রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবে সিটি কলেজ ও আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। দুই কলেজের কয়েকশ শিক্ষার্থী ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে সংঘর্ষে লিপ্ত হন।

রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সোয়া ৪টার দিকে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। দুই দফা সংঘর্ষ শেষে বিকাল সাড়ে ৫টার কিছু সময় পর তা শেষ হয়।

ধানমন্ডি থানার কর্তব্যরত অফিসার সাব্বির হায়দার সংঘর্ষের তথ্য জানিয়ে বলেন, “আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে রয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছেন।”

আরো পড়ুন:

বগুড়ায় বিএনপির ২ পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১৩

শাহজাদপুরে বিএনপির ২ পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২০

আইডিয়াল শিক্ষার্থী সাদিকুর বলেন, “বন্ধু সার্কেলের ঝামেলা থেকে দুই কলেজের ঝামেলা শুরু। এটা একটা তুচ্ছ বিষয় ছিল।”

আইডিয়াল শিক্ষার্থী ইমন বলেন, “আমরা ক্যাম্পাসে যাওয়ার সময় সিটি কলেজের ছেলেরা আমাদের বাসে ঢিল মারে। আমরাও তাদের মাঝে মাঝে পাল্টা ঢিল মারি। এরকম বিষয় নিয়ে বন্ধুদের কথা কাটাকাটি এক পর্যায়ে দুই কলেজের সংঘর্ষে রূপ নেয়।”

এ বিষয়ে ডিএমপির নিউমার্কেট জোনের সহকারী কমিশনার (এসি) তারিক লতিফ গণমাধ্যমকে বলেন, “দুই কলেজের শিক্ষকেরা ঘটনাস্থলে রয়েছেন। তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। পরিস্থিতি শান্ত।”

ঢাকা/সুকান্ত/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স ঘর ষ ঢ ক কল জ দ ই কল জ র র স ঘর ষ আইড য় ল

এছাড়াও পড়ুন:

৭ বছর পর চুয়েট ছাত্রলীগের ছয় নেতার নামে মামলা

 চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) ২০১৮ সালে দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, চাঁদাবাজি এবং হত্যাচেষ্টার অভিযোগে দুটি মামলা হয়েছে। এতে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের চুয়েট শাখার সাবেক ৬ নেতাকে আসামি করা হয়েছে। ঘটনার সাত বছর পর মামলা দুটি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও কৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ মাহমুদুল ইসলাম ও জামিল আহসান। 

রাউজান থানায় ওই মামলায় আসামিরা হলেন– চুয়েটের তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতা সৈয়দ ইমাম বাকের, সাখাওয়াত হোসেন, অতনু মুখার্জি, নিলয় দে, মেহেদী হাসান ফরহাদ ও মোহাম্মদ ফখরুল হাসান ফাহাদ। এ ছাড়া অজ্ঞাতপরিচয় আরও ২০-৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে। 

জামিল সমকালকে বলেন, নির্যাতন শেষে বাকের বলেছিল, হাসিনা আরও ১০ বছর ক্ষমতায় থাকবে। অর্থাৎ তারা ভেবে নিয়েছিল ওই নির্যাতনের জন্য তাদের কখনও জবাবদিহি করতে হবে না। এজন্যই মামলাটি করেছি। 

মামলায় কারণে শিক্ষাজীবন শেষ করতে পারেননি মাহমুদুল। তিনি বলেন, ওই ঘটনার ব্যাপক প্রভাব পড়েছে আমার জীবনে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ