মাইক্লোর আউটলেট উদ্বোধনে তাহসান-ফারিণ
Published: 10th, February 2025 GMT
জাপানি লাইফস্টাইল থেকে অনুপ্রাণিত তৈরি পোশাকের ব্র্যান্ড ‘মাইক্লো’। শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) ময়মনসিংহ জেলার নতুন বাজার মোড়ে প্রতিষ্ঠানটির ১৪তম আউটলেট উদ্বোধন করেন সংগীতশিল্পী তাহসান খান ও অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ।
তাহসান খান বলেন, মাইক্লো রুচিশীল ও মানসম্মত পোশাক তৈরি করছে। এই ধারাবাহিকতা রক্ষায় তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভবিষ্যতেও তাদের সেই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে বিশ্বাস করি।
তাসনিয়া ফারিণ বলেন, মাইক্লো বাংলাদেশের শোরুম উদ্বোধনে ময়মনসিংহ জেলায় এসে আমার খুবই ভালো লাগছে। মাইক্লোর তৈরি পোশাক মানসম্মত ও বেশ সাশ্রয়ী। আশা করি, তারা ভবিষ্যতেও কোয়ালিটির সাথে আপস করবে না।
মাইক্লোর পরিচালক (ক্রিয়েটিভ ডিজাইন ইনোভেশন অ্যান্ড মার্কেটিং) বাবু আরিফ বলেন, মাইক্লো জাপানি লাইফস্টাইল থেকে অনুপ্রাণিত একটি পোশাকের ব্র্যান্ড যা টেকসই ও সর্বোচ্চ গুণগত মানের নিশ্চয়তা দেয়।
ঢাকা/এনএইচ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
বিশ্বে সামরিক ব্যয় রেকর্ড বেড়ে ২.৭ ট্রিলিয়ন ডলার
২০২৪ সালে বিশ্বজুড়ে সামরিক ব্যয় রেকর্ড পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২.৭ ট্রিলিয়ন ডলারে। স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (সিপরি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ইউক্রেন, গাজা যুদ্ধসহ বৈশ্বিক উত্তেজনা বৃদ্ধির মধ্যেই সামরিক ব্যয়ে এ ঊর্ধ্বগতি দেখা গেছে।
গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি বলছে, ২০২৩ সালের তুলনায় ২০২৪ সালে বিশ্বজুড়ে সামরিক ব্যয় বেড়েছে ৯.৪ শতাংশ। এটিই টানা দশম বছর, যখন সামরিক খরচ বৃদ্ধি পেয়েছে।
ইউক্রেন যুদ্ধ ও ন্যাটো জোটে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতিকে ঘিরে সংশয়ের প্রভাবে ইউরোপে সামরিক ব্যয় নজিরবিহীন হারে বেড়েছে। সিপরির তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে ইউরোপীয় দেশগুলোর সামরিক ব্যয় ১৭ শতাংশ বেড়েছে, যা শীতল যুদ্ধের সমাপ্তির পর সর্বোচ্চ।
বৈশ্বিক ভূরাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে সামরিক শক্তি বৃদ্ধিতে এগিয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া, ভারত ও সৌদি আরব। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ৮৯৫ বিলিয়ন ডলার, চীন ২৬৬.৮৫ বিলিয়ন ডলার, রাশিয়া ১২৬ বিলিয়ন ডলার, ভারত ৭৫ বিলিয়ন ডলার এবং সৌদি আরব ৭৪.৭৬ বিলিয়ন ডলার।
সিপরি সতর্ক করে বলেছে, সামরিক নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার ফলে অন্যান্য খাতের বাজেট কমে যাচ্ছে, যা সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
রাশিয়ার সামরিক ব্যয় ২০২৪ সালে দাঁড়িয়েছে ১৪৯ বিলিয়ন ডলারে, যা ২০২৩ সালের তুলনায় ৩৮ শতাংশ বেশি। এ খরচ দেশটির মোট জিডিপির ৭.১ শতাংশ এবং সরকারি ব্যয়ের ১৯ শতাংশ। অন্যদিকে, ইউক্রেনের সামরিক ব্যয় বেড়ে ৬৪.৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা তাদের জিডিপির ৩৪ শতাংশ। খবর এনডিটিভির।