হজযাত্রীদের সঙ্গে শিশুদের নিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সৌদি আরব। রোববার দেশটির হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় এই সিদ্ধান্ত জানায়। রোববার দেশটির হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়ের দেওয়ার এক বিবৃতির বরাতে এ তথ্য জানায় দ্য সিয়াসাত ডেইলি। 

ওই বিবৃতিতে জানানো হয়, হজের সময় তৈরি হওয়া ভিড় থেকে শিশুদের নিরাপদ রাখতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

এতে আরও বলা হয়, প্রতি বছর হজের সময় প্রচণ্ড ভিড় তৈরি হয়। তাই শিশুদের নিরাপত্তা ও সার্বিক মঙ্গলের কথা বিবেচনায় হজে তাদেরকে সঙ্গী হিসেবে আনা থেকে বিরত থাকতে হবে।

সেই সঙ্গে বরাবরের মতোই যারা আগে হজ করেননি তারা এবারও অগ্রাধিকার পাবেন।

হজ করার জন্য শিশুদের ন্যূনতম বয়স হতে হয় ১২ বছর। গত বছর শিশুদের জন্য সর্বনিম্ন এই বয়স নির্ধারণ করে দেয় সৌদি আরব সরকার।

গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের হজ মৌসুমের নিবন্ধন আনুষ্ঠানিকভাবে সৌদি নাগরিক এবং বাসিন্দাদের জন্য অ্যাপ এবং অফিসিয়াল অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে শুরু হয়েছে।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: হজ স দ আরব

এছাড়াও পড়ুন:

সার্টিফিকেশন বোর্ড কী করছে

সাড়ে চার মাসে সাড়ে তিন শর বেশি সিনেমাকে সার্টিফিকেশন সনদ দিয়েছে বোর্ড। এর মধ্যে ‘ভয়াল’, ‘বলী’, ‘দরদ’, ‘চাঁদের অমাবস্যা’, ‘বাড়ির নাম শাহানা’, ‘প্রিয় মালতী’র মতো সিনেমা যেমন আছে, তেমনি রয়েছে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের দুই শতাধিক চলচ্চিত্র ও মাল্টিপ্লেক্সে মুক্তি পাওয়া হলিউডের চলচ্চিত্র।

২০২৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড’ গঠন করে সরকার। ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইন, ২০২৩’-এর ৩-এর উপধারা (১) অনুসারে গঠিত হয়েছে এই বোর্ড।

বোর্ডের প্রধান কাজ ছবির রেটিং দেওয়া। কোন ছবি কোন বয়সের দর্শকের জন্য উপযোগী, নির্ধারণ করে বোর্ড। আর এই রেটিং প্রদানের জন্য জরুরি বিধিমালা। কিন্তু বিধিমালা এখনো চূড়ান্ত হয়নি, প্রস্তাব আকারে রয়েছে। কেউ কেউ তাই প্রশ্ন তুলেছেন, বিধিমালা ছাড়াই সাড়ে চার মাস ধরে সার্টিফিকেশন বোর্ড কীভাবে কাজ করছে?

২০২৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড’ গঠন করে সরকার

সম্পর্কিত নিবন্ধ