পোশাকি নাম ত্রিদেশীয় সিরিজ। তবে পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে নিয়ে গতকাল শুরু হওয়া সিরিজটি আসলে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রস্তুতির। এই ‘প্রস্তুতি সিরিজের’ প্রথম ম্যাচে চোট পেয়েছেন নিউজিল্যান্ডের রাচিন রবীন্দ্র ও পাকিস্তানের হারিস রউফ।

রাচিন ফিল্ডিংয়ের সময় কপালে বলের আঘাত পেয়েছেন। আর রউফ ইনিংসের মাঝপথে সাইড স্ট্রেইনের কারণে মাঠ ছেড়ে গেছেন। দুজনই আপাতত পর্যবেক্ষণে। ১৯ ফেব্রুয়ারি শুরু চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আগে এমন চোটের ধাক্কা কিন্তু আরও কয়েকটি দলে আছে। কয়েকজন তো এরই মধ্যে ছিটকেই গেছেন।

আট দলের চ্যাম্পিয়নস ট্রফির স্কোয়াড ঘোষণার পর প্রথম ছিটকে যান আনরিখ নর্কিয়া। দক্ষিণ আফ্রিকার এই পেসার পিঠের চোটের কারণে ১৫ সদস্যের দল থেকে বাদ পড়েন। এর আগে ২০১৯ ও ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের সময়ও চোটের কারণে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ছিটকে গিয়েছিলেন নর্কিয়া।

সাইম আইয়ুবকে পাচ্ছে না পাকিস্তান।.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

শিল্পকলায় অনুষ্ঠিত হলো ‘সাধুমেলা’

মানবিকতা ও ঐক্যের শাশ্বত বার্তা সমাজের প্রতিটি হৃদয়ে পৌঁছে দিতে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগের আয়োজনে গত ১৭ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় একাডেমির নন্দনমঞ্চে অনুষ্ঠিত হয়েছে সাধুমেলা “মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি”।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সংগীত, নৃত্য ও আবৃত্তি বিভাগের পরিচালক মেহজাবীন রহমান। সাধুমেলায় শুরুতে সমবেত কণ্ঠে লালনের ‘ভক্তিমূলক গান’ পরিবেশিত হয়। লালনসংগীত পরিবেশন করেন ফকির শামসুল সাঁই, ‘তিন পাগলে হলো মেলা’ পরিবেশন করেন মেহেরুন নেসা পূর্ণিমা। উপস্থাপনা করেন শেখ জামাল উদ্দিন টুনটুন। শ্রীকৃষ্ণ গোপাল পরিবেশন করেন ‘লীলার যার নাইরে সীমা’ এবং ‘দেখো দেখো মনো রায় হয়েছে’। গান পরিবেশন করেন দিপা মণ্ডল। ওমর আলী পরিবেশন করেন ‘আচলা ঝোলা তিলক মালা’। লালনসংগীত পরিবেশন করেন মোঃ মিরাজ সিকদার ‘আমি ওই চরণে দাসের যোগ্য নই’, আকলিমা ফকিরানী এবং লাভলী শেখ ‘রসো প্রেমে ঘাট ভাড়িয়ে তরী বেওনা’।

পরিবেশনা নিয়ে মঞ্চে আসেন মোঃ সমির হোসেন, ফারজানা আফরিন ইভা পরিবেশন করেন ‘আমায় রাখিলেন সেই কূপজল করে’ এবং লালনের গান ‘মন তোর এমন জনম আর কী হবে রে’ পরিবেশন করেন মোঃ মুক্তার হোসেন। এরপর লালনসংগীত পরিবেশন করেন মোসাঃ লিনা খাতুন ‘কোথায় সে অটল রূপে বারাম দেয়’, মনিরুল ইসলাম এবং আবু শাহীন খান ‘চিরদিন পুষলাম এক অচিন পাখি’। সবশেষে সমবেত কণ্ঠে পরিবেশিত হয় লালনের গান।   
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ