যদের মতামতের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) জনসংযোগ কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোহাম্মদ এমদাদুল হক স্বাক্ষরিত একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করা হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মানবন্টন সম্পর্কে বলা হয়েছে, ভর্তিচ্ছুদের এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত (৪র্থ বিষয়সহ) জিপিএ-কে ২ দিয়ে গুণ এবং এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ-কে ২ দিয়ে গুণ করে মোট ২০ নম্বর নির্ধারিত হবে। ভর্তি পরীক্ষা ১০০ নম্বরের হবে। দুটি যোগ করে ১২০ নম্বরের ওপর মেধা স্কোর নির্ণয় করে তার ক্রমানুসারে মেধা তালিকা তৈরি করা হবে।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বলেন, “আমরা প্রথমে জিপিএ-র নম্বরটা বেশি রেখেছিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে দেখা গেল যে, ৫০ মার্ক কোন শিক্ষার্থী শুধু জিপিএতে পেয়ে গেলে ভর্তি পরীক্ষার নম্বরের তেমন একটা প্রভাব থাকছে না। ফলে আমরা এ নিয়ে আলোচনা করি এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে মিল রেখে আমাদের জিপিএ এর নম্বরটি কমিয়েছি।”

প্রকাশিত ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে ১৫০ নম্বরের ওপর মেধা স্কোর নির্ণয় করে তার ক্রমানুসারে মেধা তালিকা তৈরি করা হবে উল্লেখ করা হয়েছিল। গত ৫ ফেব্রুয়ারি ভর্তি পরীক্ষার আবেদনে জিপিএ এর ওপর নম্বর কমানো এবং পোষ্য কোটা সংস্কারের দাবিতে উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী।

ঢাকা/এমদাদুল/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপ চ র য জ প এ এর পর ক ষ য় র ওপর

এছাড়াও পড়ুন:

দুপুরে ৪ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি-বজ্রবৃষ্টির আভাস

দেশের চারটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে দুপুর ১টার মধ্যে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কি. মি. বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বুধবার দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে এ তথ্য।

এদিন ভোরে দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী ও কুমিল্লা অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম উত্তরপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) রাতে দেয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

একইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া সারা দেশে দিনের এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ