সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

ভারতের রাজধানীতে বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ২৭ বছর পর আবার ক্ষমতায় আসার আশা করছে। এক দশক ধরে দিল্লিতে রাজত্ব করা আম আদমি পার্টির (এএপি) আপ প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল নয়াদিল্লি কেন্দ্র থেকে হেরে গিয়েছেন। তাকে হারালেন বিজেপির প্রবেশ সিংহ। তাদের ভোটের ব্যবধান ৩ হাজার ১৮২।

গত বুধবার ভারতের দিল্লিতে বিধানসভার ভোটগ্রহণ শেষ হয়, আজ চলছে ভোট গণনা। ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পর বেশিরভাগ বুথফেরত জরিপে বিজেপির নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার পূর্বাভাস দিয়েছে, ৭০ সদস্যের বিধানসভায় তাদের ৩৫টিরও বেশি আসন পাওয়ার কথা জানিয়েছে।

ভারতের নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, ৬০ শতাংশের বেশি যোগ্য ভোটার এবার ভোট দিয়েছেন।

রাজধানী হিসেবে প্রতীকী গুরুত্বের কারণে, দিল্লি জয় উভয় দলের জন্যই একটি মর্যাদার লড়াই। ফেডারেল-শাসিত অঞ্চলটি ২০১৩ সাল থেকে আপের অধীনে পরিচালিত হয়েছে।

এনজে

.

উৎস: SunBD 24

এছাড়াও পড়ুন:

প্রাণ বাঁচিয়ে আজীবন বিড়ালের মতো থাকুন, কাকে বললেন চমক

জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকে আওয়ামী লীগ সরকার পতন পর্যন্ত রাজপথে সক্রিয় ছিলেন অভিনেত্রী ও মডেল রুকাইয়া জাহান চমক। যদি ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতন না ঘটতো তাহলে আন্দোলনকারীদের এতদিনে দেশদ্রোহীতার অপরাধে নিশ্চিহ্ন করে ফেলা হতো বলে মনে করেন এই অভিনেত্রী।

শুক্রবার এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে এমনটা মন্তব্য করেন চমক। যেখানে তিনি আওয়ামী সমর্থকদের সরাসরি সতর্ক করেন।

চমক তার স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘কোনো একটা নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের প্রতি ভালোবাসা আর গোটা দেশকে ভালোবাসা এক জিনিস না। দুটোকে মিলিয়ে ফেলবেন না।’

অভিনেত্রী লেখেন, ‘স্বৈরাচার সরকার ৫ অগাস্ট পতন না হলে আমরা যারা আন্দোলনে নেমেছিলাম তাদের দেশদ্রোহীতার অপরাধে এতদিনে নিশ্চিহ্ন করে ফেলতেন। সেই ভয় জেনেও আমরা নেমেছিলাম রাস্তায়। তাই জীবনের ভয় আমরা করি না।’

সবশেষে চমক লিখেছেন, ‘মৃত্যু নিশ্চিত সামনে আসলেও যেটা ন্যায় সেটাকে ন্যায়ই বলব, যেটা অন্যায় সেটাকে অন্যায়। তাই যারা এখনো ভয় দেখানোর চেষ্টা করছেন, তারা দুইটা ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুম দেন। নিজের মুরগির ন্যায় প্রাণ বাঁচিয়ে আজীবন বিড়ালের ন্যায় বেঁচে থাকুন। আমরা বাঘের ন্যায় একদিন বেঁচে থাকতে পারলেও গর্বিত, ধন্যবাদ।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ