সিদ্ধিরগঞ্জে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ওয়ার্ড সেচ্ছাসেবক লীগ ও যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

রবিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাতে নিজ নিজ বাসা হতে আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহিনূর আলম। 

গ্রেফতাররা হলো: (নাসিক) ২ং ওয়ার্ড এলাকার বাসিন্দা জাকির হোসেনের ছেলে ২ নং ওয়ার্ড সেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো.

সোহাগ (৩৪) এবং আদমজী সোনামিয়া বাজার এলাকার বাসিন্দা আলমগীর হোসেনের ছেলে যুবলীগ নেতা নূর হোসেন ওরফে মো. কুট্টি মিয়া (৩২)।

(ওসি) মোহাম্মদ শাহিনূর আলম জানান, গ্রেপ্তারকৃতদের নাশকতা ও হত্যা চেষ্টা মামলায় আদালতে পাঠানো হয়েছে।

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স ব চ ছ স বক ল গ স দ ধ রগঞ জ য বল গ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

মামলা থেকে বাঁচতে আইজিপিকে লিখিত আবেদন সংবাদকর্মীর

মামলা থেকে বাঁচতে পুলিশ মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) কাছে লিখিত আবেদন করেছেন সংবাদকর্মী আবু হানিফ। গত ২ ফেব্রুয়ারি আইজিপির কাছে লিখিত অভিযোগ দেন তিনি। অভিযোগে তিনি বলেন, একটি মামলার মাধ্যমে আসামিরা তার কাছে পাঁচ লাখ টাকা দাবি করছেন। টাকা দিলে মামলা থেকে অব্যাহতির আশ্বাস দিচ্ছেন। টাকা না দিলে অজ্ঞাত মামলায় আসামি করার হুমকি দিচ্ছেন। 

আবু হানিফ বর্তমানে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আইয়ের প্রোগ্রাম প্রোডিওসার হিসেবে কর্মরত। গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর ঢাকার খিলগাঁও থানায় একটি হামলা মামলায় তাকে আসামি করা হয়। ওই মামলায় নাম ৫১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ২০ জনকে আসামি করা হয়েছে। সেই মামলায় সংবাদকর্মী আবু হানিফ ২০ নম্বর আসামি।

সংবাদকর্মী আবু হানিফ বলেন, মামলার বাদী সাব্বির হোসেন রাব্বির সঙ্গে কোনো পরিচয়, শত্রুতা নেই এবং তিনি আমাকে চেনেনও না। আমি কখনও আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে জড়িত না।

তিনি আরও বলেন, মামলায় উল্লেখ করা ঘটনার আগ থেকেই আমি পাবনায় এক আত্মীয়ের বাসায় ছিলাম। এর মধ্যে তৎকালীন সরকার দেশজুড়ে কারফিউ জারি করলে আটকা পড়ি। সেখানে আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি। পরে পাবনার সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হই। এতে ১৫-১৬ দিন পাবনায় অবস্থান করে তারপর কর্মস্থলে ফিরে আসি।

মামলার আসামি হওয়ার আশঙ্কায় তিনি স্বাভাবিকভাবে অফিস করতে পারছেন না বলেও অভিযোগে জানান। তিনি জান-মালের নিরাপত্তা রক্ষায় মামলার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানান।

সম্পর্কিত নিবন্ধ