Risingbd:
2025-03-16@03:14:19 GMT

খালাস পেলেন মাহমুদুর রহমান

Published: 10th, February 2025 GMT

খালাস পেলেন মাহমুদুর রহমান

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে ও তার তথ্য-প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়কে অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্রের মামলায় আপিলে খালাস পেয়েছেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান।

সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ তারিক এজাজের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। 

এ সময় মাহমুদুর রহমান আদালতে উপস্থিত ছিলেন। আদালত থেকে বের হয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, “আদালত ন্যায়বিচার করেছেন। আমি ন্যায়বিচার পেয়েছি। ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন না হলে আজ আমি হয়ত ন্যায়বিচার পেতাম না। ফ্যাসিস্ট সরকার বিচার বিভাগকে কুক্ষিগত করে রেখেছিল। আমি জেলে থাকা অবস্থায় এই মামলা দিয়েছে, যাতে আমাকে দীর্ঘদিন আটক করে রাখা যায়।”

গত ২৩ জানুয়ারি আপিল বিষয়ে শুনানি শেষ হয়। আদালত আদেশের জন্য ১০ ফেব্রুয়ারি তারিখ ধার্য করেন।

গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হকের আদালতে আত্মসমর্পণ করে আপিলের শর্তে জামিন আবেদন করেন মাহমুদুর রহমান। শুনানি শেষে আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পাঁচ দিন কারাভোগের পর জামিন পান তিনি।

২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট ঢাকার তৎকালীন অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। রায়ে সাংবাদিক শফিক রেহমান, দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, মিজানুর রহমান ভূঁইয়াসহ পাঁচ জনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন আদালত। 

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরের আগের যেকোনো সময় থেকে এ পর্যন্ত বিএনপির সাংস্কৃতিক সংগঠন জাসাসের সহ-সভাপতি মোহাম্মদ উল্লাহ মামুনসহ বিএনপি ও দলটির নেতৃত্বাধীন জোটভুক্ত অন্যান্য দলের উচ্চপর্যায়ের নেতারা রাজধানীর পল্টনে জাসাস কার্যালয়ে, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে, যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় একত্রিত হয়ে সজীব ওয়াজেদ জয়কে যুক্তরাষ্ট্রে অপহরণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করেন। ওই ঘটনায় গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক ফজলুর রহমান ২০১৫ সালের ৩ আগস্ট বাদী হয়ে ঢাকার পল্টন মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। ২০১৮ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি উল্লিখিত পাঁচ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। এ মামলায় সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১২ জন ঢাকার আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।

ঢাকা/মামুন/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

দেশের সামরিক বাহিনীর ঐক্য বিনষ্টে ষড়যন্ত্র এবং সাম্প্রতিক দৃশ্যপট

বাংলাদেশের সামরিক শক্তি ও কাঠামো নিয়ে এ দেশের মানুষ চিরকাল গর্বিত। তারা সবসময় সামরিক বাহিনীর সোনালি সন্তানদের প্রতি সমর্থন দিয়ে এসেছে। এটিই সত্য, জাতীয় যে কোনো প্রয়োজনে আমাদের সামরিক বাহিনীই এগিয়ে আসে এবং জনগণের পাশে দাঁড়িয়ে সাহসিকতার সঙ্গে ভূমিকা পালন করে।

গত বছর আগস্ট মাসে যখন সারাদেশ ভয়াবহ এক গৃহযুদ্ধের ঝুঁকিতে, তখন আবারও আমরা সামরিক বাহিনীর নেতৃত্বের দৃঢ় অবস্থান চাক্ষুস করি। সামরিক বাহিনীর শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা দেশকে রক্তক্ষয়ী বিপদ থেকে রক্ষা করেন। সত্যি বলতে, রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করার পূর্ণ সুযোগ পেয়েও সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সে পথে হাঁটেননি। তিনি দেশের জনগণের প্রতি অবিচল সমর্থন রেখে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি তাঁর দৃঢ় প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। সে সময়ে তিনি শপথ নিয়েছিলেন, ‘যাই ঘটুক না কেন, দেশের প্রতি তাঁর শপথ এবং আনুগত্য বজায় রাখবেন।’ ফলস্বরূপ তিনি জনগণের দাবির সঙ্গে থেকে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের সব সুযোগ সম্পন্ন হওয়া এবং এ বছরই নির্বাচন আয়োজন নিশ্চিত করতে সহায়তা করার জন্য সামরিক বাহিনীকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

এটাই তো সত্য, ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের শুরুর দিকে জেনারেল ওয়াকার ও তাঁর বাহিনী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গিয়ে ছাত্রদের নেতৃত্বে তীব্র আন্দোলন চলাকালীন বিক্ষোভরত জনগণের দিকে গুলি চালানো থেকে বিরত ছিলেন। এর ফলে ১৫ বছরের শাসনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগে বাধ্য হন।

এখানে উল্লেখ্য যে, গত ৫ মার্চ ইউএন হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটস ভলকার টার্ক এক সাক্ষাৎকারে বিবিসির ‘হার্ডটক’-এ বলেন, ‘জাতিসংঘ বাংলাদেশ সামরিক বাহিনীকে স্পষ্টভাবে সতর্ক করে দিয়েছিল যে, জনতার প্রতিবাদ দমনে সামরিক বাহিনী অংশ নিলে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে তাদের অংশগ্রহণ ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে।’

টার্ক আরও বলেছিলেন, ‘আমরা আসলে সেনাবাহিনীকে সতর্ক করে দিয়েছিলাম যে, যদি তারা জড়িত হয়, তবে তারা আর শান্তি মিশনে ট্রুপস পাঠাতে পারবে না।’

কিন্তু সত্যটা এমন নয়। সময়ের রেকর্ড খতিয়ে দেখলে পরিষ্কার বোঝা যায়, ৩ আগস্টেই সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার ঘোষণা করেছিলেন, ‘আর কোনও গুলি নয়, কারণ ছাত্রদের প্রতিবাদ করার অধিকার রয়েছে।’ ওদিকে ইউএন হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটসের মতে, তিনি ৪/৫ আগস্ট রাতে এ বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছিলেন। তাহলে টার্কের দাবি মানলে ভুল হবে, সেনাবাহিনী ভলকার টার্কের ফোনকলের প্রতিক্রিয়ায় জনগণের বুকে গুলি চালানো থেকে সরে আসেনি। সেনাবাহিনী নিজে থেকে গুলি চালায়নি।

কোনো সন্দেহ নেই, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সবসময় জাতীয় স্বার্থকেই অগ্রাধিকার দিয়েছে এবং এমন নয় যে তারা বাহ্যিক চাপের দ্বারা পরিচালিত হয়েছে। উল্লেখ্য, জাতিসংঘের মিশনে অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে সেনাবাহিনী ব্যক্তিগত লাভের জন্য কখনোই কাজ করে না। এখানে বাংলাদেশ সরকারের জন্য জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ থেকে অর্থনৈতিক লাভও উল্লেখযোগ্য, কারণ জাতিসংঘ বাংলাদেশকে এই অংশগ্রহণের জন্য একটি বড় অঙ্কের অর্থ ফেরত দেয়। অতএব, জাতিসংঘ মিশনে অংশগ্রহণ বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ।

সামরিক বাহিনীর এমন সব পেশাদারি পদক্ষেপের পরেও দেখা যায়, বর্তমানে বিদেশে বসবাসরত ভুল পথ অনুসরণকারী ও অনিয়ন্ত্রিত কিছু অবসরপ্রাপ্ত সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা নিরবচ্ছিন্নভাবে আমাদের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্বের প্রতীক সামরিক বাহিনীকে অস্থিতিশীল করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তথ্য যাচাই সাপেক্ষে দেখা যায়, ওই কর্মকর্তারা নানান মোহে পড়ে বিভিন্ন সংস্থার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছেন। তাছাড়া, বিদেশে অত্যন্ত বিলাসবহুল জীবনযাপনকারী কয়েকজন কুখ্যাত ব্যক্তিও ইউটিউবের মাধ্যমে বারবার কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য ছড়িয়ে সামরিক বাহিনীর মধ্যে সমস্যা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছেন। তাদের কর্মকাণ্ড স্পষ্টভাবেই দেশপ্রেমিক সামরিক বাহিনীকে অস্থিতিশীল করতে মদত জোগাতে চায়।

এই অযাচিত চেষ্টাগুলোর পাশাপাশি, প্রতিবেশী দেশের কিছু গোষ্ঠীও বাংলাদেশের সংকটময় মুহূর্তে সামরিক বাহিনীর ভাবমূর্তিকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা চালাচ্ছে। আশ্চর্যজনকভাবে, ভারতের কিছু মালিকানাধীন মিডিয়া, যেমন: ‘দ্য ইকোনমিক টাইমস’ এবং ‘ইন্ডিয়া টুডে’ নিয়মিতভাবে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর কার্যক্রমে কালিমা লেপন ও বিভাজন সৃষ্টি করতে সচেষ্ট। তারা চাইছে ক্যান্টনমেন্টগুলোতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হোক। কিন্তু কেন?

সামরিক বাহিনীর কমান্ডে অস্থিতিশীল অবস্থা চলছে। এই মিথ্যা প্রচারণার বিরুদ্ধে, ইন্টার-সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশনস (আইএসপিআর) গত ১১ মার্চ একটি নোট প্রকাশ করেছে, ‘‘বাংলাদেশ সেনাবাহিনী গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছে যে, কিছু ভারতীয় মিডিয়া আউটলেট, যেমন ‘দ্য ইকোনমিক টাইমস’ এবং ‘ইন্ডিয়া টুডে’, বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর কমান্ড চেইনে বিপর্যয় এবং অভ্যুত্থানের সম্ভাবনা সম্পর্কিত মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এই রিপোর্টগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং এটি বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা ও সশস্ত্র বাহিনীর সম্মানকে ক্ষুণ্ন করার জন্য একটি উদ্দেশ্যমূলক তথ্যগত প্রচারণার অংশ বলে প্রতীয়মান। আমরা পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিচ্ছি যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শক্তিশালী, ঐক্যবদ্ধ এবং সেনাপ্রধানের নেতৃত্বে তাঁর সাংবিধানিক কর্তব্য পালনে পূর্ণরূপে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কমান্ড চেইন দৃঢ় এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সব সদস্য, শীর্ষ জেনারেলসহ, সাংবিধানিক কর্তব্য, কমান্ড চেইন এবং বাংলাদেশের জনগণের প্রতি তাদের আনুগত্যে অবিচল। বাহিনীর মধ্যে অসহযোগিতা বা অবিশ্বাসের যে কোনো অভিযোগ সম্পূর্ণরূপে ভিত্তিহীন এবং ক্ষতিকর। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিজ দেশের সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা এবং নিরাপত্তা রক্ষার জন্য তার দেওয়া প্রতিশ্রুতি বজায় রেখেছে।’

সন্দেহাতীতভাবে বলা যায়, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ৫ আগস্ট এবং তার পরেও বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষা করেছেন। এটাই কি তাঁর অপরাধ? তিনি বাংলাদেশের সম্ভাব্য গৃহযুদ্ধ থেকে রক্ষা করেছেন। এটাও কি তাঁর অপরাধ? চাপ সত্ত্বেও, তিনি সামরিক শাসন আরোপ করেননি। এটাও কি তাঁর অপরাধ?

সেনাবাহিনী প্রধানের জীবনী সম্পর্কে বিবিসি ওয়ার্ল্ড রিপোর্টে লিখেছে, ‘ওয়াকার বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিফেন্স স্টাডিজে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেছেন এবং লন্ডনের কিংস কলেজ থেকে ডিফেন্স স্টাডিজে মাস্টার অব আর্টস ডিগ্রি লাভ করেছেন, যা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর প্রধান হওয়ার আগে, তিনি প্রায় ছয় মাসের জন্য চিফ অব জেনারেল স্টাফ হিসেবে কাজ করেছেন, যেখানে তিনি সামরিক কার্যক্রম এবং গোয়েন্দাসংক্রান্ত কাজ, বাংলাদেশে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ এবং বাজেট দেখাশোনা করেন।’

এসব বলা এ কারণে, এই সময়ে পুরো দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম আকাশচুম্বী, নারীদের নিরাপত্তা হুমকির মুখে এবং সার্বিকভাবে পুলিশের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়ায় নানামাত্রিক নিরাপত্তাও নাজুক। এমন পরিস্থিতিতে দেশজুড়ে বিভিন্ন ধারার অরাজকতা চলছে। দেখা যাচ্ছে, পুলিশ বিভাগের দুর্বল উপস্থিতির মাঝেও বাংলাদেশের জনগণের জন্য একমাত্র আশার আলো সামরিক বাহিনী এবং জনগণের জন্য সাহসের একমাত্র উৎস হচ্ছে সামরিক বাহিনীর মাঝে অবিচল ঐক্য।
কিছু অপশক্তি গুজবকে পুঁজি করে সামরিক বাহিনীর মাঝে বিশৃঙ্খলা ঘটাতে চায় এবং সামরিক বাহিনী এবং সরকারের মাঝে দূরত্ব বাড়াতে চায়। কারণ, সামরিক বাহিনীর শৃঙ্খলা ও একতা ভাঙতে পারলে দেশের নিরাপত্তা এবং জাতীয় স্বার্থে বিপর্যয় ঘটবে, যা স্বার্থান্বেষী মহল তাদের নিজেদের ফায়দার জন্য কাজে লাগতে পারবে। তাই দেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে, আমাদের দায়িত্ব হলো এই ধরনের মিথ্যা প্রচারণার বিরুদ্ধে সক্রিয় থাকা এবং সামরিক বাহিনীর প্রতি পূর্ণ সমর্থন প্রদান করা। তাহলেই বর্তমান সরকারের প্রতি সামরিক বাহিনীর পূর্ণ সহযোগিতার মাধ্যমে আমরা দেশের মধ্যে স্থিতিশীলতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠিত করতে পারব।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • মেডিকেল কলেজ বন্ধের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
  • খুন অপহরণে আতঙ্ক জনমনে
  • দেশের সামরিক বাহিনীর ঐক্য বিনষ্টে ষড়যন্ত্র এবং সাম্প্রতিক দৃশ্যপট
  • ছাত্রীকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা ও চাচাকে পিটিয়ে জখম
  • পিরোজপুরে সাংবাদিকের ছেলেসহ দুই স্কুলছাত্রকে অপহরণ, টাকা দিয়ে মুক্ত
  • ২৫ লাখ মুক্তিপণ দিলেও ছেলে ফেরেনি, মানববন্ধনে পরিবারের আকুতি
  • পাকিস্তানে ট্রেন অপহরণে জড়িত কারা এই সশস্ত্র যোদ্ধা
  • পাকিস্তানে ট্রেন অপহরণে জড়িত কারা এই সশস্ত্র যোদ্ধারা
  • ষড়যন্ত্র রুখতে দ্রুত সুষ্ঠু নির্বাচন দিন : আমিনুল হক
  • মাঠে থেকেই সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করবে বিএনপি