কুষ্টিয়ার চারটি আসনে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
Published: 10th, February 2025 GMT
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুষ্টিয়ার চারটি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে জামায়াতে ইসলামী। গতকাল রোববার রাত সাড়ে আটটার দিকে ফেসবুকে ‘Jamaat-e-Islami, Kushtia’ নামের আইডিতে চার প্রার্থীর দলীয় একটি ছবি পোস্ট করে এই তথ্য জানানো হয়।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে গতকাল রাত সাড়ে ৯টার দিকে জেলা জামায়াতের আমির আবুল হাশেম প্রথম আলোকে বলেন, চারটি আসনে আজ (রোববার) মূলত আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থী ঘোষণা করা হলো। দলের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত পার্লামেন্টরি বোর্ড আছে। তাদের সেই সিদ্ধান্ত আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, কুষ্টিয়া-১ (দৌলতপুর) আসনে দৌলতপুর উপজেলা জামায়াতের আমির বেলাল উদ্দিন, কুষ্টিয়া-২ (ভেড়ামারা-মিরপুর) আসনে কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও মিরপুর উপজেলার সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুল গফুর, কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে জামায়াতে ইসলামীর শুরা সদস্য ফরহাদ হুসাইন এবং কুষ্টিয়া-৪ আসনে (কুমারখালী-খোকসা) আসনে কুমারখালী উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আফজাল হোসাইনকে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে।
কথা প্রসঙ্গে জেলা জামায়াতের আমির আবুল হাশেম বলেন, ‘নির্বাচন এক দিনে হয় না। আর প্রার্থী ঘোষণা না হলে কাজ আগানো যায় না। আগেও নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইচ্ছা ছিল; কিন্তু পারিপার্শ্বিক কারণে হয়নি। এখন গতি বাড়বে।’
দলীয় প্রার্থী বাছাইয়ের বিষয়ে আবুল হাশেম আরও বলেন, ‘গোপন ব্যালটের ভোটের মাধ্যমে প্রার্থী নির্বাচন করে কেন্দ্রে পাঠানো হয়। এখানে প্রার্থী কে হবেন, তা বলার কোনো সুযোগ নেই। ব্যালটের ভোটে যে নির্বাচিত হবেন এবং কেন্দ্র যাঁকে পছন্দ করবে, তাঁকেই প্রার্থী ঘোষণা করা হয়। কারও ব্যক্তি চাওয়া এখানে হয় না।’
আরও পড়ুনখুলনার ছয়টি আসনে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা১৩ ঘণ্টা আগে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: উপজ ল
এছাড়াও পড়ুন:
সার্টিফিকেশন বোর্ড কী করছে
সাড়ে চার মাসে সাড়ে তিন শর বেশি সিনেমাকে সার্টিফিকেশন সনদ দিয়েছে বোর্ড। এর মধ্যে ‘ভয়াল’, ‘বলী’, ‘দরদ’, ‘চাঁদের অমাবস্যা’, ‘বাড়ির নাম শাহানা’, ‘প্রিয় মালতী’র মতো সিনেমা যেমন আছে, তেমনি রয়েছে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের দুই শতাধিক চলচ্চিত্র ও মাল্টিপ্লেক্সে মুক্তি পাওয়া হলিউডের চলচ্চিত্র।
২০২৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড’ গঠন করে সরকার। ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন আইন, ২০২৩’-এর ৩-এর উপধারা (১) অনুসারে গঠিত হয়েছে এই বোর্ড।
বোর্ডের প্রধান কাজ ছবির রেটিং দেওয়া। কোন ছবি কোন বয়সের দর্শকের জন্য উপযোগী, নির্ধারণ করে বোর্ড। আর এই রেটিং প্রদানের জন্য জরুরি বিধিমালা। কিন্তু বিধিমালা এখনো চূড়ান্ত হয়নি, প্রস্তাব আকারে রয়েছে। কেউ কেউ তাই প্রশ্ন তুলেছেন, বিধিমালা ছাড়াই সাড়ে চার মাস ধরে সার্টিফিকেশন বোর্ড কীভাবে কাজ করছে?
২০২৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম ‘বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সার্টিফিকেশন বোর্ড’ গঠন করে সরকার