Samakal:
2025-04-16@20:51:16 GMT

চোখের যত্নে

Published: 10th, February 2025 GMT

চোখের যত্নে

lচোখে যদি কোনো রকমের রিফ্র্যাকটিভ এরর থাকে, তা কারেকশন করে নেওয়া উচিত। চশমার পাওয়ার যদি ঠিক থাকে, তাহলে অসুবিধা নেই। যদি তা না থাকে, চশমার সাহায্যে দেখতে কোনো রকম অসুবিধা হয় বা মাথা ধরার প্রবণতা লক্ষ্য করেন, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে সঠিক পাওয়ারের চশমা ব্যবহার করুন।
lএকটানা দীর্ঘক্ষণ মোবাইল বা ল্যাপটপে কাজ করবেন না। মাঝেমধ্যে চোখকে একটু বিশ্রাম দিন। আধা ঘণ্টা অন্তর অন্তর এক-দুই মিনিট চোখ বন্ধ রাখুন। অথবা দূরে তাকাতে পারেন। সব সময় কাছে তাকালে চোখের সিলিয়ারি পেশিতে চাপ পড়ে। দূরে তাকালে চোখ রিলাক্সড থাকবে। মিনিট খানেকের বিরতি নিয়ে আবার কাজ শুরু করুন।
lএকটানা দীর্ঘক্ষণ মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহার করলে চোখ লাল হয়ে যাওয়া বা পানি পড়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে। একে ডাক্তারি পরিভাষায় ‘ড্রাই আই সিনড্রোম’ বলা হয়। একটানা মোবাইল বা ল্যাপটপের আলোয় চোখ শুষ্ক হয়ে এ সমস্যা হয়। এর থেকে চোখকে রক্ষা করতে মাঝেমধ্যে দ্রুত চোখের পলক ফেলুন। ঘন ঘন চোখ খোলা বন্ধ করলে চোখের আর্দ্রতা বজায় থাকবে।
lতা সত্ত্বেও যদি ড্রাইনেসের সমস্যা হয়, তাহলে লুব্রিকেটিং আইড্রপ বা টিয়ারড্রপ ব্যবহার করতে পারেন, দিনে চার-পাঁচবার। বার কয়েক চোখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিলেও উপকার পাবেন।
lসঠিক পশ্চার মেনটেন করুন। কাত হয়ে বা শুয়ে মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহার করবেন না। এতেও চোখের ওপর চাপ পড়বে।
l যারা কন্ট্যাক্ট লেন্স পরেন, তারা একটানা ৮ ঘণ্টার বেশি লেন্স পরে থাকবেন না। কিছুক্ষণ খুলে আবার পরতে  পারেন।
lএখন মোবাইল বা কম্পিউটার সবকিছুতেই প্রটেকটিভ স্ক্রিন লেয়ার থাকে। ফলে চোখের ক্ষতির আশঙ্কাও অনেকটা কম। তবুও অতিরিক্ত ব্রাইটনেসে কখনও কাজ করবেন না। চোখে যাতে না লাগে, অর্থাৎ চোখের কমফোর্ট লেভেল অনুযায়ী স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে নিন। v

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ল য পটপ

এছাড়াও পড়ুন:

ভাইরাস যেভাবে ছড়ায়

সাইট ভিজিট করার ক্ষেত্রে সাধারণত সন্দেহ থাকলে তা এড়িয়ে যাওয়া উচিত। তা না হলে ঝামেলার সম্মুখীন হতে হবে। কারণ, বহু ধরনের জাল ওয়েবসাইট এখন ২৪ ঘণ্টাই ম্যালওয়্যার যুক্ত থাকে। ম্যালওয়্যার হলো এক ধরনের বিশেষ দক্ষতার ভাইরাস। ছদ্মবেশী সাইট ভিজিট করার পর যে কোনো লিঙ্কে ক্লিক করলে স্মার্টফোনে ভাইরাস প্রবেশের আশঙ্কা বহুলাংশে বেড়ে যায়।

অ্যাপ ইনস্টল

অ্যাপ ইনস্টলে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে গুগল প্লে স্টোর আর অ্যাপল আইফোনে অ্যাপ স্টোর আছে। দুটি অফিসিয়াল প্ল্যাটফর্ম ছাড়া অ্যাপ ইনস্টলে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। কারণ, ক্ষতিকারক কোনো অ্যাপ গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপ স্টোরে রাখার অনুমোদন দেবে না। যদি আনঅফিশিয়াল অ্যাপ ব্যবহার খুব জরুরি হয়, তাহলে তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে এপিকে ফাইলের সহায়তায় অ্যাপ ইনস্টল করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

ঝুঁকিপূর্ণ ওয়াইফাই 

ভ্রমণে বা তাৎক্ষণিক প্রয়োজনে যত্রতত্র ফ্রি ওয়াইফাই সংযোগ নিতে হয়। হোটেল বা রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিনামূল্যে ওয়াইফাই ইন্টারনেটে যুক্ত হতে সতর্ক হতে হবে।

কারণ, নেটওয়ার্ককে টার্গেট করেও স্মার্টফোনে ভাইরাস ছড়ানোর বহু নজির বিদ্যমান। বিশেষ চক্র এখন ব্লুটুথ আর ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে অসতর্ক গ্রাহকের ডিভাইসের সুরক্ষা ভেদ করে অনুপ্রবেশ করে। আর কিছু না হলেও ছবির গ্যালারিতে দ্রুত প্রবেশাধিকার নিয়ে নেয়। তাই সতর্ক থাকতে হবে সব সময়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ