সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ও তার ছেলে রাহাত মালেক, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খান, তার স্ত্রী নাসিমা খান মন্টিসহ ছয়জনের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছেন।

আজ রোববার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের পৃথক ছয় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

আয়কর নথি জব্দ হওয়া অন্যরা হলেন- কোয়ালিটি মিল্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদুল ইসলাম এবং সাবেক কানুগগো আবুল হোসেন। তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন কর্তৃক দুর্নীতির বিভিন্ন অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান থাকায় তাদের আয়কর নথি জব্দের আদেশ চেয়ে আবেদন করা হয়।

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

জাহিদ মালেক ও নাইমুল ইসলাম খানের আয়কর নথি জব্দ

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহেদ মালেক ও তার ছেলে রাহাত মালেক, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খান, তার স্ত্রী নাসিমা খান মন্টিসহ ছয়জনের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। 

রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের পৃথক ছয় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।  

নথি জব্দ হওয়া অন্যরা হলেন- কোয়ালিটি মিল্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদুল ইসলাম ও সাবেক কানুগগো আবুল হোসেন। 

জাহিদ মালেকের আয়কর নথি জব্দের আবেদনে বলা হয়, জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় দায়ের করা হয়েছে। জাহিদ মালেক একজন আয়কর দাতা। তার জ্ঞাত-আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার পূর্ণাঙ্গ আয়কর নথি জব্দ করা একান্ত প্রয়োজন। 

রাহাত মালেকের আয়কর নথি জব্দের আবেদনে বলা হয়, রাহাত মালেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা, দন্ডবিধির ১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় দায়ের করা হয়েছে। রাহাত মালেক একজন আয়কর দাতা। তার জ্ঞাত-আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার পূর্ণাঙ্গ আয়কর নথি জব্দ করা একান্ত প্রয়োজন।

নাইমুল খান ও তার স্ত্রীর আবেদনে বলা হয়, তিন মেয়েসহ নাঈমুল ইসলাম খান, তার স্ত্রী নাসিমা খান মন্টির বিরুদ্ধে ভিন্ন কোনো উৎস অর্থাৎ ঘুষ বা অবৈধ উপায়ে অর্থ অর্জনপূর্বক অর্থের উৎস আড়াল করার জন্য তাদের নামে ১৬৩টি ব্যাংক হিসাবে ৩৮৬ কোটি টাকা জমা, ৩৭৯ কোটি টাকা উত্তোলন ও বর্তমানে ৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা স্থিতি থাকাসহ অবৈধ ব্যাংকিং চ্যানেলে নিয়ে এসে মানিলন্ডারিং করেছে। তার নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। নাঈমুল ইসলাম খান ও নাসিমা খান মন্টি আয়করদাতা। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে নাঈমুল ইসলাম খান ও তার স্ত্রী নাসিমা খান মন্টির আয়কর নথি জব্দ করে পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।

ঢাকা/মামুন/এনএইচ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের কর অব্যাহতি সুবিধা বাতিল
  • সাবেক আইজিপি বেনজীরকে গ্রেপ্তারে ইন্টারপোলে রেড অ্যালার্ট জারির নির্দেশনা
  • স্ত্রী সন্তানসহ সাবেক কৃষিমন্ত্রী রাজ্জাকের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
  • জাহিদ মালেক ও নাইমুল ইসলাম খানের আয়কর নথি জব্দ