টানা দু’বার বিপিএলের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ফরচুন বরিশাল। দু’বারই দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তামিম ইকবাল। বিপিএল জুড়ে তামিম-মাহমুদউল্লাহদের সমর্থন দিতে গ্যালারিতে ছিল দর্শক। এমনকি গতকালও বরিশাল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর আনন্দ উল্লাস হয়েছে রাজধানীতে।  

বরিশালবাসীর বিপিএল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আনন্দ বাড়িয়ে দিতে রোববার বিপিএলের শিরোপা নিয়ে বরিশালে যাবেন তামিম ইকবালরা। 

ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসে তামিম ট্রফি নিয়ে বরিশালে যাওয়ার ঘোষণা দেন। তিনি জানান, এবার তারা বরিশালে যাবেন। সব ঠিক থাকলে ৯ তারিখই বরিশালে যাবেন তারা। সঙ্গে নিয়ে যাবেন বিপিএলের ট্রফি। 

তবে তামিমরা বরিশালের উদ্দেশ্যে কখন যাবেন, কতক্ষণ থাকবেন, কোথায় ভক্তদের সঙ্গে বিপিএলের শিরোপা নিয়ে উদযাপন করবেন তা জানা যায়নি। তবে বরিশালের টিম ম্যানেজমেন্ট থেকে জানা গেছে, রোববার বরিশালে যাবেন ফরচুনের ক্রিকেটাররা। ফ্লাইট রিজার্ভ করে যাবেন এবং চলে আসবেন। সেখানে দুই ঘণ্টার মতো থাকতে পারেন তামিমরা। 
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব প এল ত ম ম ইকব ল ব প এল র

এছাড়াও পড়ুন:

যত্রতত্র ময়লা নিক্ষেপকারীকে জেলে পাঠানো উচিত: উপদেষ্টা ফারুক

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বলেছেন, চট্টগ্রাম শহরে জলাবদ্ধতার জন্য অনেকাংশে দায়ী খাল-নালায় ফেলা ময়লা-আবর্জনা। যারা যত্রতত্র ময়লা নিক্ষেপ করে, ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে শাস্তি দিয়ে তাদের দুই-এক দিনের জন্য জেলে পাঠানো উচিত। জলাবদ্ধতা নিরসন কাজের অগ্রগতি দেখার জন্য প্রতি সপ্তাহে একজন উপদেষ্টা চট্টগ্রাম সফরে আসবেন বলেও জানান তিনি।

শনিবার চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসের সম্মেলন কক্ষে জলাবদ্ধতা নিরসন বিষয়ে এক মতবিনিময় সভায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। সভায় চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন, বিভাগীয় কমিশনার ড. মো. জিয়াউদ্দীন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নুরুল করিম, চট্টগ্রাম ওয়াসার এমডি মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা, চসিকের সিইও শেখ মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন ব্রিগেডের লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফেরদৌস আহমেদ, জেলা প্রশাসক ফরিদা খানম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এর আগে সকালে উপদেষ্টা ফারুক নগরীর আগ্রাবাদ ব্যাপারীপাড়া এলাকায় খাল খনন কার্যক্রম পরিদর্শনে যান।

উপদেষ্টা ফারুক বলেন, ‘নগরের মানুষ থেকে সিটি করপোরেশনকে বর্জ্য অপসারণের জন্য টাকা নেয়। যারা নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা-আবর্জনা ফেলেন, তাদের পুরস্কৃত করে আমরা সমাজে পজেটিভ মেসেজ দিতে পারি। যারা যত্রতত্র ময়লা ফেলে, তাদের তিরষ্কার এবং আইনের আওতায় নিয়ে আসতে পারি। এ প্রক্রিয়ায় সামগ্রিকভাবে জনমানুষের মধ্যে একটা ধারণা তৈরি করতে চাই, ময়লা যত্রতত্র ফেলা যাবে না, এটার জন্য মোবাইল কোর্ট করে ফাইন হয়।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ