Prothomalo:
2025-02-08@06:46:21 GMT

এবার ভালোবাসা দিবস ফাঁকা যাবে

Published: 8th, February 2025 GMT

প্রথম আলো :

লিংকিন পার্কের প্রতি ভালোবাসা কবে থেকে?

সাবিলা নূর : একদম ছোটবেলা থেকে, বলতে পারেন গান বোঝার বয়স থেকেই লিনকিন পার্ক আমার প্রিয়। লিনকিন পার্কের ‘রানওয়ে’, ‘পয়েন্টস অব অথরিটি’, ‘সামহয়ার আই বিলং’, ‘পেপারকাট’, ‘লায়িং ফ্রম ইউ’, ‘ব্লেড ইট আউট’, ‘লস্ট ইন দ্য ইকো’, ‘লিভ আউট অল দ্য রেস্ট’—এই গানগুলো প্রিয়, গুনগুন করে গাই। টেক্সাসে যে লিংকিন পার্কের কনসার্ট, এটা আমার মাথায় ছিল না। বড় বোন নাবিলা কনসার্টের ঠিক দুই দিন টিকিট দিয়ে চমকে দেয়। গ্লোব লাইফ ফিল্ডে লিনকিন পার্কের কনসার্ট সামনাসামনি দেখব, এটা একটা স্বপ্নের মতো, তাই সুযোগটা হারাতে চাইনি আরকি। আমার বড় ভাইয়া প্রথম লিনকিন পার্কের গানের খোঁজ দেন, তখন ছিল এম্পিথ্রির যুগ। এবার যখন কনসার্টে যাচ্ছিলাম, তখন খুব রোমাঞ্চ লাগছিল। পুরো কনসার্টে অনেক এনজয় করছি। আমার কয়েকজন বন্ধু ছিল, তাদের সঙ্গে গেছি। ওরা ওখানেই থাকে। তবে চেস্টারকে (ব্যান্ডের প্রয়াত গায়ক) খুব মিস করছি।

প্রথম আলো:

সুযোগ পেলেই কনসার্ট উপভোগ করেন?

সাবিলা নূর : সময়–সুযোগ হলে দেখি। এবার তো দেশের বাইরে বাংলাদেশের ব্যান্ড আর্টসেল ও ওয়ারফেজের কনসার্টও দেখেছি।

প্রথম আলো :

এখন পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো লাগার কনসার্ট কোনটি?

সাবিলা নূর : আমি অনেক কনসার্ট দেখেছি। তবে এখন পর্যন্ত আয়রন মেইডেনের কনসার্ট সবচেয়ে ভালো লেগেছে। ওই কনসার্টও দেখেছি টেক্সাসে, ২০১৭ সালে। এবার লিংকিন পার্কের কনসার্টে বন্ধুবান্ধব মিলে গিয়েছি, ওরা আমার বড় বোনের খুব ঘনিষ্ঠ। আমি খুব কাছের একজনকে পেয়েছি। উনি চিত্রলেখা গুহর (অভিনয়শিল্পী) মেয়ে আর্নিলা গুহ। তিনিও টেক্সাসে থাকেন, আমার বড় বোনের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ। ওই সূত্রে আমার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক। লিনকিন পার্কের কনসার্ট সরাসরি দেখা জীবনের স্মরণীয় একটা অভিজ্ঞতা।

সাবিলা নূর। ছবি: অভিনেত্রীর সৌজন্যে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ক ন প র ক র কনস র ট প রথম

এছাড়াও পড়ুন:

বিপিএল: ফাইনালটা ঠিক কোথায় হারল চিটাগং কিংস

শেষ ৪ ওভারে মাত্র ৩১ রান। সেটিও উইকেটে সেট ব্যাটসম্যান পারভেজ হোসেন ও গ্রাহাম ক্লার্ক থাকার পরও। তাতেই কাল বিপিএল ফাইনালে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ২০০ রানের গণ্ডি পার হতে পারেনি চিটাগং কিংস।

অথচ উদ্বোধনী জুটিতেই খাজা নাফি ও পারভেজ তুলেছিলেন ৭৬ বলে ১২১ রান। কিছু রান কম হলেও ফাইনালে ১৯৪ রান বড় স্কোরই। বিপিএলে এর আগে ফাইনালে এত রান তাড়া করে জেতেনি কোনো দল। ফাইনালে বড় সংগ্রহ তুলেও ঠিক কোথায় হেরে গেল চিটাগং?

বল হাতে ভালো শুরু করতে না পারা হতে পারে একটি কারণ। ইনিংসের ৭ ওভারের মধ্যে মাত্র ২৪ বলেই যে ফরচুন বরিশাল অধিনায়ক তামিম ইকবাল করেন ফিফটি। চিটাগং পেসার খালেদ আহমেদ ওই সময়ে তাঁকে পরিকল্পনামতো বল করতে না পারার আফসোস করছেন, ‘পাওয়ার প্লেতে তামিম ভাইকে আমরা পরিকল্পনা অনুযায়ী বল করতে পারিনি। মুখের ওপর বল দিয়ে ফেলেছি। এটা আমাদের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে গেছে। পাওয়ার প্লেতে আরেকটু ভালো বল করলে হয়তো ম্যাচটা আমাদের হাতে থাকত।’

৪ উইকেটে ৩৪কাল বিপিএল ফাইনালে শরীফুল ইসলাম

তবু অবশ্য শেষ দিকে নতুন করে আশা জাগিয়ে তুলেছিলেন শরীফুল ইসলাম। ১৮তম ওভারে বোলিংয়ে এসে এক বলের ব্যবধানে তিনি ফেরান ২৮ বলে ৪৬ রান করা কাইল মায়ার্স ও ১১ বলে ৭ রান করা মাহমুদউল্লাহকে। এই ওভার জয়ের বিশ্বাস এনে দেয় খালদকে, ‘মায়ার্স যখন আউট হয়েছে, আমি শরীফুলকে বলছিলাম যে “তুই ম্যাচ জিতাবি।” আরেকটা উইকেট নিলে...এক বল পরই রিয়াদ (মাহমুদউল্লাহ) ভাইকে আউট করে দিয়েছে। আমার বিশ্বাস চলে আসছিল যে ম্যাচটা জিতে যাব। ওখানে কিছু ভুল হয়ে গেছে। আমরা পরিকল্পনা অনুযায়ী বল করতে পারিনি। শুরুতেই ভুল হয়ে গেছে।’

আরও পড়ুনতানজিদ তামিমের ‘উদীয়মান ক্রিকেটার পুরস্কার’ নিয়ে কৌতূহল১ ঘণ্টা আগে

আগের ম্যাচে শেষ বলে ৪ রানের সমীকরণ মিলিয়ে ব্যাট হাতে চিটাগংকে জিতিয়েছিলেন আলিস আল ইসলাম। আর বল হাতে তো পুরো টুর্নামেন্টেই ছিলেন দুর্দান্ত। নিয়েছেন ১৫ উইকেট। কোয়ালিফায়ারে খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ের সময় পাওয়া চোট তাকে খেলতি দেয়নি ফাইনালে।

খালেদ আহমেদ নিজেও ফাইনালে তেমন কিছু করতে পারেননি

সম্পর্কিত নিবন্ধ