নারায়ণগঞ্জে রূপগঞ্জে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ১০ গুণীজনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। গুণীজনদের মাঝে ক্রেষ্ট ও সার্টিফিকেট তুলে দেওয়া হয়। আব্দুর রাজ্জাক ও রওশন আরা স্মৃতি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শনিবার বিকালে নগরপাড়া স্কুলে মাঠে এ সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। পরে ব্রাইট শিশু কানন হাই স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণকারী বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার তুলে দেওয়া হয়।


ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও ব্রাইট শিশু কানন হাই স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা রাসেল আহমেদ জানান, প্রতিবছরের মতো এবারও আব্দুর রাজ্জাক ও রওশন আরা স্মৃতি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে দশ গুণীজনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এবার প্রিন্ট মিডিয়ায় দৈনিক কালবেলার জাহাঙ্গীর মাহামুদ, ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ায় এশিয়ান টিভির শহীদুল্লাহ গাজী, শিক্ষকতায় তারিকুল ইসলাম, চিকিৎসায় ডা.

মেহেদী হাসান, তরুণ ও মেধাবী মাওলানা ফরহান বিন হান্নান, কৃষিক্ষেত্রে অলেক মিয়া, মরণোত্তর মুক্তিযোদ্ধা মেহেরউল্লা, রত্নাগর্ভা মা কুসুমী রাণী, সফল পিতা আওলাদ হোসেন ও শ্রমজীবি হিসাবে বাচ্চু মিয়াকে ক্রেষ্ট ও সাটিফিকেট দেওয়া হয়।


 ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও ব্রাইট শিশু কানন হাই স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা রাসেল আহমেদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইফুল ইসলাম। 


অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, কলামিষ্ট ও গবেষক মীর আব্দুল আলীম, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আইভী ফেরদৌস, উপজেলা নির্বাচন অফিসার তাজ্জালি ইসলাম, লেখক ও গবেষক সাদেকুর রহমান, কায়েতপাড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এ্যাড. গোলজার হোসেন, এ্যাড. মেজবাহউদ্দিন আহম্মেদ, বাংলাভিশনের সাংবাদিক খলিল সিকদার, এ্যাড. আবুল বাশার রুবেল, দৈনিক বাংলার সাংবাদিক নজরুল ইসলাম লিখন, কায়েতপাড়ার ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মামুন মিয়া, কায়েতপাড়া ইউপির ৫ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মাসুম আহম্মেদ, স্কুলের পরিচালক রায়হানা সুলতানা, প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম, শিপলু জাহান শান্ত প্রমুখ। পরে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: র পগঞ জ ন র য়ণগঞ জ ল ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ২ গোষ্ঠীর সংঘর্ষে আহত ১২, বাড়ি ভাঙচুর

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে অন্তত ১২ জন আহত হয়েছেন। এসময় বাড়ি ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত উপজেলার চরইসলামপুর ইউনিয়নের নাজিরাবাড়ির দুই গোষ্ঠীর মধ্যে মারামারি ঘটনাটি ঘটে বলে জানান বিজয়নগর থানার ওসি মো. রওশন আলী।

আহতরা হলেন- আলআমিন, দুধ মিয়া, সিরু মিয়া, বাচ্চু মিয়া, শাহজাহান, সানাউল্লাহ, বিল্লাল মিয়া, দ্বীন ইসলাম ও বোরহানসহ ১২ জন।

আরো পড়ুন:

কানাইপুরে আ.লীগ-বিএনপি সংঘর্ষ, ৩০ বাড়ি ভাঙচুর

টুঙ্গিপাড়ায় পু‌লিশের সঙ্গে আ.লীগের সংঘর্ষ, আহত ৮

স্থানীয়রা জানান, নাজিরাবাড়ির সিরু মিয়ার ছেলে আরমানের সঙ্গে ইকতার মিয়ার ছেলে রিফাতের  দ্বন্দ্ব হয়। এরই জেরে গতকাল বৃহস্পতিবার দেলোয়ার এবং আনোয়ারের মারামারি হয়। এলাকার সাচ্চু মিয়া ও সানাউল্লাহ মাস্টার ঘটনাটি মীমাংসার জন্য দুই পক্ষকে নিয়ে গতকাল বৈঠকে বসেন। তবে, দুই পক্ষ মীমাংস বৈঠক থেকে উঠে যায়। এসময় ইকতার হোসেন লাঠি দিয়ে হেদায়েত উল্লাহকে আঘাত করেন। এ ঘটনায় আজ দুই গোষ্ঠী সংঘর্ষে জড়ায়। এসময় শাহাজাহানের অটো গ্যারেজ ও তার বসত ঘর ভাঙচুর করে প্রতিপক্ষ। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। 

ওসি মো. রওশন আলী বলেন, “সংঘর্ষের ঘটনায় ১২ জনের মতো আহত হয়েছেন। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। পরবর্তী সংঘর্ষ এড়াতে ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন আছে। শুক্রবার রাত ৭টা পর্যন্ত থানায় কোন পক্ষ অভিযোগ দায়ের করেনি।”

ঢাকা/মাইনুদ্দীন/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ২ গোষ্ঠীর সংঘর্ষে আহত ১২, বাড়ি ভাঙচুর