আরও তিন ইসরাইলি বন্দিকে মুক্তি দিল হামাস
Published: 8th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
আরও তিন ইসরাইলি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে বন্দি বিনিময়ের পঞ্চম ধাপে শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) মধ্য গাজার দেইর-আল বালাহ এলাকার একটি স্থান থেকে তাদের মুক্তি দেয়া হয়েছে।
মুক্তিপ্রাপ্তরা হলেন এলি শারাবি (৫২), ওর লেভি (৩৪) ও ওহাদ বেন আমি (৫৬)। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে স্থানীয় সময় শনিবার সকাল ১১টার দিকে তাদের আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা রেডক্রস কমিটির সদস্যদের হাতে তুলে দেয়া হয়।
বন্দি মুক্তির জন্য হামাস দেইর-আল বালাহ শহরে একটি মঞ্চ তৈরি করে। সেখানে কয়েকশ হামাস যোদ্ধা উপস্থিত ছিল। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের নেতৃত্বে হামলার সময় বেন আমি ও শারাবিকে ইসরাইলের কিবুৎজ বেরি এলাকা থেকে আটক করা হয়। আর লেভিকে আটক করা হয় নোভা সঙ্গীত উৎসব থেকে। এই তিনজনের বিনিময়ে ইসরাইল তাদের কারাগার থেকে ১৮৩ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেবে।
গত ১৯ জানুয়ারি যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তি কার্যকর হওয়ার পর এখন পর্যন্ত ২১ জন ইসরাইলি বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। বিনিময়ে ইসরাইলি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছে ৩৮৩ ফিলিস্তিনি। যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপে ৩৩ জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস। এর মধ্যে আটজন মারা গেছেন বলে ইসরাইলি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ সময়ের মধ্যে প্রায় ১৯০০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে ইসরাইল।
বিএইচ
.উৎস: SunBD 24
কীওয়ার্ড: বন দ ক
এছাড়াও পড়ুন:
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ঈদ পুনর্মিলনী
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির ঈদ পুনর্মিলনী ৭ এপ্রিল ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবু রেজা মো. ইয়াহিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করে বক্তব্য দেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম আজহারুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, মো. কাউছার উল আলম ও আবু নাছের মোহাম্মদ নাজমুল বারীসহ সারাদেশ থেকে ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাহী ও কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, ৯টি জোনের জোনপ্রধান, ২০৬টি শাখার শাখা ব্যবস্থাপক, ১৭৭টি উপশাখার ইনচার্জসহ অন্যান্য নির্বাহী ও কর্মকর্তারা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে যুক্ত থেকে পারস্পরিক ঈদ আনন্দ ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন।
মোহাম্মদ আবদুল মান্নান প্রধান অতিথির ভাষণে ঈদুল ফিতরকে বাংলাদেশের বৃহত্তম ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উৎসব উল্লেখ করে বলেন, “রমজান ও ঈদের মূল শিক্ষার আলোকে ধনী-গরীবের বৈষম্য কমানো, দারিদ্র্য বিমোচন ও সংকুলানমূলক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে।”
তিনি বলেন, “গত ৬ মাসে ৭ লাখ ৩৩ হাজার নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার মাধ্যমে মানুষ ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রতি তাদের আস্থার স্বীকৃতি দিয়েছে। আস্থা ফিরে আসায় এই সময়ে ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকা নতুন আমানত সংগ্রহের পাশাপাশি ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা অনাদায়ী বিনিয়োগ আদায় হয়েছে।”
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের কল্যাণমুখী সেবা সাধারণ মানুষের নিকট পৌঁছে দিয়ে তাদের জীবনমান উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
ঢাকা/সাজ্জাদ/এসবি