Risingbd:
2025-02-10@15:17:31 GMT

নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা সোমবার

Published: 9th, February 2025 GMT

নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা সোমবার

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ের জন্য নতুন মুদ্রানীতি ১০ ফেব্রুয়ারি (সোমবার) ঘোষণা করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এদিন বিকেল ৩টায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে এ ঘোষণা দেবেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ তথ্য তুলে ধরে। 

এবারের মুদ্রানীতিতেও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, রিজার্ভ ধরে রাখা ও বিনিময় হারের স্থিতিশীলতা গুরুত্ব পাবে বলে জানা গেছে। এতে নীতি সুদহার বাড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সুদের হার না বাড়ানোর অনুরোধ করছেন ব্যবসায়ীরা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, এবারের মুদ্রানীতি অত্যন্ত সতর্কতামূলক হবে। কারণ, এবারের মুদ্রানীতি দেশের অর্থনীতির বিদ্যমান পরিস্থিতি মাথায় রেখেই করা হচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সমুন্নত করা, বিনিময় হারকে স্থিতিশীল করা ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি বিদ্যমান সমস্যাগুলো চিহ্নিত করাই এবারের মুদ্রানীতির মূল লক্ষ্য।

গত আগস্টে সরকার পরিবর্তন পর নতুন গভর্নর ড.

আহসান এইচ মনসুরের এটাই প্রথম মুদ্রানীতি ঘোষণা। এতদিন মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাজারে টাকার প্রবাহ কমাতে বাড়ানো হয়েছিল নীতি সুদহার। যদিও তার প্রভাব খুব একটা পড়েনি। গত ডিসেম্বর পর্যন্ত চড়া-ই ছিল সাধারণ মূল্যস্ফীতি। জানুয়ারিতে সামান্য কমলেও এখনো চড়া খাদ্য মূল্যস্ফীতি।

এনএফ/এনএইচ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ডেভিল হান্ট ফ্যাসিবাদ নির্মূলে ভালো উদ্যোগ: ইসলামী আন্দোলন

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অপারেশন ডেভিল হান্ট কর্মসূচির প্রসংশা করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম ব‌লে‌ছেন, “দেরিতে হলেও সরকার ফ্যাসিবাদ ও সন্ত্রাস নির্মূলে ভালো একটা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আমরা আশা করব, সরকার এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে আরো সাহসি ভূমিকা পালন করবে। সেই সাথে সব অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে সক্ষম হবেন।”

সোমবার বিকেলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত নিয়মিত সাপ্তাহিক বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ইমতিয়াজ আলম আরো বলেন, “ডেভিল হান্ট কর্মসূচিতে নিরীহ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হন, সেদিকে সরকারকে সতর্ক থাকতে হবে।”

তিনি বলেন, “নতুন বাংলাদেশে আমরা আর কোনো ফ্যাসিবাদ দেখতে চাই না। কোনোপ্রকার বৈষম্য দেখতে চাই না। চাঁদাবাজ আর লুটেরাদের সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে। চিহ্নিত সব অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।”

আরো বক্তব্য রাখেন আলহাজ আলতাফ হোসাইন, আলহাজ আনোয়ার হোসাইন, আলহাজ আবদুল আউয়াল, ডা. শহীদুল ইসলাম, মাওলানা আবদুর রাজ্জাক, কেএম শরীয়াতুল্লাহ, মাওলানা মাকসুদুর রহমান, ফজলুল হক মৃধা, আলহাজ নজরুল ইসলাম খোকন, শেখ আবু তাহের, মাওলানা গোলামুর রহমান আজম, মুফতি আবদুল আহাদ, মাওলানা নাজিমুদ্দিন, মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, হাফেজ মাওলানা সালাউদ্দিন প্রমুখ।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/এসবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ