প্রিমিয়ার লিগে দুর্দান্ত খেলছে লিভারপুল। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ ষোলোয় পা রেখেছে টেবিলে শীর্ষে থেকে। ওই লিভারপুল প্লেমাউথের বিপক্ষে এফএ কাপের চতুর্থ রাউন্ডে ১-০ গোলে হেরে বিদায় নিয়েছে। 

প্লেমাউথকে ইংল্যান্ডের তৃতীয় বা চতুর্থ সারির দল বললে ভুল হবে না। এমনিতে দ্বিতীয় বিভাগ বা চ্যাম্পিয়নশিপে খেলছে দলটি। তবে চ্যাম্পিয়নশিপের ২৪ দলের লড়াইয়ে সবার নিচে আছে প্লেমাউথ। তৃতীয় বিভাগে অবনমন হওয়া তাই সময়ের ব্যাপার দলটির। 

ওই দলের কাছে ম্যাচের ৫৩ মিনিটে গোল খায় লিভারপুল। যে গোল আর শোধ করতে পারেননি ফেডেরিকে চেইসা, লুইস দিয়াজ ও ডিয়াগো জোটাকে নিয়ে গড়া লিভারপুলের আক্রমণভাগ। 

কোচ আর্নে স্লটও অবশ্য কিছুটা আত্মতুষ্টি দেখিয়েছেন এই অভিযোগ করাই যায়। তিনি সর্বশেষ লিগ ম্যাচের একাদশের ৯ জন ফুটবলারকে শুরুর একাদশ থেকে বিশ্রাম দেন। এন্ডো, ইলিয়টদের মিডফিল্ড স্লটের কৌশলের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে ম্যাচে ফিরতে পারেনি। 

এর আগে এফএ কাপের চতুর্থ রাউন্ডে ব্রাইটনের বিপক্ষে ২-১ গোলে হেরেছে বিদায় নিয়েছে চেলসি। অ্যাস্টন ভিলা ২-১ গোলে টটেনহ্যামকে হারিয়ে আসর থেকে বিদায় করে দিয়েছে। তবে উলভস উঠে গেছে পরের ধাপে।  

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: এফএ ক প

এছাড়াও পড়ুন:

ভারত-পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরতে বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব

কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার পর পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া উত্তেজনার মধ্যে দেশ দুটিকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। এ নিয়ে ‘খুবই উদ্বিগ’ বলেও জানিয়েছেন তিনি। 

জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে আন্তোনিও গুতেরেসের এ বার্তা সাংবাদিকদের জানান। খবর আল-জাজিরার

স্টিফেন ডুজারিক সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিবেশী দেশ দুটির মধ্যে চলমান পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব ‘খুবই উদ্বিগ্ন’। সার্বিক পরিস্থিতিতে ‘খুব নিবিড়ভাবে নজর’ রাখছেন তিনি।

জাতিসংঘের পক্ষ থেকে ভারত ও পাকিস্তানকে ‘সর্বোচ্চ ধৈর্য’ ধরার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন, সাম্প্রতিক পাল্টাপাল্টি বেশ কিছু পদক্ষেপের ফলে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। পরিস্থিতি যাতে আরও খারাপের দিকে না যায় এ জন্য দেশ দুটিকে সর্বোচ্চ ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ করছেন তিনি।

জাতিসংঘ মহাসচিব আরও বলেন, ‘ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যেকোনো সমস্যা অর্থবহ আলোচনা ও পারস্পরিক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা সম্ভব বলে আমরা বিশ্বাস করি এবং এটাই হওয়া উচিত।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ