ঈশ্বরদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্রজনতার আন্দোলনে হামলার ঘটনায় যুবলীগ নেতা আব্দুল মতিনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার বিকেলে ঈশ্বরদী থানার পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে মশুরিয়া পাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

ঈশ্বরদী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম শহিদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

যুবলীগ নেতা আব্দুল মতিন ঈশ্বরদী পৌর যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং শহরের মশুরিয়া পাড়া এলাকার মৃত রহমত আলীর ছেলে।

পুলিশ জানায়, সারাদেশে চলমান ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এর অংশ হিসেবে ঈশ্বরদীতে বিশেষ অভিযান চালানো হয়। অভিযানের সময় বৈষম্য বিরোধী ছাত্রজনতার আন্দোলনে হামলার ঘটনায় সরাসরি জড়িত থাকার অভিযোগে মতিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ঈশ্বরদী থানার মামলা নম্বর ১০(৮)২৪-এর পলাতক আসামি ছিলেন।

গ্রেপ্তারের পর রোববার বিকেলে তাকে আদালতে হাজির করা হয় এবং পরে পাবনা জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: য বল গ ন ত প বন য বল গ

এছাড়াও পড়ুন:

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার মামলায় ২ যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

পাবনার ঈশ্বরদীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রজনতার আন্দোলনে হামলার ঘটনায় দুই যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এদের মধ্যে একজন সলিমপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সিনিয়র সহসভাপতি এসএম মনোয়ার হোসেন এবং অন্যজন পাকশী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম। রোববার ভোরে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (ওসি) শহিদুল ইসলাম শহিদ।

মনোয়ার হোসেন উপজেলার চরমিরকামারী গ্রামের এস এম মহির উদ্দিনের ছেলে এবং সিরাজুল ইসলাম পাকশীর চররূপপুর গ্রামের আব্দুল করিমের ছেলে।

পুলিশ জানায়, সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এর অংশ হিসেবে বিশেষ অভিযান চালিয়ে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তার দুজনই বৈষম্যবিরোধী ছাত্রজনতার আন্দোলনে হামলার ঘটনায় সরাসরি সম্পৃক্ত ছিল। তারা ঈশ্বরদী থানার মামলা নম্বর ১০(৮)২৪ এর আসামি হিসেবে পলাতক ছিলেন। গ্রেপ্তারের পর রোববার বিকেলে তাদের আদালতের মাধ্যমে পাবনা জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানান ওসি শহিদুল ইসলাম।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার মামলায় ২ যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার