বিবিসি বাংলা নিয়ে মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইলেন প্রেস সচিব
Published: 8th, February 2025 GMT
বিবিসি বাংলা নিয়ে ফেসবুকে করা মন্তব্যের জন্য ক্ষমা চাইলেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘বিবিসি বাংলার সংবাদ নিয়ে আমার সাম্প্রতিক বক্তব্য সংশোধন করতে চাই।’ গতকাল শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
প্রসঙ্গত, গত ৫ ফেব্রুয়ারি ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেছিলেন, ‘মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরশাসক এবং গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত হয়ে গেছে। সংবাদমাধ্যমটি যখন শেখ হাসিনার বিষয়ে লেখে, তখন তার ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পটভূমি বাদ দেয়। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর উনি ভারতে চলে গেছেন এমন শব্দ ব্যবহার করতে তারা অধিকতর পছন্দ করে।’ যদিও তিনি কিছুক্ষণ পর ওই ফেসবুক পোস্ট সরিয়ে নিয়েছিলেন।
গতকাল দেওয়া ফেসবুক পোস্টে প্রেস সচিব উল্লেখ করেন, ‘প্রথমত, আমি একটি বিষয় মাথায় রেখে বিবিসি বাংলার বিষয়ে মন্তব্য করেছিলাম। তারা বারবার বলেছে যে শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে গেছে। দ্বিতীয়ত, আমি জানি শেখ হাসিনার সরকারের আমলে নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছিল বিবিসি বাংলা।’
শফিকুল আলম আরও বলেন, ‘নির্দিষ্ট কিছু প্রতিবেদনে হয়তো আমি বস্তুনিষ্ঠতার অভাব দেখেছি, তবে আমি বলতে চাই, বাংলাদেশের সত্য ঘটনা তুলে ধরার সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে বিবিসি বাংলা।’
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ফ সব ক
এছাড়াও পড়ুন:
৩২ নম্বর: কেউ কাটছেন গাছ, কেউ রড, আছেন ভাঙারি ব্যবসায়ীও
আবদুল আজিজ ও জসীম উদ্দিন নষ্ট হয়ে যাওয়া আসবাব, কাঠের জিনিস বাসাবাড়ি থেকে সংগ্রহ করেন। পরে সেগুলো টুকরা করে লাকড়ি বানিয়ে বিক্রি করেন। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তাঁদের দেখা গেল ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির সামনে।
সেখানে উপড়ে ফেলা একটি কাঁঠালগাছ কুঠার দিয়ে কাটছিলেন দুজন। কী করবেন জানতে চাইলে আবদুল আজিজ বললেন, ‘গাছটি ছোট ছোট টুকরা করে কেটে নিয়ে যাবেন। পরে সেগুলো লাকড়ি বানিয়ে বিক্রি করবেন।’
গাছের টুকরা নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি ঠেলাগাড়ি এনেছেন আবদুল আজিজ।
কেউ হাতুড়িপেটা করে আংশিক বের হয়ে থাকা রড পুরোটা বের করার চেষ্টা করছেন। আজ শনিবার সকালে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে