বাবার বয়সী হৃতিকের সঙ্গে প্রেম বলে কটাক্ষ, জবাব দিলেন সাবা
Published: 11th, February 2025 GMT
বলিউড ‘গ্রিক গড’ খ্যাত হৃতিক রোশনের প্রেমিকা হওয়া মোটেই সহজ বিষয় নয়। তার জন্য সাবাকেও কম কটুক্তি শুনতে হয় না। এমনকী দুজনের বয়সের ফারাক নিয়েও চলে কটাক্ষ। ‘বাবার বয়সী’ মন্তব্যে ভরে যায় কমেন্ট বক্স। এমন মন্তব্য করায় এক ব্যক্তিকে মুখের উপর জবাব দিলেন সাবা আজাদ।
সম্প্রতি সুমিত নামের এক ব্যক্তির করা মন্তব্যের স্ক্রিনশট শেয়ার করেন অভিনেত্রী। সেখানে তিনি লেখেন, ‘ওকে সুমিত আঙ্কেল জি। হতে পারে আপনার জগতে যখন লোকেরা প্রেমে পড়ে তখন তাঁরা অক্ষম হয়ে যায়, বাড়িওয়ালারা ভাড়া চাওয়া বন্ধ করে দেয় এবং নিজের টেবিলে খাবার যাদুবলেই এসে যায়! বাহ!’
২০২২ সালে একে অপরের সঙ্গে ডেটিং করা শুরু করেন সাবা ও হৃতিক। ২০২২ সালে করণ জোহরের ৫০ বছরের জন্মদিনের উদযাপনে একে অপরের হাত ধরে পার্টিতে হাজির হয়েছিলেন। জুটি হিসেবে সেই প্রথম জনসমক্ষে হাজির হন তাঁরা। গত বছরের অক্টোবরে তাঁদের সম্পর্ক তিন বছর পূর্ণ করায় তাঁরা দু'জন একে অপরকে তা উৎসর্গ করেন।
হৃতিক এর আগে ইন্টেরিয়র ডিজাইনার সুজান খানকে বিয়ে করেছিলেন। তাঁরা ২০০০ সালের ডিসেম্বরে বিয়ে করেন। তার কয়েক বছর মধ্যে মা-বাবাও হন। তাঁদের দুই ছেলে রয়েছে। ২০০৬ সালে জন্ম হয় হৃহানের এবং ২০০৮ সালে জন্ম হয় হৃদানের। ২০১৪ সালে হৃতিক ও সুজানের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। হিন্দুস্থান টাইমস।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
জায়গা অবৈধ দখলমুক্ত করতে যৌথ অভিযানে নামবে ডিএনসিসি-রাজউক
ড্যাপে প্রস্তাবিত সংরক্ষিত জায়গা অবৈধ দখলমুক্ত করতে যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করা হবে বলে জানিয়েছে ডিএনসিসি ও রাজউক। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে গুলশান নগর ভবনে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের সভাপতিত্বে ‘বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা ২০২২-২০৩৫’-এ প্রস্তাবিত পার্ক, খেলার মাঠ, জলকেন্দ্রিক পার্ক, ইকোপার্কসমূহের সংরক্ষণ ও দখলমুক্ত করার লক্ষ্যে আয়োজিত এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ওই সভায় উপস্থিত আরও ছিলেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম।
ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ বলেছেন, ড্যাপের নির্ধারিত মাঠ, পার্ক ও জলাশয়ের মৌজা ও দাগ নম্বর উল্লেখ করে আমরা জেলা প্রশাসন, ভূমি মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে এসব জায়গার খাজনা গ্রহণ ও জমি হস্তান্তর বন্ধ রাখতে আহ্বান জানাব। এসব জায়গা ও জলাশয় যেকোনো সরকারি সংস্থা বা ব্যক্তি মালিকানার হলেও এগুলো সংরক্ষণ করা হবে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব জায়গায় সাইনবোর্ড লাগানো হবে, যেন কোনো ভবন বা স্থাপনা নির্মাণ করা না হয়। অবৈধ দখলমুক্ত করতে ঈদের পরে রাজউক ও ডিএনসিসি যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করবে।
তিনি আরো বলেন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় রাজউক কর্তৃক প্রণীত ‘বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা ২০২২-২০৩৫’-এ প্রস্তাবিত পার্ক, খেলার মাঠ, জলকেন্দ্রিক পার্ক, ইকোপার্কসমূহের থানা, মৌজা ও দাগ নম্বর অনুযায়ী সীমানা চিহ্নিত করে সেগুলো সংরক্ষণের জন্য রাজউকসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে যৌথভাবে পদক্ষেপ নেব। জেলা প্রশাসন, জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ, রাজউক ও অন্যান্য সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন জমি, খাসজমি ও অন্যান্য খালি জায়গা, মাঠ, পার্ক, জলাশয় এগুলো রক্ষণে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সঙ্গে সমন্বয় করে দ্রুত বাউন্ডারির ব্যবস্থা করা হবে।
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমোডর এ বি এম সামসুল আলম, রাজউকের প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম, ডিএনসিসির সচিব মামুন-উল-হাসান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. নুরুজ্জামান, প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ এস এম শফিকুর রহমান এবং অন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
ঢাকা/আসাদ/এনএইচ