পানির নিচে ছবি তোলার পাশাপাশি ভিডিও করা যায় এই স্মার্টফোনে
Published: 10th, February 2025 GMT
বাংলাদেশের বাজারে রেনো১৩ সিরিজের নতুন দুটি মডেলের স্মার্টফোন এনেছে অপো বাংলাদেশ। ‘অপো রেনো১৩ ৫জি’ এবং ‘অপো রেনো১৩ এফ’ মডেলের ফোন দুটিতে আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফির প্রযুক্তি থাকায় পানির ২ মিটার নিচে ৩০ মিনিট পর্যন্ত ছবি তোলার পাশাপাশি ভিডিও করা যায়। আজ সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে অপো বাংলাদেশ।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ফোন দুটিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির ‘এআই কালার ক্যালিব্রেশন অ্যালগরিদম’ ও ‘এআই লাইভফটো’ সুবিধা থাকায় ছবি তোলা বা ভিডিও ধারণের সময় স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফোকাস, রং এবং কনট্রাস্ট সমন্বয় হয়ে যায়। ফলে ব্যবহারকারীরা তাঁদের পছন্দের মুহূর্তকে নিখুঁতভাবে ক্যামেরাবন্দী করতে পারেন।
রেনো১৩ ৫জি মডেলের ৬.
৬.৬৭ ইঞ্চি পর্দাযুক্ত রেনো১৩ এফ মডেলের ফোনটির রিফ্রেশ রেট ১২০ হার্টজ। এর পাশাপাশি ৫ হাজার ৮০০এমএএইচ ব্যাটারি থাকায় এক চার্জে দীর্ঘসময় ব্যবহার করা যায়। পাশাপাশি ৪৫ ওয়াটের সুপারভুক চার্জ প্রযুক্তি থাকায় দ্রুত চার্জও করা সম্ভব। ৮ গিগাবাইট র্যাম ও ২৫৬ গিগাবাইট ধারণক্ষমতার ফোনটির দাম ধরা হয়েছে ৩৪ হাজার ৯৯০ টাকা।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘বৈশাখ ঘিরে আমার কোনো স্মৃতি নেই, উন্মাদনাও নেই’
পহেলা বৈশাখ বাঙালির সর্বজনীন উৎসব। এ দিন বাঙালি জাতিসত্তার মানুষ অতীত ভুলে নতুনের আবাহনে মেতে ওঠে। সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য পালনের মধ্য দিয়ে বরণ করে নেয় নতুন বছর। ফলে সৃষ্টি হয় উৎসবমুখর পরিবেশ।
নববর্ষের উৎসবে একাত্ম হন রূপালি ভুবনের বাঙালি তারকারাও। তবে ব্যতিক্রম কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেতা ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত। কারণ বাঙালি হলেও পহেলা বৈশাখ নিয়ে কোনো স্মৃতিই নেই তার।
পহেলা বৈশাখ নিয়ে স্মৃতিচারণের প্রসঙ্গ উঠতেই ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত বলেন, “আমি কী বলব? এই দিন ঘিরে আমার কোনো স্মৃতি নেই, উন্মাদনাও নেই! বাংলার বাইরে বেড়ে উঠলে যা হয়। তাই পহেলা বৈশাখ আর বছরের অন্য দিনের মাঝে কোনো তফাত নেই।”
আরো পড়ুন:
অবশেষে শ্রাবন্তীর বিবাহবিচ্ছেদ
ছোট পোশাক পরলেই মা খারাপ না, এটা আমার ছেলে জানুক: প্রিয়াঙ্কা
কয়েক দিন আগে মুক্তি পেয়েছে ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত অভিনীত ‘পুরাতন’ সিনেমা। এ উপলক্ষে নতুন পোশাক উপহার পেয়েছেন তিনি। তা স্মরণ করে এই অভিনেতা বলেন, “এ বছর নতুন সিনেমা উপলক্ষে নতুন জামা পেয়েছি। সিনেমাটির প্রযোজক-নায়িকা ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত দিয়েছেন। উনার বাড়িতে পেট ভরে বাঙালি খাবার খেয়েছি। কলকাতাতেও থাকলাম বেশ কিছু দিন।”
১৯৭৪ সালের ৮ সেপ্টেম্বর ভারতের আসামের একটি বাঙালি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ইন্দ্রনীল। কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করে পাড়ি জমান ব্রিটেনে। ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে ভারতে ফিরেন ইন্দ্রনীল।
মডেলিংয়ের মাধ্যমে শোবিজ অঙ্গনে পা রাখেন ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত। পরবর্তীতে টিভি সিরিয়ালে অভিনয় শুরু করেন। ২০০৪ সালে হিন্দি ভাষার ‘শুকরিয়া: টিল ডেথ ডু আস অ্যাপার্ট’ সিনেমার মাধ্যমে বড় পর্দায় পা রাখেন। ২০০৯ সালে ‘অংশুমানের ছবি’ সিনেমার মাধ্যমে টলিউড চলচ্চিত্রে পা রাখেন। পরবর্তীতে খল চরিত্রে অভিনয় করে দারুণ খ্যাতি কুড়ান এই অভিনেতা। ২০১২ সালে বাংলাদেশের ‘চোরাবালি’ সিনেমায়ও দেখা যায় তাকে।
ঢাকা/শান্ত