তিন বারের প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে সাড়ে ৬ বছর জেলে রেখে শরীরে বিষ প্রয়োগ করে হত্যার চেষ্টায় ব্যর্থ হয়েছে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী সরকার।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শীতার্ত পরিবারের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য আজহারুল ইসলাম মান্নান। 

তিনি আরও বলেন, বেগম জিয়াকে হত্যার ষড়যন্ত্রে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার ব্যর্থতার কারণ দেশবাসী দোয়া। আপনাদের কাছে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য আবারো দোয়া চাই। 

রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নে বিএনপি'র উদ্যোগে এক হাজার শীতার্ত পরিবারের মাঝে এ শীত বস্ত্র বিতরন ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।

পিরোজপুর ইউনিয়ন বিএনপি'র সভাপতি মো.

মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে পিরোজপুর ইউনিয়নের বিএনপি নেতা মাসুম রানা'র সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটি সদস্য ও সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নান। 

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, পিরোজপুর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান, সেলিম হোসেন দিপু, মো: রফিকুল ইসলাম (বিডিআর),মো: জয়নাল আবেদীন,শাহনুর রহমান সুমন, নুরে আলম দিপু, ছোরহাব হোসেন,ফারুক হোসেন, জামান আহমেদ জিতু প্রমুখ।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ আওয় ম ল গ ব এনপ

এছাড়াও পড়ুন:

কলকাতা বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা

কলকাতাসহ গোটা পশ্চিমবঙ্গে মঙ্গলবার উদ্‌যাপিত হয়েছে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২। তীব্র দাবদাহের মধ্যেও শহরজুড়ে সকাল থেকে বের হয়েছে বিভিন্ন সংগঠনের মঙ্গল শোভাযাত্রা। এবারের আয়োজনে পহেলা বৈশাখকে ‘বাঙালির জাতীয় উৎসব’ হিসেবে ঘোষণার দাবিও উঠেছে।

এর আগে সোমবার কলকাতার বাংলাদেশের উপ–হাইকমিশনে ঘরোয়া পরিবেশে বাংলা নববর্ষ উৎসব উদ্‌যাপিত হয়। এ অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা–কর্মচারী, তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এবং কলকাতার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশের পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। এ ছাড়া এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কলকাতার সোনালী ব্যাংক, বিমান বাংলাদেশ ও বেসরকারি বিমান সংস্থার কর্মকর্তারা।

অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গ সরকার মঙ্গলবারকে পালন করছে ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ হিসেবে। পয়লা বৈশাখকে ‘বাঙালির জাতীয় উৎসব’ হিসেবে ঘোষণার দাবিও উঠে এসেছে বিভিন্ন মহল থেকে। এদিন মঙ্গল শোভাযাত্রার প্রধান আয়োজক সংগঠনটির প্রতিপাদ্য ছিল, ‘নতুন বছর হোক ধর্মের নয় মানুষের, বিচ্ছেদের নয় মিলনের।’

কলকাতার ভাষা ও চেতনা সমিতির উদ্যোগে নববর্ষ উপলক্ষে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। একাডেমি অব ফাইন আর্টস চত্বরের রাণুছায়া মঞ্চে নাচ–গান, কবিতা পাঠ ও নাটক প্রদর্শিত হয়। এর আগে সোমবার বিকেল থেকেই কলকাতার একাডেমি অব ফাইন আর্টস চত্বরের সড়কে আলপনা আঁকে ভাষা ও চেতনা সমিতি। মঙ্গলবার সকালে অতিথিদের জন্য পরিবেশিত হয় পান্তাভাত-শুঁটকি, আমপোড়া শরবত, মাছ-ভাত, ডাল ও পোস্ত।

নববর্ষের মঙ্গল শোভাযাত্রায় আকর্ষণীয় নানা বেশে অংশ নেন মানুষ

সম্পর্কিত নিবন্ধ