মৌসুমের সবচেয়ে বড় অঘটন: লিভারপুলের বিদায়
Published: 10th, February 2025 GMT
লিভারপুল দিন দুয়েক আগে কারাবাও কাপের সেমিফাইনালে টটেনহ্যামের মতো দলকে উড়িয়ে দিয়েছে ৪-০ গোলে। প্রিমিয়ার লিগে তারা পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে, এমনকি নতুন কাঠামোর চ্যাম্পিয়নস লিগেও টেবিলের চূড়ায় থেকে শেষ ষোলোতে পদার্পণ করেছে অলরেডরা। আর্নে স্লটের দল তৈরি করেছিল এই মৌসুমে ৪ শিরোপা জয়ের সম্ভাবনা। সেই লক্ষ্যে রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫) রাতে এফএ কাপের চতুর্থ রাউন্ডে নেমেছিল তারা। তবে অখ্যাত প্লাইমাউথের বিপক্ষে ১-০ ব্যবধানে হেরে মৌসুমের সবচেয়ে বড় অঘটনের জন্ম দিল লিভারপুল।
প্লাইমাউথের হোম পার্কে বল দখলে এগিয়ে ছিল অতিথি লিভারপুল, তবে ‘সোনার হরিণ’ গোল আসছিল না। স্লট এই ম্যাচে তার অনেক তারকাকে বিশ্রাম দিয়েছিলেন। মোহামেদ সালাহ, দমিনিক সোবসলাই এবং কোডি গাকপো স্কোয়াডেই ছিলেন না। যার খেসারত দিতে হয়েছে অলরেড বস স্লটকে।
ম্যাচের ৫৩ মিনিটে লিভারপুলের সীমানায় মিডফিল্ডার হার্ভি এলিয়টের হাতে বল লাগলে পেনাল্টির বাঁশি বাজান রেফারি। ওই স্পট কিকে ব্যবধান গড়ে দেন ফরোয়ার্ড রায়ান হার্ডি। মিনিট কয়েক পরেই এই স্কটিশ তার দ্বিতীয় গোলও পেতে পারতেন। তবে সেই যাত্রায় লিভারপুলের ত্রাতা হয়ে আসেন গোলরক্ষক কুইভিন কেলেহার। আই আইরিশ গোলরক্ষকের হাতে ছুঁয়ে বল পোস্টে লাগে।
আরো পড়ুন:
টটেনহ্যামকে গোলবন্যায় ভাসিয়েও সন্তষ্ট নন লিভারপুল কাপ্তান
উড়তে থাকা বোর্নমাউথকে হারিয়েও অস্বস্তিতে লিভারপুল
লিভারপুল এরপর বল নিয়ন্ত্রণে এগিয়ে থেকেও প্রতিপক্ষের জালের খোঁজ পায়নি। ফলে ১-০ ব্যবধানে ইংলিশ চ্যাম্পিয়নশীপের (দ্বিতীয় স্তর) অবনমন অঞ্চলের দল প্লাইমাউথের বিপক্ষে হেরে এফ এ কাপের চতুর্থ রাউন্ড থেকে বিদায় নিতে হয় তাদের।
ঢাকা/নাভিদ
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
টেকনাফে পাহাড়ি এলাকায় দিনমজুর অপহৃত
কক্সবাজারের টেকনাফে পাহাড়ি এলাকায় লাকড়ি সংগ্রহ করতে গিয়ে অপহরণের শিকার হয়েছেন এক দিনমজুর।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ৮টার দিকে টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের মারিশবনিয়া এলাকায় তাকে অপহরণ করা হয়। এ সময় দুজন দিনমজুর অপহরণকারীদের ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে আসতে সক্ষম হন। অপহৃত দেলোয়ার হোসেন (২৫) মারিশবনিয়া মৃত আব্দুল মালেক মিস্ত্রির ছেলে।
বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মোহাম্মদ ফরিদ উল্লাহ জানিয়েছেন, সকালে তিন জন দিনমজুর লাকড়ি আনতে পাহাড়ে গেলে একদল অপহরণকারী তাদের ধাওয়া দেয়। এ সময় এক জনকে অপহরণ করা হয় এবং বাকি দুই জন দৌড়ে পালিয়ে আসে।
তিনি বলেন, “এ ঘটনা এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। ভুক্তভোগীর পরিবার প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে অবগত করেছি।”
মোহাম্মদ ফরিদ উল্লাহ জানান, মারিশবনিয়া পাহাড়-সংলগ্ন এলাকা হওয়ায় এখানে প্রায়ই অপহরণ হয়। তাই, পাহাড়ি এলাকাগুলোতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সার্বক্ষণিক টহল নিশ্চিত করা জরুরি।
ঢাকা/তারেকুর/রফিক