‘আমার সামনে থেকে ছেলেকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্মমভাবে পিটিয়ে মেরেছে পল্লবী থানা পুলিশ। সেই ঘটনার ১১ বছর পূরণ হলো। এখনও আমি দোষীদের সাজা দেখার অপেক্ষায় আছি। জানি না, বিচার দেখে যেতে পারব কিনা।’

এভাবেই নিজের অসহায়ত্ব তুলে ধরেন পুলিশ হেফাজতে মারা যাওয়া ইশতিয়াক হোসেন জনির মা খুরশিদা বেগম। প্রিয় সন্তানকে হারানোর বেদনা এবং অসুস্থতার কারণে বয়সের চেয়ে বেশি ভেঙে পড়েছে তাঁর শরীর। তিনি বলেন, ‘এর মধ্যেই আমার ছোট ছেলের নানা রকম ক্ষতি করার চেষ্টা চালাচ্ছে আসামিপক্ষ।’

২০১৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি পল্লবী ১১ নম্বর সেকশনের ইরানি ক্যাম্পে একটি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে গাড়িচালক জনি ও তাঁর ভাই ইমতিয়াজ হোসেন রকিকে আটক করে পুলিশ। তাদের পল্লবী থানায় নিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। পরদিন ৯ ফেব্রুয়ারি জনির মৃত্যু হয়। রকি ছাড়া পাওয়ার পর ওই বছরের ৭ আগস্ট এ ঘটনায় মামলা করেন। এটি ছিল নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে করা প্রথম মামলা। 

২০২০ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক কে এম ইমরুল কায়েস এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। এতে তিন পুলিশ কর্মকর্তার যাবজ্জীবন এবং দুই সোর্স সুমন ও রাসেলকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে দণ্ডিত প্রত্যেক পুলিশ কর্মকর্তাকে ভুক্তভোগীর পরিবারকে দুই লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয়। 

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এস এম রেজাউল করিম সমকালকে বলেন, জনি হত্যায় দণ্ডিতদের মধ্যে পুলিশের এএসআই কামরুজ্জামান মিন্টু এখনও পলাতক। দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর পুলিশের সোর্স মো.

রাসেল গ্রেপ্তার হলেও এখন জামিনে রয়েছেন। আর পল্লবী থানার তৎকালীন এসআই জাহিদুর রহমান জাহিদ, এএসআই রাশেদুল হাসান ও পুলিশের সোর্স সুমন কারাগারে। তাদের আপিলের আংশিক শুনানি হয়েছে। এর মধ্যে সংশ্লিষ্ট আদালতের বিচারিক অধিক্ষেত্র পরিবর্তন হয়েছে। ফলে এখন নতুন বেঞ্চ নির্ধারণের জন্য আবেদন করা হবে। বেঞ্চ পেলে বাকি শুনানি শুরু হবে। এমনিতে বিচার শেষ হওয়ার পথে আর কোনো বাধা নেই। তবে আপিল শুনানিতে সাধারণত অনেক সময় লেগে যায়।

নিহতের ছোট ভাই ও মামলার বাদী রকি বলেন, অনেক চাপ ও হুমকি-ধমকির মধ্যেও ন্যায়বিচার পাওয়ার আশায় লড়াই করে যাচ্ছি। আসামিপক্ষের লোকজন বিভিন্ন সময়ে ভয় দেখায়, ক্ষতি করার চেষ্টা করে। ক্ষমতার পট পরিবর্তনের পর আমার গ্যারেজে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করা হয়েছে। আমাকে ‘বাড়াবাড়ি’ করতে নিষেধ করা হয়েছে। 

নিহত জনির সন্তানদের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য রাষ্ট্রের প্রতি দাবি জানান রকি। আইনজীবীরা বলছেন, নির্যাতনের শিকার ব্যক্তি বা তাঁর ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের জন্য রাষ্ট্রীয়ভাবে ক্ষতিপূরণ দিতে কল্যাণ তহবিল গঠন করা দরকার। সেই সঙ্গে মামলার দীর্ঘসূত্রতার কারণে ভুক্তভোগীর পরিবার যে ভোগান্তির শিকার হয়, তা থেকে উত্তরণের জন্য রাষ্ট্রের নির্দিষ্ট নীতিমালা ও মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির পদক্ষেপ থাকা প্রয়োজন।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: র জন য

এছাড়াও পড়ুন:

তাঁরা হাত উঁচিয়ে সরকারবিরোধী বক্তব্য দিতে চান, এ জন্য দুই হাত পেছনে নিয়ে হাতকড়া

আজ বুধবার সকাল ৯টা ৩৯ মিনিটের দিকে হঠাৎ ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের (সিএমএম) হাজতখানার প্রধান ফটক খুলে দেন দুজন পুলিশ সদস্য।

হাজতখানার সামনে পাঁচজন পুলিশ সদস্য দাঁড়িয়ে। তাঁদের প্রত্যেকের ডান হাতে লাঠি। তাঁদের পেছনে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্পবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও সাবেক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক।

সালমানের দুই হাত পেছনে। দুই হাতেই পরানো হাতকড়া। পলকেরও দুই হাত পেছনে, দুই হাতেই পরানো হাতকড়া।

পলকের পেছনে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে সাবেক সংসদ সদস্য সুলাইমান সেলিম ও ঢাকার উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম। সুলাইমান ও আতিকের দুই হাত পেছনে, পরানো হাতকড়া।

সুলাইমানের পেছনে সাবেক সিনিয়র সচিব মহিবুল হক মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তাঁর পেছনে দুই হাত। দুই হাতেই পরানো হাতকড়া।

মহিবুল হকের বাঁ পাশে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ছেলের সাফি মুদ্দাসসির খান জ্যোতি দাঁড়ানো ছিলেন। তাঁরও পেছনে দুই হাত, পরানো হাতকড়া।

সালমান, পলক, আতিকুল, মহিবুলদের মাথায় পুলিশের হেলমেট। হেলমেটের সামনের অংশ গ্লাস দিয়ে ঢাকা। আর প্রত্যেকের বুকে পুলিশের বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট।

মাথা নিচু করে সালমান, পলক, আতিকুল, মহিবুলরা আদালত ভবনের নিচতলা থেকে সিঁড়ি দিয়ে দোতলায় ওঠেন।

আদালতকক্ষের সামনে নেওয়ার পর তাঁদের প্রত্যেকের মাথা থেকে পুলিশের হেলমেট খুলে নেওয়া হয়। যখন তাঁদের প্রত্যেককে কাঠগড়ায় তোলা হয়, তখন দুই হাত পেছনে নিয়ে যে হাতকড়া পরানো ছিল, তার এক হাতের হাতকড়া পুলিশ খুলে দেয়। তখন সালমান, পলক, আতিকুল, সুলাইমান ও মহিবুলরা মাথা নিচু করে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে থাকেন।

তখন সকাল ৯টা ৪০ মিনিট। বিচারক এজলাসে আসেননি। দেখা গেল, পলক তাঁর একজন আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলছেন।

আইনজীবীর উদ্দেশে পলক বলেন, ‘আমি এখন জামিনের আশা করি না। কিন্তু আপনি আমার বিরুদ্ধে দায়ের করা প্রত্যেকটা মামলার এজাহার ও অভিযোগপত্রর হুবহু অনুলিপি তুলবেন।’

এরপর পলক তাঁর আইনজীবীকে একের পর এক পরামর্শ দিতে থাকেন। পলকের বাঁ পাশে দাঁড়ানো আতিকুল ইসলামও তাঁর আইনজীবীর সঙ্গে কথা বলছিলেন।

আর সালমান এফ রহমান কাঠগড়ায় যাওয়ার পর থেকেই তাঁর আইনজীবীর সঙ্গে মামলা–সংক্রান্ত বিষয়সহ নানা বিষয়ে কথা বলতে থাকেন। এর মধ্যে একজন কর্মকর্তা বলে ওঠেন, ‘স্যার (বিচারক) আসছেন।’

এজলাসে বিচারক আসার পর পুলিশের পক্ষ থেকে সালমান এফ রহমান ও আতিকুলের নাম ধরে ডাকা হয়।

পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়, সালমান ও আতিকুলের বিরুদ্ধে ভাটারা থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করা হয়েছে। তখন আদালত তাঁদের এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।

অপলক দৃষ্টিতে পলক

কাঠগড়ায় দাঁড়ানো পলকের বাঁ হাতে পরানো হাতকড়া। ডান হাত কাঠগড়ার রেলিংয়ের ওপরে রাখা। তাঁর পরনে নীল রঙের টি–শার্ট আর কালো প্যান্ট। বিচারকের দিকে এক দৃষ্টিতে অপলকভাবে তাকিয়ে থাকেন পলক।

তখন রাষ্ট্রপক্ষ থেকে বলা হয়, ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা রিয়াজ হত্যা মামলায় পলককে সাত দিন রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হয়েছে।

রিমান্ডের স্বপক্ষে আদালতে যুক্তি তুলে ধরতে শুরু করেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের প্রধান পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী।

আদালতকে ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের অবৈধ প্রতিমন্ত্রী পলক জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় ইন্টারনেট বন্ধ করে দিয়েছিলেন। জুলাইয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ছাত্রলীগ নারী শিক্ষার্থীসহ অন্যদের বেধড়ক পিটিয়ে রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করেছিল। আন্দোলনের সময় ধানমন্ডি এলাকায় রিয়াজকে গুলি করে হত্যা করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় আন্দোলনকারীদের গুলি করে হত্যার অন্যতম ষড়যন্ত্রকারী হলেন পলক।

রাষ্ট্রপক্ষের এই বক্তব্যের বিরোধিতা করেন পলকের আইনজীবী। তাঁর আইনজীবী আদালতকে বলেন, সম্প্রতি একটানা পলকের ১২ দিন রিমান্ড কার্যকর করা হয়েছে। এর আগেও তাঁকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তিনি কোনো হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত নন।

আদালত শুনানি নিয়ে পলকের তিন দিনের রিমান্ডের করেন। শুনানি চলাকালে পলক বিচারকের দিকে এক দৃষ্টিতে চেয়েছিলেন।

সুলাইমান ও সাফির কথোপকথন

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ছেলের সাফি আজ শুরুর দিকে কাঠগড়ায় চুপচাপ দাঁড়িয়ে ছিলেন। তবে অন্য আসামিদের শুনানির সময় কাঠগড়ায় সাফি ও সুলাইমান নিজেদের মধ্যে বেশ কয়েকবার কথা বলেন।

রামপুরা থানায় দায়ের করে একটি হত্যা মামলায় সাফিকে রিমান্ডে নেওয়ার বিষয় যুক্তি তুলে ধরেন পিপি ওমর ফারুক ফারুকী। তিনি আদালতকে বলেন, এই আসামি চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মের সঙ্গে জড়িত। তিনি পুলিশে নিয়োগ–বাণিজ্যে জড়িত ছিলেন। তাঁরা পিতা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালে তিনি একটি গ্যাং তৈরি করেছিলেন।

তবে এই বক্তব্যের বিরোধিতা করে আদালতে বক্তব্য রাখেন সাফির আইনজীবী। তিনি আদালতকে বলেন, তাঁর মক্কেলকে রাজনৈতিকভাবে হয়রানির জন্য একের পর এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হচ্ছে। তাঁর পিতা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। পিতার দায় সন্তানের ওপর চাপানো হচ্ছে।

উভয় পক্ষের শুনানি নিয়ে আদালত সাফির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ড মঞ্জুর হওয়ার পর তিনি নির্বাক ছিলেন।

মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আতিকুল ও মহিবুল

সাবেক সিনিয়র সচিব মো. মহিবুল হক ও ঢাকার উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলামকে আজ দুই হাত পেছনে রেখে হাতকড়া পরিয়ে আদালতে তোলা হয়। কাঠগড়ায় তাঁরা চুপচাপ মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে ছিলেন।

দুজন কিছুক্ষণ নিজেদের আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। মহিবুলকে তেজগাঁও থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। অপর দিকে আতিকুল ও সালমানকে ভাটারা থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। গ্রেপ্তার দেখানোর শুনানি শেষ হলে বিচারক এজলাস ত্যাগ করেন।

তখন পুলিশ আবার কাঠগড়ায় সালমান, পলক, মহিবুল, সুলাইমান ও সাফির হাত দুখানা পেছনে নিয়ে হাতকড়া পরিয়ে দেয়। আবার তাঁদের মাথায় পরানো হয় হেলমেট। মুখের সামনে অংশ ঢেকে দেওয়া হয় গ্লাসে।

সালমান, আতিকুল, মহিবুলদের আদালত ভবনের দোতলা থেকে সিঁড়ি দিয়ে নামিয়ে হাজতখানায় নিয়ে যায় পুলিশ।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়। এরপর সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ ২৭ জন মন্ত্রী গ্রেপ্তার হন। তাঁরা কারাগারে আছেন। গ্রেপ্তার হয়েছেন হাসিনা সরকারের ৬ জন প্রতিমন্ত্রী ও ৩ জন উপমন্ত্রী। হাসিনার ৩ উপদেষ্টাও গ্রেপ্তার হয়েছেন। এর বাইরে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন সাবেক ৪৩ জন সংসদ সদস্য ও সাবেক ১১ জন আমলা।

গত ৫ আগস্টের পর আনিসুল, সালমানসহ সাবেক অন্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপদেষ্টা, সচিব, মেয়রদের এক হাতে হাতকড়া পরিয়ে আদালতে তোলা হতো। তবে গত দুই সপ্তাহ ধরে আনিসুল, সালমানসহ বেশ কয়েকজনকে দুই হাত পেছনে নিয়ে উভয় হাতে হাতকড়া পরিয়ে হাজতখানা থেকে আদালতে তোলা হয়েছে।

আজও সালমান, পলকদের দুই হাত পেছনে নিয়ে উভয় হাতে হাতকড়া পরিয়ে আদালতে তোলা প্রসঙ্গে পিপি ওমর ফারুক ফারুকী আদালতকে বলেন, ‘ইদানীং সালমান, আনিসুলসহ বেশ কয়েকজন আসামিকে দুই হাত পেছনে নিয়ে হাতকড়া পরিয়ে আদালতে তোলার বিষয়টি আমার নজরে এসেছে। মূলত বেশ কয়েকজন আসামি হাজতখানা থেকে আদালতে তোলার সময় হাত উঁচু করে চিৎকার করে সরকারবিরোধী বক্তব্য দিতে চান। তাঁরা যাতে হাত উঁচু করে এ ধরনের কথাবার্তা না বলতে পারেন, সে জন্য তাঁদের হাত পেছনে নিয়ে হাতকড়া পরিয়ে আদালতে তোলা হচ্ছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • তাঁরা হাত উঁচিয়ে সরকারবিরোধী বক্তব্য দিতে চান, এ জন্য দুই হাত পেছনে নিয়ে হাতকড়া
  • ডাকাতি আতঙ্ক নিয়েই চলাচল
  • আপনি আচরি ধর্ম অপরে শিখাও
  • উন্নয়নের স্বার্থে এক সন্তান নীতি
  • এলডিসি থেকে উত্তরণ পেছাতে জাতিসংঘে আবেদন করা হতে পারে
  • পল্লবী থানায় ঢুকে যুবকের হামলা, ওসিসহ আহত ৩
  • আইপিএলের প্রথমভাগে বেঞ্চে থাকবেন ‘গতি তারকা’ মায়াঙ্ক
  • দুই পুলিশ হত্যা মামলার প্রধান আসামিসহ গ্রেপ্তার ৩
  • পল্লবী থানায় ঢুকে যুবকের হামলা, ওসিসহ আহত ৩ কর্মকর্তা
  • কুমারখালীতে ২ এএসআই হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার